প্রতিটি দেশে মোট জনসংখ্যার শতকরা তিন থেকে পাঁচ জন সমকামী। সমকামিতা পুরুষ এবং নারীরির এক প্রকার মনোদৈহিক এবং আবেগ ঘটিত সমস্যা। অনেকে আবার সমকামিতা এবং উভকামিতা পছন্দ করে। ফ্রয়েডের মতে সমকামিতা হলো অবিশুদ্ধ শারীরিক মিলনের প্রকার। ফ্রয়েডের ব্যাখ্যা হলো সমকামি পুরুষ মনে করে অপর একজন পুরুষ স্পর্শ এবং আনন্দ অনুভবের দিক থেকে তার সমান এবং পুরুষের কোথায় স্পর্শে এবং কতটুকু স্পর্শ শারীরিক মিলন আনন্দ এবং উদ্দীপনা লাভ করা সম্ভব তা নারীর চাইতে অন্য একজন পুরুষ ভালো জানবে। এই মনোসমীক্ষণটিকে রপ্ত করেই শতকরা আশি ভাগ পুরুষ সমকামি হয়ে থাকে। নারীর ক্ষেত্রেও এই একই প্রকার মনোসমীণ কাজ করে থাকে। সমকামিতার সাধারণ অর্থ একই লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ । পুরুষ এবং নারীর সমকামিতার লিঙ্গগত পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য সাধারণত নেই । পুরুষের পুরুষের প্রতি আকর্ষণ এবং নারীর প্রতি আকর্ষণ মনোদৈহিক এবং মানসিকভাবে হয় এবং এর পুরোটুকু ভিত্তি করে শারীরিক মিলনের উপর। বিভিন্ন সমাজে সমকামিতাকে বিভিন্ন দৃষ্টিতে দেখা হয়। তবে আজকাল অবস্থার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সমকামিতাকে যারা পছন্দ করতেন তারাও এ ব্যাপারে ইদানীং আকৃষ্ট হচ্ছেন। এর প্রধান কয়েকটি কারণ হলো-
ধর্মীয় বাধা
সমকামিতার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
অন্যের দ্বারা শারীরিক মিলন লাঞ্ছিত হওয়া
নৈতিক কারণ
মূল্যবোধের কারণ
সমকামিতা এক প্রকার শারীরিক মিলন। এই শারীরিক মিলনতে একই লিঙ্গের দু’জন পুরুষ অথবা নারী অংশ গ্রহন করে। প্রাচীন রোম এবং গ্রীসে প্রথম সমকামিতার প্রচলন ঘটে। তখন এই বিষয়টিকে প্রাকৃতিক মনে করা হতো। পরবর্তী সময়ে এর প্রভাব পড়ে ইউরোপ ,আরব এবং দক্ষিণ আমেরিকার সমাজগুলোর উপর । অধিকাংশ সমাজ বর্তমানে মেনে নেয় যে সমকামিতা একটি অস্বাভিবিক শারীরিক মিলনের অনুশনীল। নারীর সমকামিতাকে ইংরেজীতে লেসবিয়ানিজম বলা হয় এবং পুরুষের সমকামিতাকে হোমোশারীরিক মিলনুয়ালিটি বলা হয়। ইউরোপ আমেরিকান বহু দেশে নারীরা তাদের শারীরিক মিলন স্বাধীনতার ফলশ্রুতি হিসেবে সমকামিতাকে বেছে নেয়। তবে এটি সব সমাজে অবৈধ এবং আইনগতভাবে নিষিদ্ধ। নারীর সমকামিতার বিভিন্ন পর্যায় নানা সময় বিশ্লেষিত হয়ে থাকে। অনেক সময় মানসিক নানা কারণকে সমকামিতার জন্য দায়ী করা হয়। কারণ জানা থাকলে এর চিকিৎসা করা সম্ভব। উভকামিতা হলো নারী এবং পুরুষ উভয়ের সাথে শারীরিক মিলন বা শারীরিক মিলনসম্পর্ক স্থাপনের বিষয় । এর মাধ্যমে একজন পুরুষ বা নারী একই সাথে সমকামি বা উভকামি হতে পারে। দেখা যায় যে অনেক নারী সারা জীবন এই ভাবে শারীরিক মিলনজীবন কাটিয়ে দেয়। উভকামিতা এক ধরণের শারীরিক মিলন মনো সমস্যা। মনোবিজ্ঞানী কিনসের একটি সমীক্ষা এখানে উল্লেখ করা হলো-
১. শুধুমাত্র বিপরীতকামী। অর্থাৎ নারীর শারীরিক মিলনচেতনা এবং শারীরিক মিলনের ইচ্ছা কেবল তার বিপরীত লিঙ্গ অর্থাৎ পুরুষকে ঘিরে।
২. পুরো মাত্রায় বিপরীতকামী, আবার সময় সুযোগে উভকামী ।
৩. নারী মূলত পুরুষের প্রতি আগ্রহী ।
৪. সমকামী এবং উভকামী ।
৫. নারীর উভকামিতা কিন্তু সময়ে সময়ে সমকামিতা ।
সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ
