৪ ফেব্রুয়ারি হোটেল শেরাটনের উইন্টার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল মনিটর-মালয়েশিয়া পামঅয়েল শেফ অব দি ইয়ার-২০০৯ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনবিষয়ক মন্ত্রী জিএম কাদের বলেন, রন্ধনশিল্পীদের থেকে সেরা জনকে খুঁজে বের করাটা বেশ কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার। কারণ এখানকার প্রতিটি খাবারই ভিন্ন ভিন্ন স্বাদে আলাদা একটা বৈশিষ্ট্য ধারণ করে।
এ বছর সারা দেশ থেকে প্রায় তিন হাজারেরও বেশি রেসিপি জমা পড়ে। রান্না ও পুষ্টিবিদ সিদ্দিকা কবিরের নেতৃত্বে এক বিচারক কমিটি তাদের মধ্য থেকে ১০ জন প্রতিযোগীকে চূড়ান্ত পর্যায়ের জন্য বাছাই করে। প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল মূল খাবার ও সবজি দিয়ে তৈরি খাবার।
আদি মেজবানির গোশত আর সবজি মাশরুম ভুনা রান্না করে এবারের শেফ অব দি ইয়ার-২০০৯ নির্বাচিত হয়েছেন ঢাকার নুসরাত খান। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হন যথাক্রমে ফরিদা পারভীন এবং জোহরা আকবর।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার জামালউদ্দিন বিন সাবেহ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ান পামঅয়েল কাউন্সিলের অঞ্চল ব্যবস্থাপক (বাংলাদেশ, নেপাল ও মিয়ানমার) এ কে এম ফখরুল আলম এবং এমিরেটসের বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত অঞ্চল ব্যবস্থাপক হুসাইন আল সাফী।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে লোকনৃত্য আর পাহাড়ি নৃত্যের আয়োজন মাতিয়ে রাখে দর্শকদের।
আবু হেনা
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০১০
Leave a Reply