নয়াদিল্লি : ‘বিশ্ব অ্যাজমা দিবস’। ( World Asthma Day) প্রতিবছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার সারা বিশ্বে এই দিনটি অ্যাজমা দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।
আজ মঙ্গলবার ৪ মে বিশ্ব অ্যাজমা দিবস। অ্যাজমা বা হাঁপানি সম্পর্কে সচেতনতা ছড়াতে এবং বিশ্বজুড়ে এই অন্যতম শ্বাসকষ্টজনিত রোগের যত্নের উন্নতির জন্য পালন করা হয়।
এই দিবস সর্বপ্রথম পালন করা হয়েছিল ১৯৯৮ সালের ৪ মে পোর্তুগালের বার্সেলোনা শহরে। সেই বছর অ্যাজমা সচেতনতা বাড়াতে বিশ্বের মোট ৩৫ টি দেশে এই দিনটি উদযাপিত করা হয়।
চলতি বছর বিশ্ব অ্যাজমা দিবসের মূল থিম হল অ্যাজমা সম্পর্কে ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন’ (Uncovering Asthma Misconceptions)। “অ্যাজমা বা হাঁপানি কোনও জটিল অসুখ নয়৷ সঠিক চিকিৎসায় এই রোগ থেকে সেরা ওঠা সম্ভব। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন৷ আনন্দে জীবন কাটান।”
এই বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানিয়েছে, চিকিৎসাধীন হাঁপানিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘুমের ব্যাঘাত, ক্লান্তি এবং দুর্বলতার শিকার হতে পারেন। হাঁপানিতে আক্রান্ত ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের আর্থিক সমস্যা সহ স্কুল এবং কাজের ক্ষেত্রেও নানা অসুবিধা তৈরি হতে পারে।
শুধু তাই নয়, এই রোগের লক্ষণগুলি গুরুতর হলে, হাঁপানিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জরুরি চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে এবং তাঁদের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা যেতে পারে। অনেক সময় সঠিক চিকিৎসা না হলে এই হাঁপানি মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
সুতরাং, হাঁপানির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনকল্যাণমুখী কাজ করা জরুরি।
শুধু তাই নয়, বিশ্ব অ্যাজমা দিবস হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রিয়জনদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করার বার্তা দেয়। বাড়িতে কোনও হাঁপানির রোগী থাকলে কী করা উচিত তা তাঁদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া এই দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য।
সুস্থ পরিবেশে বেঁচে থাকার অধিকার আমাদের সবার রয়েছে। তাইতো এরজন্য পৃথিবীকে আরও সচেতন করে তুলতে হবে। আর এভাবেই আমরা হাঁপানি মুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে পারব।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-04 14:34:25
Source link
Leave a Reply