Mohammad Firoj hocchen ekjon bhoyongkor monobiggyani…olpo biddyan holey ja hoi. Shomokamita niye onar ei lekha shudhu je marattok bibhrantikor shudhu tai noi, er moddhe prochur bhul o achhe. Kushongskaracchhonno ei lekha na porey ami shobai ke onurodh korchhi biggyan-shommoto lekha porte. Keu jodi shomokamita asholei ki jante chan tahole ei link e jeye porun: http://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
স্যার আমি ১৭ বছর বয়সী এক যুবক । উচ্চতা ৫.৫ ও লিঙ্গ যথারীতি ৫.২ । মেয়েদের একান্ত র্স্পশ ও গভীরভাবে জানতে আগ্রহী । কিন্তু আমার চোখ ২টি ছোট হওয়ায় বন্ধুদের কাছে প্রায়ই হেয় হই যা মিন করে আমি সমকামী । কিন্তু আমি তা না । আমার কি করা উচিত্ । উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম ।
আপনার আগ্রহ স্বাভাবিক। সেক্সের ব্যাপারে কার ইন্টারেস্ট কি রকম, সেটা অন্যের নাক গলানোর বিষয় নয়। কারো শারীরিক অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে কাউকে হেয় করা ঠিক নয়। এটা আপনার বন্ধুদের বুঝিয়ে বলুন বা তাদের কথা এড়িয়ে চলুন।
উভকামিতা! I have this problem.I am 22. I want to know : Would it affect me in future? Would it affect my children for me being a gay? What can I do to avoid this? I think it is not bad but I am anxious for my unborn children ? Would it affect them making them physically or mentally immature? Help pls, it is not a bad question.
উন্নত সমাজে এটা সন্তানদের জন্য তেমন কোন সমস্যার সৃষ্টি করে না। কিন্তু আমাদের সমাজে না বুঝেই এসব ভালো ভাবে নেয় না। ছেলেমেয়েরা নানা বিব্রতকর প্রশ্নের সম্মুখীন হতে পারে। এতে করে তাদের উপর একটা খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।
আপনার ধারণা ঠিক যে এটা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু কথা হলো আপনাকে তো একজনের সাথেই সম্পর্ক করতে হবে। একই সাথে একাধিক সম্পর্ক গ্রহনযোগ্য হবে না। তাই আপনাকে যে কোন একটা দিকে ঝুঁকে পড়তে হবে। নিজে বাচ্চা চাইলে বিয়ে করতে হবে। তখন আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই চাইবেন না আপনার অন্যের সাথে সম্পর্ক থাকুক, এবং সেটা করাও ঠিক নয়। এখন যা করার তা আপনাকেই ঠিক করতে হবে। তবে ডাক্তারদের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন। তবে সমস্যা হলো ব্যাপারটা জটিল বলে আমাদের দেশের অধিকাংশ ডাক্তারই এখানে বিজ্ঞানের চাইতে ধর্মীয় ব্যাপারটাকেই বড় করে দেখেন।
আমি একদিন সমকামি সমস্যায় পরেছিলাম। আমার বয়স যখন 12 কি 13 হবে তখন কার ঘটনা। আমি একদিন আমার খালু বাড়িতে বেরাতে গিয়েছিলাম তখন রাতে আমার খালু তার ভাই এর ঘরে নিয়ে গেল এবং বললো আজ রাতে এখান থাক। তারপর রাতে যখন ঘুমালাম হটাত্ মাঝরাতে ঘুম ভেঙে দেখি আমার খালুর ভাই তার পেনিসটি আমার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে এবং কিছুক্ষন পরে আমার ওখানে যখন ঢুকিয়ে দিলো তখন আমি ব্যাথায় কেদে উঠলাম। তারপর আমার খালা এসে বললো কি হয়েছে? আমি কিছু না বলে বললাম ভয় করতেছে এখানে। তারপর আমার খালা এবং খালুদের কাছে থাকলাম সেই রাতে। এরপর ওই লোকটি আমাদের বাড়িতে আসে তখন আমার