সবার চেহারার গঠন ও ত্বকের ধরন একরকম নয়। কালো মুখ, রুক্ষ চুল ইত্যাদিতে ভয় বা সঙ্কোচন না পেয়ে মুখের যত্নে নিচের সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চললেই হয়।
ফর্সা নাকি কালো মুখ সুন্দর: ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন, উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামধারী উপাদান মেখে ফর্সা হওয়ার প্রতিযোগিতায় যেন নেমেছে অনেকে। প্রকৃতপক্ষে ত্বকের মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থই ঠিক করে দেয় কে ফর্সা বা কে কালো হবে। কালো চামড়ায় মেলানিন বেশি থাকে। এটি সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বক তথা মুখকে রক্ষা করে। ফলে মুখের ত্বকের স্বাস্থ্য থাকে স্বাভাবিক ও নিরোগ। ফর্সা চামড়ায় স্কিন ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বেশি। পক্ষান-রে কালো চামড়ার মেলানিন মুখের ত্বককে আলট্রাভায়োলেট রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। ফলে বয়সের কারণে ত্বকে ভাঁজ পড়া কালো চামড়ায় কম হয়।
শুষ্ক ও তৈলাক্ত মুখের যত্ন নেবেন কি ভাবে?: শুষ্ক ত্বকের মুখ ভালো রাখতে চাইলে ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করতে হয়। এ ময়েশ্চারাইজারের ব্র্যান্ড একেক জনের ত্বকে একেকটি স্যুট করতে পারে। তৈলাক্ত মুখ যাদের, তাদের প্রতিদিন একবার কম ক্ষারযুক্ত সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত। লক্ষ রাখবেন, দিনে একাধিকবার সাবান ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।
মুখে ব্রণ হলে কী করবেন: অবশ্যই নখ দিয়ে খুঁটবেন না। খুঁটলে ব্রণের জায়গায় দীর্ঘমেয়াদি গর্ত বা দাগ হয়ে যাবে। তৈলাক্ত মুখে ব্রণ বেশি হয়। তাই এ ধরনের মুখের যত্ন বেশি নিতে হয় এবং এদের কোনো ধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ করা যাবে না।
রোদ থেকে সাবধান: রোদে ছাতা ব্যবহার করা ভালো। মহিলারা মুখ ঢেকে রাখতে পারেন। সানস্ক্রিন নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখে অ্যালার্জি, এমনকি ত্বকের ক্যান্সারও হতে পারে। ত্বক ভালো রাখতে চাইলে ধুলোবালি থেকেও দূরে থাকতে হবে।
মুখের সৌন্দর্যে চুলের প্রতিও যত্নবান হন: চুলপড়া ও সাদা হওয়া যথাসম্ভব প্রতিরোধ করতে হবে। খুশকিরজন্য অ্যান্ডিড্যানড্রাফ এবং অ্যামাইলো প্রোটিনযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হয়। বংশগত কারণে চুল পড়লে ওষুধ দিয়ে কিছু সময় পর্যন- চুলপড়া বন্ধ রাখা যায়। চুল পড়ার অন্যান্য কারণের মধ্যে স্ট্রেস, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, স্ট্রেস ডায়েট করা অন্যতম। তাই খাদ্যাভ্যাস নিয়মিত ও পরিমিত হওয়া চাই। চুল পাকা রোধের জন্য শাক-সবজি, ফলমূল প্রভূতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে এবং ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাওয়া