মহামারীর বাড়তে থাকা প্রভাবের কারণে সুস্থ থাকার প্রয়োজনে আমাদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় পণ্যে পরিণত হয়েছে মাস্ক। যে হারে সংক্রমণ এবং মৃত্যু বেড়ে চলেছে গোটা বিশ্বে, তাতে আগামী কয়েক বছর তো বটেই, সারা জীবনের জন্য মাস্ক অপরিহার্য হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কিন্তু কাপড়ের মাস্ক না সার্জিক্যাল মাস্ক, সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে কোনটা বেশি ভাল, তা নিয়ে এখনো মানুষের মধ্যে দ্বন্দ কাজ করছে।
শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকায় এবং গরমে আরাম হওয়ায় অনেকেই নরম কাপড়ের তৈরি করা মাস্ক বেছে নিচ্ছেন। কিন্তু কাপড়ের মাস্ক পরার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত সেটা জানেন তো? না জানলে এখুনি পড়ুন নিচের এই লেখাটি।
১. হাত পরিষ্কার রাখায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। মাস্ক পরা হোক বা খোলা, যে কোনও সময় হোক কিন্তু মাস্ক ছোঁয়ার আগে হাত ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। সাবান বা স্যানিটাইজার দুটো দিয়েই ধুতে পারেন। মাস্কের কোথাও কোনও ছিদ্র বা ছেঁড়া অংশ রয়েছে কি না, দেখে নিতে হবে ভাল করে।
আরো পোস্ট- লকডাউন হলে ঘরে বসে কীভাবে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে…
অনেক সময় দেখা যায়, মাস্ক পরার পর মুখের দু’পাশে ফাঁক থাকে অনেকের। তা কোনও ভাবেই যেন না থাকে তা দেখবেন। মাস্ক পরার পর মুখ, নাক এবং থুতনি সম্পূর্ণ ভাবে ঢাকা রেখেই বেরোবেন বাইরে। ঘন ঘন মাস্ক হাত দিয়ে না ছোঁয়াই ভাল। আর যদিও বা মাস্ক খুলতে হয় বা ঠিক করতে হয়, তা কানের পাশে অথবা মাথার পিছন দিক থেকে মাস্কের বন্ধনী ধরেই খুলতে পারলে ভালো হয়।
২. সার্জিক্যাল মাস্কের ক্ষেত্রে একটা সমস্যা হলো যে তা এক বার পরার পরই ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হয়। তবে কাপড়ের মাস্ক পুনর্ব্যবহারযোগ্য বলে জানিয়েছে হু। মাস্ক ভিজে না গেলে, নোংরা না হলে খোলার পর তা পরিষ্কার প্যাকেটে রেখে দেওয়া যাবে। ব্যবহার করতে চাইলে সাবান বা ডিটারজেন্টে ভিজিয়ে ধুয়ে নেবেন সেটি।
৩. সংক্রমণ প্রতিরোধে তিনটি স্তরে আলাদা রকমের কাপড় দিতে হবে। মাস্কের যে অংশটি ভিতরের দিকে থাকবে, তাতে সুতির কাপড় ব্যবহার করবেন। কারণ তা মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেটস দ্রুত শুষে নিতে পারে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-25 00:54:21
Source link
Leave a Reply