বয়স 19 হবে এরকম। সেই রাতে আমার আব্বু বললো ওই লোকটির সাথে ঘুমাতে আমি তখন ভয় পেয়ে বললাম না না থকবো না আমি অন্য রুমে থাকি। এখন আমার বয়স 28 কিন্তু আমার একটি প্রবলেম হয়েছে এখন সমকামি করার। আমি এখন এই প্রবলেম টি ছারতে চাই। প্লিজ বলেন আমি কি কি উপায় করলে আমার এই অভ্যাস দুর হবে? আমি সমকামি করতে চাই না। আমি সুন্দর সংসার করতে চাই। এবং আরো একটি প্রবলেম আমার gay ভিডিও এবং মেয়েদের ভিডিও দুটোই ভাল লাগে এবং আনন্দ বোধ করি হেল্প মি।
সমকামিতা নিয়ে বিজ্ঞান এখনো তেমন কোন সমাধান দিতে পারেনি, অর্থাৎ কেউ যদি এটা ছেড়ে দিতে চায় তাহলে কিরূপ চিকিৎসা হবে, তার কোন নির্দিষ্ট সমাধান নেই। ব্যাপারটা জন্মগত বলে এটা মেনে নেয়া ছাড়া আপাতত আর ভাল কোন সমাধান নেই। কিন্তু সমস্যা হলো, উন্নত বিশ্বে এটাকে খারাপ চোখে দেখা হয় না, তারা ব্যাপারটা বুঝে মেনে নিলেও আমাদের দেশের অজ্ঞতার জন্য সামাজিক বা ধর্মীয় দিক দিয়ে এটাকে সহজ ভাবে নেয়া হয় না। এজন্যই অনেকে এ পথ থেকে ফিরে আসতে চেষ্টা করেন। যদিও এর তেমন কোন চিকিৎসা নেই, তাই ছেড়ে দেয়ার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আপনার নিজের উপর নির্ভর করছে।
এগুলো কি সত্যি?? আমি তো শুনেছিলাম যে ক*ন*ড*ম ছাড়া সমকামি করলে এইডস হয়ে যায়। আমার তো বিশ্বাস হয় না যে মানুশ সত্যি সমকামি করে।
এইডস একটি রক্তবাহিত রোগ। একজনের এইডস থাকলে, তার সাথে ক*ন*ড*ম ছাড়া সেক্স করলে অন্য জনেরও এইডস হবার ঝুঁকি থাকে। এছাড়া এইডস রোগীর রক্ত অন্য কারো রক্তের সাথে মিশে গেলেও অন্য জনের এইডস হতে পারে।
ওহ তাহলে আপনি বলতে চাইছেন যদি কোন ব্যক্তির এইডস না থাকে তাহলে তার সাথে সমকাম করলে এইডস হবে না। আর যারা সমকামি তাদের কি সপ্নদোষ হয় পুরুষ পুরুষে?? যেমন আমাদের হয় অন্যরকম
একজনের থাকলে অন্যজনের যে কোন পথেই এইডস হতে পারে। পায়ুপথে এই হারটা একটু বেশি। তাই সবসময় প্রোটেকশনের ব্যবস্থা করা উচিত।
স্বপ্ন জিনিসটা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। তবে এটাকে এক ধরনের অবচেতন মনের খেলা হিসাবে ধরা হয়। সেই হিসাবে সমকামিরা যেভাবে চিন্তা করেন, স্বপ্নগুলো সেইভাবেই হওয়ার কথা। তবে মানুষে মানুষে “আমাদের” “তাদের”- এরকম ভাবে বিভক্ত না করাই ভালো।
সমকামী করলে কী কোন ধরনের সমস্যা হয়। আমি নারীর থেকে সমকামীতে বেশী তৃপ্ত হয়। আমি সমকামী ছেড়ে দিতে চাই। তাহলে আমার কী করার আছে দয়া করে যদি একটু পরামার্শ দিতেন তাহলে খুব খুশী হতাম। মেয়েদের সাথে সঙ্গম করতে আমার ভাল লাগে না। আমার লিঙ্গ 5 ই ।
সমকামিতা একটা জেনেটিক্যাল ব্যাপার। কেউ ইচ্ছে করে এমন হয় না। বা এটা কোন রোগও নয়। খুবই স্বাভাবিক এবং সুস্থ একটা ব্যাপার।
মেয়েদের ভালো না লাগলে জোর করে করতে যাবেন না। তারচেয়ে আপনার মত একজন ছেলে সঙ্গী জুটিয়ে নিতে পারেন। তবে আমাদের সমাজ এখনো এটাকে ভালো চোখে দেখে না। তাই ব্যাপারটা আড়ালেই রাখতে হবে আপাতত।
সমস্যার তেমন কিছু নাই। তবে পায়ুপথে রোগজীবানু বেশি ছড়ায়, তাই ভালো প্রোটেকশন দরকার, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করা দরকার।
কি করলে মেয়েদের ভালবাসা যআয় ? তাদের প্রতি আক্ রিসত হঅয়া জায়
মানুষ হিসাবে ভালো হলে।
যারা সমকামি তারা সন্তান নিতে পারে,….?
প্লিজ জানাবেন….
পারে।