পরিত্যাগ করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসের দিকে লক্ষ রাখুন: আমাদের দেশে রান্নার সয়াবিন বা সরিষার তেল বেশি পোড়ানোর ফলে পলিআনস্যাচুরেটেড অ্যাসিড পরিবর্তিত হয়ে স্যাচুরেটেড হয়ে যায়। ফলে তেল খাওয়ার পুষ্টিগুণ থাকে না এবং এটি ভালো কোলেস্টেরল তৈরি করে হার্টকে সুস্থ রাখতেও ভূমিকা রাখে না। তাই তেল কম ভেজে খেলে মুখের ত্বকের জন্য ভালো।
ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া কি উপকারী?: আমরা প্রতিদিন যদি সুষম খাদ্যের দিকে লক্ষ রাখি, অর্থাৎ ডিম, দুধ, শাক-সবজি, মৌসুমি ফলমূল ইত্যাদি খাই, তবে দেহে ভিটামিনের অভাব পূরণ হয়ে যায়। তবে ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে মাঝে মাঝে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন খেলে কেউ মোটা হয় না।
মুখে কালো বা ছোপ ছোপ দাগ হলে কি করবেন?:
সাধারণত পারফিউম এবং ইমিটেশন থেকে সে জাগায়র ত্বকে এ সমস্যা হতে পারে, সেক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার না করাই উত্তম।
ডা: ওয়ানাইজা
চেম্বার: জেনারেল মেডিক্যাল
কলেজ হাসপাতাল (প্রা:) লিঃ
১০৩, এলিফ্যান্ট রোড (তৃতীয় তলা), ঢাকা
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, মে ০১, ২০১০
অনেকে ই বলে যে সমবয়সীদের ভেতর বিয়ে হলে বিভিনন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়৷ বিশেষ করে মেয়েটির মুখে এবং শরীরে বয়সের ছাপ টা ছেলেটির তুলনায় অনেক টাই আগে পড়ে যায়।তাছাড়া মেনোপজ ও আরেকটি গুরুতবপুণ সমস্যা।যদিও হরমোন রিপলেসমেনট এর মতো একটি উপায় আছে,কিনতু শুনেছি এর নাকি কিছু খারাপ দিক ও আছে। তাহলে সমবয়সী ছেলেকে কি বিয়ে করা ঊচিৎ?সব দিক বিবেচনা করে আমার কি করা উচিৎ,দয়া করে যানাবেন
উন্নত বিশ্বে সমবয়সীদের মধ্যেই বিয়ে বেশি হয়। আর মুখ বা শরীরে বয়সের ছাপ বলে যেটা বলতে চাইছেন, সেটা নির্ভর করে খাওয়াদাওয়া এবং অন্যান্য লাইফস্টাইলের উপর। সঠিক ভাবে জীবনযাপন করলে অনেকদিন যৌবন ধরে রাখা যায়। তাই আপনার এই ধারণাটা ঠিক নয়।
আর ভিতরের দিক দিয়ে দেখলে পুরুষেরাই আগে বুড়ো হয়। সেক্সের কথা চিন্তা করলে একজন ৩৫ বছরের নারীর কাছে একজন ৪০-৪৫ বছরের পুরুষ কিছুই না। আমাদের অনেক পোস্টে অনেক নারীর মন্তব্য দেখলেই এটা বুঝবেন।
সবচেয়ে বড় কথা, শরীর আপনার নিজের হাতে। সঠিক ভাবে যত্ন নিতে পারলে বয়স কোন ব্যাপার না। তেমনি যদি মনের মানুষ মনের মত হয় তাহলেও বয়স কোন ব্যাপার না। তুলনামূলক ভাবে সমবয়সীদের সাথে বোঝাপড়া অনেক সহজ হয়। সবচেয়ে বড় কথা- সম্পর্ক নির্ভর করে দুজন মানুষের বোঝাপড়ার উপর। যার সাথে আপনি মানিয়ে চলতে পারবেন মনে করেই, তার সাথেই সম্পর্ক করা উচিত।
sir amr age 17 . colour semla . amr nak & kopale aktu aktu vag pore gese . r amr muker kopal , galer dupas aktu besi kalo . r gola taw aktu cop cop kalo . ki korbo ?
