করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যে প্রভাব ফেলেছে বিশ্ব প্রভাব ফেলেছে বিশ্ব জুড়ে তার ফলে দেশের প্রতিটি হাসপাতালের বাইরে প্রতিদিন রোগীদের নিয়মিত লম্বা লাইন দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। হাসপাতালে আইসিইউ বেড, অক্সিজেন এবং ওষুধের যোগান কম থাকার ফলে মানুষের মধ্যে আশঙ্কা আরো বাড়ছে।
যাদের অবস্থা সংকটাপন্ন নয় তাদেরকে ডাক্তারেরা পরামর্শ দিয়েছেন বাড়িতেই আইসোলেশন (self isolation) থেকে নিজেদের চিকিৎসা নিজেরাই করার। কিন্তু কিছু মানুষ সেই চিকিৎসার ব্যাপারে নিজের থেকে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
এমন অবস্থায় একটি বিশেষ ঔষধ রয়েছে যা তাদের একেবারেই খাওয়া উচিত নয় সেই ব্যাপারে এবারে জানালেন এইমসের ডাক্তার রণদীপ গুলাটিয়া। এই ওষুধটি হলো স্টেরয়েড (steroid)।
ডাক্তারের মতামত অনুযায়ী সিস্টেমেটিক স্টেরয়েডের ওভারডোজ (overdose of steroid) এর ফলে আক্রান্তদের মধ্যে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা সে ওষুধ প্রয়োগ করে আক্রান্ত হওয়ার একেবারে প্রথম দিকে তাহলে এমন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরো পোস্ট- ঠাকুর এস্টেটের কর্মীর মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ
এর ফলে আমাদের ফুসফুসে গভীর প্রভাব পড়ে। এমনকি ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে পারে সারা শরীরে। ডাক্তার জানিয়েছেন যে মানুষ মনে করে যে রেমেডিসভির (remdesivir injection) এবং অন্যান্য সমস্ত স্টেরয়েড দ্রুত করোনা থেকে সুস্থ হতে সাহায্য করবে।
কিন্তু তারা অনেকেই জানেন না যে এর ব্যবহার ঠিক কখন করতে হয়। এমন ধরনের উচ্চ ডোজের ওষুধ শুধুমাত্র ডাক্তারদের পরামর্শ নিয়েই খাওয়া উচিত।
তিনি এও বলেন যে মহামারীর দুই ধরনের স্টেজ রয়েছে। প্রথমত যখন শরীরে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ফলে জ্বর বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়।
সেই স্টেজে অনেক সময় ভাইরাস ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়ার ফলে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকে। সেইসময়ে অ্যান্টি ভাইরাল ড্রাগ দেওয়া হয় রোগীর শরীরে। এরপর আসে দ্বিতীয় স্টেজ যেখানে সংক্রমিত ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কাজ করা একেবারেই বন্ধ করে দেয় এবং শরীরে তা প্রভাব ফেলতে থাকে।
এতে শরীর ফুলে যায়। সেই সময়ই রোগীর শরীরে স্টেরয়েড প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে।
যদি এটি আক্রান্ত হওয়ার শুরুতে প্রয়োগ করা হয় তাহলে এই ফুলে যাওয়ার প্রবণতা প্রথম থেকেই বাড়তে থাকে। এর ফলে শরীরে ভাইরাস আরো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-04 22:45:11
Source link
Leave a Reply