হাইলাইটস
- শ্বশুর বা শাশুড়ির মনোভাব বদলে ফেলা তো সম্ভব নয়।
- তাই, প্রথমে স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করুন।
- তাঁকে বোঝান যে তিনি এখন প্রাপ্তবয়স্ক
শুধু তাই নয় দেবজিৎ আর ওর মা-বোন মিলে যখন গল্প করে তখনও সেখানে তাকে কেউ ডাকে না। রিয়ার খারাপ লাগলেও সেভাবে কিছু বলতে পারে না। মনের মধ্যে একরাশ ক্ষোভ জমা হয়। একসময় নিজেই অবাক হয়। এত ভুল মানুষ সে কীভাবে চিনল। সত্যিই কি আর সংসার কোনওদিন সুখের হবে না? আসলে রিমার শাশুড়ির মতো অনেক শাশুড়ি মা আমাদের চারপাশে আছেন। যাঁরা সংসার, সন্তান সব নিজের দখলে রাখতে চান। ভাবেন অল্পেই বুঝি সব হাতছাড়া হয়ে গেল। কিন্তু এঁদের সঙ্গে সব সময় ঝামেলায় গিয়ে লাভ নেই। বরং ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতির বিবেচনা করা দরকার।
একদিনেই শ্বশুর বা শাশুড়ির মনোভাব বদলে ফেলা তো সম্ভব নয়। তাই, প্রথমে স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করুন। তাঁকে বোঝান যে তিনি এখন প্রাপ্তবয়স্ক। অতএব, বাবা-মায়ের কথা শুনে চলার সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রীর কথার গুরুত্ব দেওয়াও প্রয়োজন। সঙ্গীকে এটাও বোঝান যে আপনার ভালোমন্দ দেখার দায়িত্বও কিন্তু ওঁর। সে দায়িত্ব তিনি যেন অবহেলা না করেন।
শ্বশুর বা শাশুড়ির মনোভাব বদলে ফেলা তো সম্ভব নয়। তাই, প্রথমে স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করুন। তাঁকে বোঝান যে তিনি এখন প্রাপ্তবয়স্ক। অতএব, বাবা-মায়ের কথা শুনে চলার সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রীর কথার গুরুত্ব দেওয়াও প্রয়োজন। সঙ্গীকে এটাও বোঝান যে আপনার ভালমন্দ দেখার দায়িত্বও কিন্তু ওঁর। সে দায়িত্ব তিনি যেন অবহেলা না করেন।
শাশুড়ির কোনও ব্যবহার খারাপ লাগলে সরাসরি বলুন। ভায়া মাধ্যমে কথা বলবেন না। এতে ভুল বোঝাবুঝি বাড়ে। সম্পর্ক আরও অনেক বেশি জটিল হয়। সব সমস্যা মুখ বুজে মেনে নেবেন না।
Lifestyle News in Bengali, লাইফস্টাইল খবর, Health Tips, Fashion Trends and Tips in Bangla
2021-05-31 01:17:08
Source link
Leave a Reply