রাতে বেশি করে ঘুমাবেন এবং শাকসবজি, ফলমূল বেশি খাবেন। প্রচুর পানি পান করবেন।
রোদে যাবেন না। সান প্রোটেকশন ক্রিম ব্যবহার করবেন। গোসলের সময় বেশিক্ষণ পানিতে থাকবেন না। গোসল সেরেই গায়ে লোশন লাগাবেন।
নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।
“সেক্সের কথা চিন্তা করলে একজন ৩৫ বছরের নারীর কাছে একজন ৪০-৪৫ বছরের পুরুষ কিছুই না।”এ কথাটি বুঝলাম না SIR.আর মেয়েরা কিভাবে অনেকবছর ধরে যৌবন ধরে রাখতে পারে এবং HORMON REPLESMENT এর নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার অনুরোধ করছি
৪০-৪৫ বছরের পুরুষ সেক্স করার আগ্রহ বেশী দেখায় কিন্তু মেয়েদের চাহিদা পূরন করতে পারে না । এক জন পুরুষ বিভিন্ন ভাবে ১৫বছর থেকে সেক্স নষ্ট করতে থাকে যার কারণে ৪০-৪৫ বয়সে সেক্স কমে যায় ।
আর মেয়েদের সেক্স আগ্রহ শুরু হয় ১২ থেকে কিন্তু তখন পূর্ন সেক্স করতে পারে না তখন ছেলেদের সামান্য সাপোর্ট দিতে পারে , ২৫-৩৫ বছরের মেয়েরা বেশ সেক্সী হয়, তখন ৪০-৪৫ বছরের পুরুষের চেয়ে ৩০-৩৫ বছরের পুরুষ তাদের জন্য প্রযোজ্য ।
আর সেক্স সমঝোতার ব্যপার সে জন্য বয়স কোন বিষয় না , যে কোন বয়সের পুরুষ যে কোন বয়সের মেয়ে সাথে সেক্স করতে পারে এবং বেশ তৃপ্তি পায় । শুধু কলাকৌশল জানলে চ লে ।
ঠিক বলেছেন 🙂
আপনাকে ও ধন্যবাদ সুচনা
আমাদের দেশে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য অনেক বেশি থাকে। ৩০শের পরে গিয়ে অধিকাংশ পুরুষ ১৮-২০ বছরের মেয়ে বিয়ে করে। আর ৪০-৪৫-এর পর অধিকাংশ পুরুষের সেক্স কমতে শুরু করে। এটা মূলত শারীরিক ফিটনেস জনিত কারণেই বেশি হয়। কিন্তু ৩৫ বছরের নারীদের সেক্স চাহিদা এ সময় অনেক বেশি থাকে। এখন ৩৫ বছরের কোন নারীর যদি ৪৫ বা তার বেশি বয়সী স্বামী থাকে, তাহলে ঐ চাহিদা নাও পূরণ হতে পারে। এই কথাটাই আমরা বলতে চেয়েছিলাম।
যৌবন ধরে রাখার জন্য সুন্দর একটা লাইফস্টাইল অনুসরণ করতে হবে। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ব্যায়াম করতে হবে। রাতে অনেক ঘুমাতে হবে। কোন প্রকার টেনশন করা যাবে না একদম।
হরমোন রিপ্লেসমেন্ট নিয়ে স্বল্প পরিসরে আলোচনা করা যাবে না। আলাদা পোস্ট দিতে হবে। তবে এক কথায়, এটার উপকারী দিকের চেয়ে অপকার বেশি, এটা জানা গেছে ২০০২ সালের দিকে। তার পর থেকেই দীর্ঘমেয়াদী ট্রিটমেন্ট বাদ দেয়া হয়েছে। তবে একান্তই প্রয়োজন হলে স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসা এখনো দেয়া হয়।
ধন্যবাদ স্যার।কিন্তুু আমার বয়স যখন ৫০-৫৫ বছর হবে তখন সেক্স এর ক্ষেতরে কি problem হতে পারে?
