পুরো বিশ্বে এই মুহূর্তে মহামারীর দাপটে কেঁপে উঠেছে মারাত্মকভাবে। আমাদের দেশের প্রায় প্রতিটি রাজ্যে মৃত্যুর মিছিল ও হাহাকার শুনতে ও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে।
হাসপাতালের সামনে রোগীদের ও পরিবারের লম্বা লাইন। বেশ কয়েকটি হাসপাতালে অমিল বেড এবং অক্সিজেন।
এমন চিত্র বলা যায় ২০২০ সালের থেকেও সত্যিই আরো খারাপ। সাধারণ মানুষ ঠিক করতে পারছে না যে তারা বাড়িতে থেকে চিকিৎসা করাবেন নাকি হাসপাতালে যাওয়া দরকার।
ডাক্তার এবং বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে রোগীদের শারীরিক অবস্থার খুব বেশি অবনতি না হলে নিজেরাই বাড়িতে আইসোলেশনে (self isolation) থেকে নিজেদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। তবে এর মধ্যে দেশে আরোগ্যের সংবাদ সকলের মনে শান্তি এনে দিচ্ছে।
সেই সংখ্যাটি কম হলেও বহু মানুষ এই রোগ থেকে মুক্ত হচ্ছেন। তবে এক্ষেত্রে একটি নতুন সমস্যা দেখা গিয়েছে।
আরো পোস্ট- জন্ম-মৃত্যু বিধাতার নিয়ম! এই শহরে সেটাও নিষিদ্ধ
যারা আরোগ্য (recovery) লাভ করেছেন তাদের মধ্যে অনেকেই সেরে ওঠার পরেও বিভিন্ন উপসর্গ (symptoms) নিয়ে থাকছেন। সেই উপসর্গগুলি তাদের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে থাকছে।
তবে সুস্থ হয়ে গেছেন বলে যে সেই উপসর্গগুলি (symptoms) অবহেলা করবেন এমনটা হলে খারাপ।
১. এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে দেখা যায় শ্বাসকষ্টের (breathing trouble) সমস্যা। এটা দেখা যাচ্ছে সরে যাওয়ার পর অনেকেই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছেন।
২. এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মস্তিষ্কের উপরে তার একটা গুরুতর প্রভাব পড়ে। সুস্থ হওয়ার পর অনেক সময় শিশুদের ক্ষেত্রে বা অন্যদের ক্ষেত্রে দেখা যায় কোনো কাজে মনোযোগ দিতে গিয়ে সমস্যা হচ্ছে।
৩. এর প্রাথমিক লক্ষণ স্বাদ এবং গন্ধ না পাওয়া (loss of taste and smell)। দেখা যাচ্ছে যারা সুস্থ হচ্ছেন তাদের মধ্যে অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে গন্ধ বা স্বাদ পাচ্ছেন না আরোগ্য লাভের পরেও।
৪. যারা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন তারা অনুভব করছেন দ্রুত ক্লান্তি। আরোগ্য লাভের পরও সেই ক্লান্তি সহজে তাদের পিছু ছাড়ছে না।
এই সমস্যাগুলি যাদের হচ্ছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলবেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শথাকলে সুস্থ হয়ে উঠবেন সম্পূর্ণভাবে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-11 18:37:34
Source link
Leave a Reply