আনুমানিক ৪৫০০ বছর আগে ভারতীয় সংস্কৃতি (Ancient Indian culture) সৃষ্টি হয়েছিল। গোটা বিশ্বের সংস্কৃতির মধ্যে সবথেকে পুরনো এবং ঐতিহ্যশালী সংস্কৃতি এটি।
এই সংস্কৃতিকেই (Ancient Indian culture) সমগ্র বিশ্বের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ও কার্যকরী সংস্কৃতি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা যায় পুরনো জীবন-যাপনের পদ্ধতি খুব সাধারণ এবং সুস্থ থাকার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
এই কারণেই প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে মানুষ দীর্ঘকালীন সুস্থতা লাভ করেছেন এবং রোগব্যাধি মুক্ত জীবন পেয়েছেন।
বংশপরম্পরায় এই ঐতিহ্যগুলি প্রবাহিত হতে থাকলেও আমরা যত আধুনিক হয়েছি ততই তা ধীরে ধীরে লোপ পেয়েছে। এখন আমরা যে ব্যস্ত সময় এবং ব্যস্ত জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি তা সেই সময়কার জীবন-যাপনের পদ্ধতি থেকে অনেকটাই আলাদা।
কিন্তু এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমরা এমন অনেক পুরনো প্রথা (Ancient ritual) রয়েছে যেগুলোর উপর ভিত্তি করে সুস্থভাবে জীবন কাটাতে পারি। এই দুঃসময়ে সুস্থ এবং খুবই সাধারণ জীবনযাপন পদ্ধতি অবলম্বন করা প্রয়োজনীয়।
আরো পোস্ট- ঘরের ভেতর করোনা যেন না ঢোকে, মাথায় রাখুন এগুলি
১. খালি পায়ে হাঁটা: শুধুই স্টাইলিশ জুতো নয় বরঞ্চ আগেকার দিনের মতোই কিছুটা সময় আপনি খালি পায়ে (Walking barefoot) কাটানোর চেষ্টা করুন। বাড়িতে যে সময়টা থাকেন সেই সময়টা কোনোভাবেই চটি না পরে খালি পায়ে মেঝের উপর হাঁটুন (Walking barefoot)।
চাইলে সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুটা সময়ে খালি পায়ে বাগানের মধ্যে হাঁটতে পারেন বা পার্কেও কিছুক্ষণ হাঁটাচলা (Walking barefoot) করতে পারেন। জয়েন্টে ব্যথা বা মাংসপেশিতে ব্যথা (Muscle pain) কমাতে সাহায্য করে এবং মানসিক অশান্তি অনেকটাই কমাতে পারে।
২. হাত দিয়ে খাওয়া: পাশ্চাত্য সংস্কৃতির অনুকরণ করতে গিয়ে আমরা আমাদের পুরনো রীতি এবং তার অন্তর্নিহিত গুরুত্বকে ভুলতে বসেছি। এখন আমরা চামচ দিয়ে খেতে অভ্যস্ত হলেও একটা সময় যে কোনো খাবারই হাত দিয়ে খাওয়ার (Eating with hands) অভ্যাস ছিল।
এমনকি সেই সময়ে অভিযাত ও রাজারাও হাত দিয়ে খাবার খেতেন (Eating with hands)। এতে যে শুধুমাত্র জীবনীশক্তি বেড়ে যেত তাই নয় মানুষের ক্ষুধা (Hunger) সম্পূর্ণরূপে নিবারণ করা যায়।
৩. উপোস: আমাদের সারা বছর জুড়েই বেশ কিছু পুজো থাকে যে সময় আমরা উপোস (Fasting) করি। কিন্তু এগুলো শুধুই আমাদের সাংস্কৃতিক প্রথা নয়। এর পেছনে রয়েছে বিজ্ঞান।
দিনের কোন একটা সময়ে কিছুক্ষণ উপোস (Fasting) থাকলে এতে আমাদের পাচনতন্ত্র হালকা হয় এবং শরীর থেকে দূষিত পদার্থগুলি সহজেই বেরিয়ে যেতে পারে। এর ফলে হজম শক্তি আরো উন্নত হয়। মেটাবলিজম রেট (Metabolism) বেড়ে যায় এবং দ্রুত ওজনও কমতে (Weight loss) পারে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-28 15:49:37
Source link
Leave a Reply