একটা বয়সের পর সেক্স বিষয়ে আগ্রহ কমে আসতে শুরু করবে। এটা কোন সমস্যা না।
আমার বয়স ১৮ বছর । কিন্তু আমাকে দেখতে ২৫ বছরের মেয়েদের মত মনে হয় । সবাই ভাবে আমার অনেক বয়স । আমার গায়ের রং সামলা । এমনিতে মুখে কুনো দাগ নেই । আমার চুখের নিচ ও চুখের পাতা কালো ধরনের । প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘন্টা গুমাই । তারপর ও কালো দাগ কমছে না । আমার নাকের ডগায় ছুটো ছুটো বিচির মত গুটা থাকে বছরের প্রায় সব দিন । এটি দেখতে মেছতার মত দেখায় । এটি আমাকে অনেক বিব্রান্তি দিচ্চে । মাঝে মাঝে এই জায়গা থেকে চামড়া উঠে । আগে আমি উজ্জল সামলা ছিলাম । এখন অনেক কালো ধরনের হয়ে গেছি । এখন এটা থেকে কিভাবে মুক্তি পাব দয়া করে বলে দিন ।
রাতে আরেকটু ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। রাত জাগবেন না। পানি, শাকসবজি ও ফলমূল বেশি খাবেন। রোদে যাবেন না। বেশিক্ষণ পানিতে থাকবেন না। আর সবসময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করবেন। একদম দুশ্চিন্তা করবেন না।
আমার বয়স ১৮ বছর আমার ত্বকের রং ফর্সা। আমার ত্বক একটু তেলুক প্রায় ১ বছর আগে আমার মুখে ব্রণ বেরোয় । এখন প্রায় একটু ভাল কিন্তু আমার মুখে দাগের তুলোনায় ছোট ছোট গর্তের মত দেখা যায় যা অমাকে বিরক্ত করে তুলছে। আমার এখন কি করা উচিত । আর নাকের উপর কেমন যেন খস খসে আর ছোট ছোট উচু উচু সব সময় থাকে। তা কি ভাবে দুর করব আমায় দয়া করে বলবেন । খুব দুচিন্তায় আছি।
এই বয়সে হরমোনজনিত কারণে এরকম হতে পারে। আর তৈলাক্ত ত্বক হলে একটু বেশিই হয়। ব্রণ হলে হাত বা নখ দিয়ে খুটবেন না। এতে স্থায়ী দাগ বা গর্তের সৃষ্টি হবে।
আপনি ওয়েল এবং ফ্রাগ্রান্স ফ্রি/এলকোহল ফ্রি ফেস ওয়াস ব্যবহার করবেন। রাতে একবার এটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন। এছাড়া আর কোন কিছু মুখে মাখবেন না। মাখলে ফ্রাগ্রান্স ফ্রি/এলকোহল ফ্রি ক্রিম ব্যবহার করবেন। সেগুলোতে সান প্রোটেকশন ফর্মুলা থাকলে আরো ভালো হয়।
এছাড়া ধূলো-বালি এড়িয়ে চলবেন। মুখে রোদ লাগাবেন না। রাত জাগবেন না। পুষ্টিকর খাবার খাবেন।
আমার বয়স এখন ১৮ বছর।আমার গায়ের রং ফর্সা । প্রায় ১ বছর আগে আমার মুখে ব্রণ বেরোয় এখন একটু ভাল ।কিন্তু মুখের দাগের তুলোনায় ছোট ছোট গর্তের মতন দেখা যায় যা আমাকে অনেক হতাশায় ফেলছে। আমার ত্বক তেলুক আর নাকের উপর ছোট ছোট বিচির মতন যেগুলো যেতেয় চায় না । কি কি খাবার খেলে বা কি নিয়ম মেনে চললে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে । দয়া করা বলবেন
