বাচ্চাকে সময় মতো খাওয়ানো, স্নান করানো কিংবা পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো যে কি ঝক্কির কাজ তা শুধু মায়েরাই জানে। তাকে সময় মতো খাওয়াতে কিংবা অন্যান্য কাজ করাতে সারাটা দিন পার হয়ে যায়। সারাক্ষণ পিছনে পড়ে থাকতে হয় মায়েদের। আর এর জন্য অধিকাংশ বাচ্চার কাছেই মায়েরা ভিলেন। তবে, বাচ্চার সঠিক খাবারের অভ্যেস ও সঠিক জীবনযাত্রা অভ্যেস করাতে কোন মায়েরা চায় না বলুন। এক্ষেত্রে বাচ্চাকে শুধু বকা দিলে কিংবা সারাদিন তার পিছনে পড়ে থাকলে হবে না। নতুন কিছু ট্রিক অ্যাপলাই করুন। সহজ কয়টি জিনিস মেনে চলুন।
নিজের অভ্যেস নিয়ে সতর্ক হন- আপনি সারাদিন কী করছেন তা আপনার বাচ্চার তা দেখে শিখছে। ধরুন আপনি সারাদিন ফোনে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যস্ত থাকেন অথবা অধিক টিভি দেখার অভ্যেস আপনার আছে, কিংবা আপনি যদি অধিক কোল্ড ড্রিংক্স, ফার্স্ট ফুড, সিগারেট বা অ্যালকোহল খান, তা সবই আপনার বাচ্চার নজরে থাকে। বাচ্চারা তাই শেখে
যা দেখে বড় হয়। তাই বাচ্চার সঠিক অভ্যেস গড়তে চাইলে সবার আগে নিজের অভ্যেসের বদল করুন।
খাওয়ার সময় নির্দিষ্ট করুন- সকালে কখন ব্রেকফার্স্ট করবেন, কখন টিফিন করবেন, কখন দুপুরের খাবার খাবেন সবই একটা নির্দিষ্ট সময় মেনে চলুন। শুধু বাচ্চার অভ্যেস করালে হবে না। যখন বাড়ির সকলে একটা নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা মেনে চলবেন, তখন দেখবেন বাচ্চাও সেই দেখে ঠিকটাই শিখবে।
রান্নার কাজে বাচ্চাকে যুক্ত করুন- অধিকাংশ মায়েরাই রান্নাঘর থেকে বাচ্চাকে দূরে রাখে। এটা করা একেবারেই উচিত নয়। আপনি যখন রান্না করবেন, তখন বাচ্চাকে রান্নার কাজে যুক্ত করুন। কোন খাবার কেমন করে বানান দেখান, মজার ছলে জানান কোন খাবারের কী গুণ। দেখবেন বাচ্চা সঠিকটাই শিখবে। সবজি, ফল চিনতে শিখলে বাচ্চার সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা সহজ হবে।
বাচ্চার মতামতকে গুরুত্ব দিন- বাড়ির বিভিন্ন বিষয় বাচ্চাকে যুক্ত করুন। তার মতামত নিন। তবেই বাচ্চা বুঝবে পরিবারে তার গুরুত্ব আছে। একই সঙ্গে ঠিক-ভুলের বিচার করতে শিখবে। নতুন নতুন রেসিপি বানান- সব মায়েরাই চায় বাচ্চা শাক-সবজি আর ফল খাক। এতে পুষ্টিকর খাবার বাচ্চাকে সুস্থ রাখবে। এদিকে পুষ্টিকর খাবারে বাচ্চার যত এলার্জি। তাই বুদ্ধি খাটান। সবজি দিয়ে এমন রেসিপি বানান যা সে ভালোবেসে খাবে। ইন্টারনেট ঘাঁটলেই বাচ্চাদের জন্য নানা রকম খাবারের হদিশ পাবেন।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-06-11 07:56:27
Source link
Leave a Reply