হায়দরাবাদ: করোনা (corona) সংক্রমনের এই বিস্তারের ফলে বেশিরভাগ চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের মতে করোনা সংক্রান্ত যাবতীয় বিধিনিষেধ মেনে চলার পাশাপাশি যত বেশি সম্ভব মানুষের টিকাকরণ (vaccination) করা জরুরি। তবেই সামাল দেওয়া যেতে পারে এই অতিমারি (Pandemic)। ভারতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে ভ্যাকসিনেশন এর কাজ। কিন্তু মন্থর ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া ও করোনা ভ্যাকসিনের অপ্রতুলতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন চিহ্ন দেখা দিয়েছে। মূলত ভারতে এখন দুধরনের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে। একটি হলো অক্সফোর্ড – অ্যাস্ট্রাজেনেকা নির্মিত কোভিশিল্ড (Covisheild) যা তৈরী করছে সিরাম ইনস্টিটিউট (Serum Institute) অপরটি হলো ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech) নির্মিত কোভ্যাকসিন (Covaxin)। মঙ্গলবার ভারত বায়োটেক জানিয়েছে যে তারা আশা করছেন করোনা ভ্যাকসিন হিসবে কোভ্যাকসিন খুব শীঘ্রই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) ইমারজেন্সি ইউজ লিস্টিংয়ের তালিকাভুক্ত হবে। ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech) জানাচ্ছে, খুব সম্ভবত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই হু র তালিকায় জায়গা করে নিতে পারে কোভ্যাকসিন।
ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech) জানিয়েছে ইতিমধ্যেই আমেরিকা, ব্রাজিল, হাঙ্গেরি সহ মোট ৬০ টি দেশে কোভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। ইমারজেন্সি ইউজ লিস্টিং (EUL) হলো একটি প্রক্রিয়া যেখানে নতুন বা লাইসেন্স হীন কোনো প্রোডাক্ট জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রয়োজনে ব্যবহার করা যেতে পারে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী এমনই বলা রয়েছে। ” হু জেনেভাতে EUL এর জন্য আবেদন জম দেওয়া হয়েছে, খুব সম্ভবত জুলাই – সেপ্টেম্বরে ছাড়পত্র মিলবে” এমনটাই জানিয়েছে ভারত বায়োটেক।
সূত্র মারফত আগেই জানা গিয়েছিল যে ভারত বায়োটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারকে জানিয়েছিল যে তারা কোভ্যাকসিনের EUL ছাড়পত্রের জন্য ৯০ শতাংশ নথিপত্র ইতিমধ্যেই জমা দিয়েছে। এবং EUL ছাড়পত্রের জন্য বাকি প্রয়োজনীয় নথিপত্র জুন মাসের মধ্যেই জমা দিয়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকারকে এমনটাই জানিয়েছে ভারত বায়োটেক।কোভ্যাকসিন (Covaxin) প্রস্তুতকারী সংস্থা ভারত বায়োটেক জানিয়েছে ইতিমধ্যেই তারা ১৩ টি দেশে জরুরি ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন ব্যবহারের ছাড়পত্র পেয়েছেন।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-26 21:38:04
Source link
Leave a Reply