ব্রণের সঠিক কারণ ও এর প্রতিকার নিয়ে এখনো বিশেষ কোন চিকিৎসা বের হয় নাই। শুধু জানা গেছে, বয়সের এক পর্যায়ে বিশেষ কিছু হরমোন জনিত কারণে এমন হয়ে থাকে।
তবে এটা হলে কিছু ব্যবস্থা নিলে এর প্রভাব বেশি পড়ে না। যেমন ব্রণ হলে কখনোই সেগুলোতে নখ বা হাত লাগানো উচিত না। এগুলো কিছু সময় পরে এমনিতেই কমে যায় এবং চামড়ার সাথে মিশে যায়। নখ দিয়ে খুঁটলেই স্থায়ী দাগ থেকে যাবে। যাদের ত্বক তৈলাক্ত, তাদেরই এটা বেশি হয়। তাই সাবান, শ্যাম্পু, ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এলকোহল আছে অর্থাৎ সুগন্ধি জাতীয় প্রসাধন ত্বকে ব্যবহার না করাই ভালো। এলকোহল ফ্রি ফেসওয়াস দিয়ে রাতের বেলা একবার মুখ ধুয়ে ফেলবেন। রোদ লাগাবেন না। ধূলোবালি এড়িয়ে চলবেন। পুষ্টিকর খাওয়া-দাওয়া এবং ঘুম ঠিক রাখবেন।
কিন্তু আমার মুখে যে সব ছোট ছোট গর্ত আছে তা কি আর কোন দিন ভাল হবেনা । এটা কি সেভ করলে বেশি হয় না কি মুখ তেলুক থাকলে বেশি হয় । দয়া করে বলবেন । কি কি খাবার খেলে এগুলো কম মনে হবে বা কমে যাবে ।
“তেলুক” শব্দটা বুঝি নাই।
বয়সের সাথে এগুলো মিলিয়ে যেতে পারে। অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের সাথে প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল খাবেন। প্রচুর পানি পান করবেন। রাত জাগবেন না। রাতে অনেক ঘুমাবেন।
amar age 23.amar problem holo thoter upor hal ka lome ja dakte baje dekhai.ki korle ata kome jabe seta jante chai
“মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোম – একটি বিব্রতকর সমস্যা” নামে আলাদা একটা পোস্ট আছে। দয়া করে এটা দেখে নিন।
amr gar & gola anek kalo . ki korle upoker pabo ? decte karap lage
দেখা যায় যে জায়গাগুলোতে ঘষা বা রোদ বেশি লাগে, সেই জায়গাগুলোই একটু কালো মনে হয়। রোদ এড়িয়ে চলবেন। পারলে সান প্রোটেকশন ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করবেন।
ভাই আমার বয়স ১৮.আমার চোখের ভ্রূ অনেক মোটা এবং আমার ভ্রূ সবসময় নিচের দিকে পড়ে থাকে।এর ফলে আমাকে খুব বাজে দেখায়।আমি চাই আমার ভ্রূ ওপরের দিকে ওঠে থাক।এটা কি সম্ভব দয়া করে জানাবেন।
আপনি যেভাবে চাচ্ছেন, সেটা বিশাল প্লাস্টিক সার্জারীর ব্যাপার। তবে আপনি কোন পার্লারে গিয়ে কিছুটা হলেও ঠিক করে নিতে পারবেন।
aneke bole holud & milk mix kore use korle gayer rong forsa hoy . ata ki thik kata ? r kew jodi aita use kore tahole ki skin a kono problem hobe ?
