হাইলাইটস
- আমরা কখনও মুচকি হাসি, কখনও প্রাণখুলে হাসি, আবার অট্টহাসিও।
- তবে, যাই হোক না কেন যে কোনও অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ হচ্ছে হাসি।
- প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস।
প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস। হাসি সৌন্দর্যের প্রতীক। কখনো কখনো আপনার খুশি, আপনার হাসির কারণ হয়ে থাকে আবার কখনো কখনো আপনার হাসি, আপনার খুশির উৎস হয়ে থাকে। করোনাকালে সবাই যেন হাসতে ভুলে গেছি, অথচ হাসি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ হাসি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে তোলে। এই করোনাতে আমাদের ইউমিনিটি বাড়াতে হাসি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তাই চলুন হাসি আর নিজের জন্য বাঁচি।
গোটা বিশ্বে প্রায় সমস্ত জায়গাতেই পালন করা হয় আজকের দিনটি। ১৯৬৩ সালে হার্ভি বলে কিছু ব্যবসায়ীক কারণে তৈরি করেন স্মাইলি বা হাসি-র চিহ্নটি। এরপরেই কোনও কিছু ভালো বোঝাতে বা উৎসাহ দেওয়া জন্য জনপ্রিয় হয়ে যায় এই চিহ্নটি। প্রথম ১৯৯৯ সালে সেই চিহ্নকে সামনে রেখেই পালিত হয় ওয়ার্ল্ড স্মাইল ডে বা বিশ্ব হাসি দিবস। ২০০১ সালে হার্ভি মারা গেলে ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশনের তরফ থেকে তাঁর শ্রদ্ধায় প্রতি বছর পালন করা হয় এই দিনটি।
অন্য আর একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, ড. মদন কাটারিয়ার ১৯৯৮ সালে প্রথম চালু করেন এই বিশ্ব হাসি দিবসের। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।
হাসি অবশ্যই প্রয়োজন, তবে কোনওভাবে অন্যকে উত্যক্ত করা বা খোঁচা দেয়ার জন্যে কৌতুক করা যাবে না। হাসতে গিয়ে কাউকে নিয়ে হাসাহাসি করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।হাসির জন্য বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বিশেষ ক্লাব। পার্ক ও অন্যান্য ফাঁকা জায়গায় বিভিন্ন মানুষ জড়ো হন হাসির মাধ্যমে শরীর ভালো রাখতে। এই বিশেষ দিনটিও মানুষ চিরকালই এভাবে উৎযাপন করে এসেছেন। কিন্তু এখন করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজের বাড়িতে পালন করলেন বিশ্ব হাসি দিবস।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
Health and Fitness Tips in Bengali শরীর-গতিক, Yoga and Exercise Tips in Bangla
2021-05-02 14:13:26
Source link
Leave a Reply