জেনেভা: গোটা বিশ্বে লাফিয়ে বাড়ছে করোনার দাপট। মারণ ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে মাস্ক অপরিহার্য বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কিন্তু কাপড়ের মাস্ক না সার্জিক্যাল মাস্ক, সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে কোনটা বেশি ভাল, তা নিয়ে এখনও ধন্দ রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকায় বহু মানুষ আবার কাপড়ের মাস্কই বেছে নিচ্ছেন। সে কথা মাথায় রেখে কাপড়ের মাস্ক পরার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সতর্কতা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
😷Masks during #COVID19: Who should wear them, when and how ⬇️pic.twitter.com/wCCaZu79PB
— World Health Organization (WHO) (@WHO) April 18, 2021
যখন করোনা ভাইরাসের প্রথম প্রাদুর্ভাব ঘটে তখন মাস্কের ঘাটতি সামনে এসেছিল। সাধারণ মানুষ তখন বাড়িতে বসে কাপড় দিয়ে এই মাস্ক বানিয়ে পরতে শুরু করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরামর্শ দিয়েছে যে, কাপড়ের মাস্কগুলো তাদের পরা যেতে পারে যাদের কোভিড-১৯ উপসর্গ নেই।পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, কর্মক্ষেত্র, মুদি দোকান এবং অন্যান্য জনাকীর্ণ পরিবেশের মতো ব্যস্ত জায়গাগুলোতে কাপড়ের মাস্কগুলি পরা যেতে পারে।মাস্কের কোথাও কোনও ছিদ্র বা ছেঁড়া রয়েছে কি না, দেখে নিতে হবে ভাল করে। অনেক সময় দেখা যায়, মাস্ক পরার পর মুখের দু’পাশে ফাঁক রয়েছে। তা কোনও ভাবেই হতে দেওয়া যাবে না। মাস্ক পরার পর মুখ, নাক এবং থুতনি সম্পূর্ণ ভাবে ঢাকা থাকতেই হবে।
এর আগে কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ত্রিস্তরীয় মাস্কের উপর গুরত্ব দিয়েছিল হু। বলা হয়েছিল, দোকান থেকে কিনে বা বাড়িতে তৈরি করা মাস্ক পরা যাবে। তবে সংক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষমতা মাস্কের কাপড়ের উপর যেহেতু নির্ভর করে, তাই তিনটি স্তরে আলাদা রকমের কাপড় দিতে হবে। মাস্কের যে অংশটি ভিতরের দিকে থাকবে, তাতে সুতির কাপড় ব্যবহার করলে ভাল। কারণ তা মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেটস দ্রুত শুষে নিতে পারে।
অন্যদিকে স্বাস্থ্যকর্মী, যাদের করোনার উপসর্গ আছে, যারা করোনা আক্রান্ত রোগীর দেখাশোনা করেন, যেসব অঞ্চলে ভাইরাসটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে এবং কমপক্ষে এক মিটার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন, সেখানে সার্জিক্যাল মাস্ক পরা উচিত। যাদের ৬০ বছর বয়স হয়েছে বা তার বেশি তাদের সার্জিক্যাল মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সার্জিক্যাল মাস্কের ক্ষেত্রে এক বার পরার পরই তা ফেলে দিতে হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal’s Leading online Newspaper
2021-04-22 17:49:37
Source link
Leave a Reply