না, এটা ঠিক নয়। গায়ের রঙ কোন ভাবেই ফর্সা করা যায় না। তবে বিভিন্ন ভাবে ত্বকের যত্ন নিলে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে এবং ত্বক ভাল থাকে।
এটা ব্যবহার করলে সমস্যা হবে না।
স্যার আমার বয়স ২২ বছর চলছে । আমার চুল খুব সুন্দর আর সিল্কি আমি খুশকি দুর করার জন্য প্রতি সপ্তাহে মেথী বেটে দিচ্চি কিন্তু কোন ফল হচ্ছে না। আমি প্রতি সপ্তাহে তেল দিচ্ছি আর আমি চাই আমার চুল ঘণ এবং লম্বা হকো কিন্তু হচ্ছে না কি করলে বা কি ব্যবহার করলে আমি আমার চুল সুন্দর করতে এবং ঘন করতে পারবো প্লিজ উত্তর জানালে উপকৃত হব…..আর আমার ঠোট অনেক গোলাপী কিন্তু মাঝে মাঝে কালো তিরের মতো আছে যা দেখলে মনে হয় আমি সিগারেট খাই কি ভাবে দুর করবো প্লিজ উত্তর জানান প্লিজ
ঠোটের সমস্যা বিয়ের পর আর থাক বে না , স্বামীর উপর ছেড়ে দাও ।
চুল সুন্দর রাখার উপায় হলো ধূলো-বালি থেকে দূরে থাকা, সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা।
চুল লম্বা হওয়াটা সময়ের ব্যাপার। কিছুদিন পর পর চুলের আগা সামান্য কেটে দিলে তাড়াতাড়ি লম্বা হয়। বাকিটার জন্য চাই পুষ্টিকর খাবার এবং পর্যাপ্ত ঘুম।
বিভিন্ন শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে ঠোঁটের রঙ পরিবর্তন হতে পারে। ধূমপান করলে নিকোটিনের প্রভাবে ঠোঁট কালো হতে পারে। প্রচুর চা-কফি অর্থাৎ ক্যাফেইনের পরিমান বেশি হয়ে গেলেও কালো হতে পারে। এছাড়া হজমে সমস্যা, ডায়রিয়া, তলপেটে ব্যথা, অনিদ্রা জনিত কারনেও কালো হতে পারে।
প্লিজ আমি আমার চুলের প্রতি অনেক চিন্তিত দয়া করে বলবেন কি আমি আমার চুলের জন্য কি করতে পারি…প্লিজ প্লিজ
ধূলোবালি থেকে দূরে থাকবেন। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাবেন, ব্যায়াম করবেন, রাতে অনেক ঘুমাবেন।
স্যার, আমার বয়স ১৯ বছর। আমার শুধু থুতরি নিচ েদাড়,ি গাল েকোন দাড় িনাই। অনকে শ্যাপ করছে।ি কিন্তু গাল েকোন দাড় িগজায় না। এমতাবস্থায় আম িকি করত েপার।ি গাল েদাড় িগজানাের জন্য কি কোন ঔষধ বা ক্রীম পাওয়া যায়।
অপেক্ষা করেন। ভবিষ্যতে হতে পারে। না হলেও ক্ষতি নাই। জীবনে এটা খুব বেশি কিছু বুঝায় না।
চুল বড় করার জন্য কি খাবারগুলো খাওয়া যেতে পারে, মোটামুটি একটা লিস্ট দেওয়া যাবে কি? আর আমার চুল আগে ঘন ছিল। ২ বছর ধরে চুল ওঠা ও পড়ার ইমব্যালান্স এর কারণে পাতলা হয়ে গেছে। আমি কি আমার আগের মত চুল ফিরে পেতে পারব ? আমার বয়স 20.
আলাদা কোন খাবার নেই। পুষ্টিকর খাবার বলতে যা বুঝায়, সেগুলোই খাবেন। শাকসবজি, ফলমূল বেশি খাবেন। রাত জাগবেন না। দুশ্চিন্তা করবেন না। মানসিক চাপ নেবেন না। রাতে ঘুমাবেন নিয়ম করে। নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করতে পারলে ভালো। ধূলোবালি থেকে দূরে থাকবেন। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন।
আমার মুখের ব্রণের দাক কী ভাবে দুর করতে পারি ঘরোয়া কোন উপায় থাকলে বলবেন প্লিজ কারন আমি প্লারে যেতে ইচ্ছুক না…..আমি প্রতি সপ্তাহে শসা বেটে দিচ্ছি কোন উপকার হচ্ছে না….
ভালো এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, ঘুমাতে হবে, নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। স্থায়ী ভাবে ত্বক ভালো করার এটাই সবচেয়ে নিরাপদ উপায়। বেশি করে শাক-সবজি ও ফলমূল খাবেন। প্রচুর পানি পান করবেন। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন।
keo keo bole thake sev ar por fitkiri use kora naki valo..ata ki thik??
R thik hole kivabe use korte pari? r ate ki ki upokar hote pare?
