• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

চশমা বদলাতে চাইলে

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / চশমা বদলাতে চাইলে

প্রয়োজন যখন ডায়াবেটিক রোগীর

‘ডায়াবেটিস’ রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের চিনির ওঠানামার সঙ্গে দৃষ্টিশক্তি পরিবর্তিত হয়। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর চশমা নেওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি নজর দেওয়া জরুরি-

১. চশমা নেওয়ার আগে সুগার বা চিনির মাত্রা নির্ণয় করে নিতে হবে। রক্তে চিনির মাত্রা বেশি হলে সে মুহূর্তে চশমা বদল করা উচিত হবে না। কেননা সেই সময় থেকে চশমা-পরবর্তী সময়ে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রিত হওয়ার পর তা দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে খাপ খাবে না।

২. রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে একদম স্বাভাবিক পর্যায়েই যে চিনির মাত্রা থাকতে হবে, এমন কোনো কথা নেই।
তবে তা ১০ মিলিমল/লিটারের নিচে হতে হবে। খালিপেট ও ভরাপেটে রক্তে চিনির মাত্রার পার্থক্য চার মিলিমল/লিটারের ভেতর থাকা ভালো।

৩. আপনার ঘরে যদি গ্লুকোমিটার থেকে থাকে তাহলে চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার আগমুহূর্তে রক্তে চিনির মাত্রা জেনে নিন এবং তা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে জানান।

পরীক্ষার্থীর যখন চশমা বদলানো প্রয়োজন
চোখ ও মাথাব্যথায় আক্রান্ত হলে পরীক্ষার্থী সন্তানকে নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ছেলেমেয়ে পরীক্ষার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কোচিং সেন্টার থেকে ফিরে এসেই মা-বাবার কাছে মাথাব্যথা উপসর্গের কথা জানায়। ‘দূরে দেখা যায় না’, ‘সামান্যক্ষণ’ পড়াশোনা করলেই মাথাব্যথা হয়, ‘মনোযোগ থাকে না’ ইত্যাদি উপসর্গের কথা বলে থাকে। এসব ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করে মা-বাবা তাদের চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যান। দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ফলপ্রসূ চিকিৎসা পাওয়া যায় না।

কী করবেন
–কোচিং সেন্টার থেকে ফিরে আসার বা গৃহশিক্ষকের কাছে পড়া শেষ করার পরপরই চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাবেন না। কেননা এ সময় ছেলেমেয়েদের চোখ তখন ক্লান্ত থাকে। ক্লান্ত চোখের অন্তঃস্থিত পেশি স্বাভাবিক অবস্থায় না থাকায় সে সময় চোখে এক ধরনের দৃষ্টিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। তাই এ সময় চশমা নেওয়া হলে তা সঠিক মাত্রার হবে না। ফলে আপনার সন্তানের উপসর্গগুলো ভালো হবে না।

–বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে আপনার সন্তানের চোখের বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ দিন। প্রয়োজনে যেদিন তাকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাবেন, সেদিন কোচিং সেন্টারে যাওয়া বা ঘণ্টা দুয়েকের জন্য পড়াশোনা থেকে বিরত রাখুন। প্রয়োজনে তাকে ঘুমোতে দিন।

–বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে প্রথম দিকে যাতে দেখাতে পারেন সে জন্য আগেই নাম তালিকাভুক্ত করুন। অর্থাৎ পরীক্ষার্থী নিয়ে দীর্ঘ ‘সিরিয়ালের’ পরিবর্তে প্রথম দিকেই পরামর্শ নিন। এতে আপনার সন্তানের চোখের পরীক্ষাটাও ভালো হবে।

————–
ডা. মো. শফিকুল ইসলাম
সহযোগী অধ্যাপক, চক্ষুবিজ্ঞান বিভাগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
দৈনিক প্রথম আলো, ০৭ মে ২০০৮

May 7, 2008
Category: স্বাস্থ্য সংবাদTag: চশমা, দৃষ্টিশক্তি, সুগার

You May Also Like…

শীতকালে শরীরের কিছু কিছু অংশ খুব চুলকায় কেন?

মাইগ্রেন থেকে রেহাই পেতে

শীতকালীন চর্মরোগে করণীয়

পিরিয়ড অনিয়মিত হলে কী করবেন

Previous Post:হাঁপানি নিয়ে হাঁপাবেন না
Next Post:এই গরমে সুস্থ থাকুন

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top