কথাটা ঠিক। যারা ব্যয়বহুল বলে আফটার সেভ লোশন কিনতে পারেন না, তারা এটা ব্যবহার করতে পারেন। এটা অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শেভ করার পর মুখ পানি দিয়ে ভিজিয়ে নেবেন, ফিটিকিরি একটু পানিতে ভিজিয়ে মুখে ঘষে নেবেন।
ami kicho din age cox bazar gia chilam.sakha ne onek rode a gora gori korar fhole chahara onek ta kalo r skin burn hoa gecha.
Ami natural vabe ki korte pari.
আপাতত কিছুদিন রোদে যাওয়া বন্ধ রাখুন। বাইরে বের হলে অনাবৃত অংশে সানস্কিন লোশন ব্যবহার করুন।
স্যার আমার বয়স ১৯ বছর। আমার গায়ের রং ফর্সা । আমার মুখের ব্রণ ভালো হতে চায় না কখনও একটু কম আবার বেশি হয় । আমার গালে কিছু ছোপ ছোপ দাগের মতন ও ছোট ছোট গর্তের মতন আছে যা আমাকে দেখতে খুব খারাপ দেখায় । অনেক ঔষধ ও ফেস ওয়াস ব্যবহার করার পরেও এই ব্রণ ও গর্তের মতন দাগ ভাল হয় না কি করলে এইগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে বলবেন আর কি ফেস ওয়াস ব্যবহার করতে হবে দয়াকরে বলবেন ।
ব্রণের নির্দিষ্ট কোন সমাধান এখনো চিকিৎসা শাস্ত্রে নেই। এই বয়সে কিছু হরমোনের প্রভাবে এমন হয়।
ব্রণ হলে হাত বা নখ লাগাবেন না। তাহলে গর্ত হয়ে যাবে। ধূলোবালি লাগাবেন না। সুগন্ধি জাতীয় কোন কিছু মুখে লাগাবেন না।
অ্যালকোহল এবং ওয়েল জাতীয় কোন কিছু মুখে লাগাবেন না। অ্যালকোহল ফ্রি এবং ওয়েল ফ্রি ফেসওয়াস দিয়ে রাতে মুখ ধুয়ে নেবেন।
আমার বয়স ১৬।আমার গায়ের রং শেমলা।শরীরের থেকে মুখ এবং হাত তুলনামূলকভাবে বেশী কালো।আমি এখন কী করতে পারি?
শরীরটা ঢাকা থাকা বলে সে জায়গাটুকু বেশি ফর্সা। যে অংশ বাইরে থাকছে, রোদে পুড়ছে, সে অংশ বেশি কালো হচ্ছে। রোদে যাবেন না।
Amar age 19 gayer rong forsa.Amar hater nicer vag forsa o oporer vag tolonamolok onek kalo.eta niye baire berhote lozza lage.ekon ki korle oporer vag er brightness bada te pari.
গায়ের রঙ নিয়ে লজ্জা পাবার কিছু নাই। গায়ে জামা পড়বেন। রোদে কম যাবেন।
কোন কোন খাবার ত্বকের ক্ষেত্রে উপকারী?
সবুজ শাকসবজি, ফলমূল, পানি।
আমার বয়স ২২ বছর।আমি অমার স্বামীর সেক্সের চাহাদা পুরণ করতে পারি না
একটু খুলে বলুন। শারীরিক ভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়েন নাকি মানসিক ভাবে ইচ্ছেটাই হয় না?
আমার বয়স ২৩ বছর। আমার দাড়ি ফেলা্র পর দিন সকালে দাড়িতে গুড়িগুড়ি ভতি হয়ে যায়।এর সমাধান কি?
আবার দাঁড়ি গজায়?
নাকি ব্রণের মত হয়? এমন হলে ভালো রেজার ব্যবহার করবেন। আর শেভ করার পর এলকোহল ফ্রি আফটার শেভ ব্যবহার করবেন।
এক জন পুরুষ
বিভিন্ন ভাবে ১৫বছর
থেকে সেক্স নষ্ট
করতে থাকে যার
কারণে ৪০-৪৫ বয়সে সেক্স
কমে যায় ।
ei kothata ki asoley thik?upore dekhlam.
যৌবনের শুরুতে মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন বা সেক্স করলে পরের দিকে কমে যেতে পারে। এছাড়া বয়স বাড়লে এমনিতেই ফিটনেস কমে যায় যদি না ব্যায়াম করে সেটা ধরে রাখেন।
“ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার” eta ki dhoroner cream???kothay pabo kinte………..pls janaben……..thanks.
ত্বক শুকিয়ে খসখসে হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রেহাই পেতে এই ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করলে ভালো ফল দেয়। কসমেটিক্সের দোকানে পাবেন।
স্যার, মধু খেলে কি ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়? যদি হয় তবে সেটা কিসের সাথে বা কিভাবে খেতে হবে? আর একটা প্রশ্ন সেভের পর সরাসরি ফিটকিরি বা সেভলন দিলে কি ত্বক কালো হয়ে যায়? প্লিজ দ্রুত জানাবেন
মধু চিনির পরিবর্তে যে কোন ভাবে খেতে পারেন।
নির্ভর করে ত্বকের ধরণের উপর।
স্যার আমার বয়স ১৯।অনেক দিন ধরে আমার পিঠে বুকে হাতে ব্রণ (দেখতে ব্রনের মত,সাদা সাদা মাচ বের হয়) আছে যা কখনো সামান্য কিছুটা কমে আবার বাড়ে কিন্তু সম্পূর্ন নিরাময় হয় না। অনেকে বলছে এতে নাকি স্কিন ক্যান্সার হওয়ার ঝুকি আছে।আমি খুবই টেনশনে আছি। প্লিজ স্যার রোগটি সারানো জন্য কিছু ঔষধ বা পরামর্শ দেন।
এগুলো নিয়ে চিন্তার তেমন কিছু না থাকলেও একবার চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ দেখান।
amar age 20 year.amar gola o ghar onnano ongsher tolanay kalo.ami atar janno ki karte pari?kono harbal cream use a kaj hobe ki?
কোন ক্রিমেই রঙ ফর্সা করে না। আপনাকে ঐ অংশগুলো ঢেকে রাখতে হবে। রোদ লাগাবেন না।
Very Good
স্যার আমি চা বা সিগারেট খাই না । কিন্তু আমার দেহের রং এর তুলনায় ঠোটের রং বেশ কালো এবং যা অনেক টা বাজে দেখায় এর থেকে মুক্তির কোন উপায় আছে কী ?
ত্বকের মেলানিন-এর কারণে এমন হয়। এটা বেশীরভাগ সময়ই জন্মগত। এসব নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নাই।
স্যার সব ছেলেরাই সৌন্দর্য চর্চার ব্যাপারে উদাসীন। আমিও তার বাতিক্রম নই। নিয়মিত পরিচর্যার অভাবে চেহারায় নানা প্রকারের সমস্যা দেখা দেয়। আমরা ছেলেরা কিভাবে চেহারার যত্ন নিব?
সবার জন্যই নিয়মিত সঠিক সময়ে খাওয়া এবং ঘুমটা খুব জরুরী। বাড়তি হিসাবে ব্যায়াম।
আমার ঘুমে সমস্যা আছে। সময় মত ঘুমাতে পারিনা। বিছানায় শুলে ঘুম ঘুম ধরে না। আমি ১২ টায় শুই কিন্তু ২ টার আগে ঘুমাতে পারি না। আমি কি ঘুমের ওষুধ খাবো? এবং কোনটা কি পরিমাণে?
প্রতিদিন কিছুটা শারীরিক পরিশ্রম/খেলাধূলা/ব্যায়াম করে দেখুন।
বয়স21,আমার গায়ের রং ফর্সা কিন্তু মাঝে মাঝে মুখ কালো হয়ে যায়,, হাত পা গায়ের রং একদম ফর্সা ই থাকে, যত বিবর্নতা সব মুখের মধ্যেই… নাকের মধ্যে ব্লাকহেডস অনেক হয়,, আর ঠোট ও কালচে হয়ে যায়… প্লিজ সমাধান চাই.।।