যাদের ভুঁড়ি আছে, তাদের নিয়ে আড়ালে আমরা অনেক সময় রঙ্গ-রসিকতাই করি। কিন্তু ভুঁড়ি বড়ই বেদনার, বড়ই বিপদের। যার আছে তিনিই বোঝেন এর জ্বালা।
এই মেদ-ভুঁড়ি কমানোর পরামর্শ আছে এই প্রতিবেদনে।
কারো ভুঁড়ি বা শরীরে বাড়তি মেদ আছে এমন কথা বলার আগে কোন মানুষকে কখন মোটা বলব সেটা বরং আগে জেনে নেই। বডি মাস ইন্ডেক্স বা বি এম আই নামে একটা কথা আছে, যার ওপর ভিত্তি করে কাউকে রোগা বা মোটা বলা হয়। কীভাবে সেটা মাপা হয় ? কোন ব্যক্তির ওজন ও উচ্চতা মাপা হয় কিলোগ্রাম ও মিটারে। এই ওজনকে উচ্চতার বর্গফল দিয়ে ভাগ করলে ভাগফলই হবে বি এম আই। বি এম আই ১৮ থেকে ২৫ হলে তিন আদৌ মোটা নন। বি এম আই ২৫-৩০-এর মধ্যে হলে তারা সামান্য মোটা, যাদের এটি ৩০ থেকে ৩৫ তারা মাঝারি মোটা, আর যাদের এটি ৩৫-এর ওপরে তারা ভীষণ মোটা। কোমরের বেড় সেন্টিমিটার বা ইঞ্চিতে মেপে তাকে নিতন্বের বেড়ের মাপ দিয়ে ভাগ করা হয়। পুরুষের ক্ষেত্রে এই ভাগফল, ০.৯ পর্যন- স্বাভাবিক, মহিলাদের বেলায় ০.৮ পর্যন-।
যত ভুঁড়ি তত ক্যান্সার
সমপ্রতি অ্যামেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির গবেষণালব্ধ তথ্য থেকে জানা গেছে যে, অতিরিক্ত মেদ থেকে শুধু স-ন বা জরায়ু ক্যান্সার নয়, হতে পারে অন্ত্রনালি, গলাশয়, খাদ্যনালি, অগ্ন্যাশয়, কিডনি, গলব্লাডার, ওভারি, সার্ভিক্স, লিভার, প্রস্টেট ও লিম্ফ গ্ল্যান্ডের ক্যান্সার। মেদ বাড়ার সঙ্গে ক্যান্সারের এমন গভীর সম্পর্কের কারণও খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ভুঁড়ি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে বেশ কিছু হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। এদের মধ্যে রয়েছে শারীরিক মিলন হরমোন, ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের মতো গ্রোথ ফ্যাক্টর-১ ইত্যাদি। এরাই ক্যান্সার উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
ভুঁড়ি কমাতে কী করবেন
করার আছে অনেক কিছুই। তবে সেগুলো করতে হবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে, কখনো নিজের বুদ্ধিতে বা যার তার পরামর্শে নয়। ডায়েটিং, ওষুধ, ব্যায়াম, অপারেশন নানা ভাবেই ভুঁড়ি কমানো যেতে পারে। কোনো অসুখ-বিসুখের ফলে বা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কিংবা বংশগত কারণে ভুঁড়ি হচ্ছে কি না, সেটাও খুজেঁ দেখতে হবে।
ডায়েটিং
ডায়েটিং একেবারে হালফ্যাশনের শব্দ। এটি খুব জনপ্রিয় হয়েছে কিশোরী-তরুণীদের মধ্যে। ডায়েটিং হলো একটি বিজ্ঞানসম্মত খাদ্য নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যার মূল কথা এমন পরিমাণে খাওয়া যাতে শরীরে ঠিকঠাক পুষ্টি হবে অথচ মেদবৃদ্ধি হবে না। প্রতিদিন কার কতটা শক্তি বা ক্যালরি প্রয়োজন, তা নির্ভর করে ব্যক্তির ওজন, উচ্চতা, গঠন, পরিশ্রমের ধরনসহ নানা ফ্যাক্টরের ওপর। ক্যালরি গ্রহণ বেশি হলো চর্বি জমতে থাকে সারা দেহেই। তবে তলপেট বা ভুঁড়ির দিকেই নজর পড়ে আগে। ডায়েটিং করতে হলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডায়েটিশিয়ানের সাহায্য প্রয়োজন। তিনি পরীক্ষা করে বলে দেবেন, প্রতিদিন কত ক্যালরি শক্তি আপনার দরকার। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, যেমন- ঘি, মাখন, পনির, তেল, গুড়, চিনেবাদাম, রেড মিট, ইলিশ, চিংড়ি, চকোলেট, আইসক্রিম, চিপস, লজেন্স, কাজুবাদাম, কিশমিশ, মিষ্টি, জ্যাম, জেলি, কেক, আলু ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় কম রাখতে হবে। বরং খাদ্য তালিকায় রাখুন অল্প ভাত, আটার রুটি, ছোট মাছ, মুরগির গোশত, দুধ ছাড়া চা-কফি, টক দই, মৌসুমি ফল, প্রচুর শাকসবজি ও তরিতরকারি।
ডা: আবু হেনা আবিদ জাফর
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, জানুয়ারী ০২, ২০১০
bhi. ami bmi bojina jodi udaharon diea bojaiea deben amar ojon 62kg uchota 1.67cm salam pls.
BMI হলো Body Mass Index। সোজা বাংলায় শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী ওজনের অনুপাত। আপনার ওজন আর উচ্চতা (১৬৭সেঃমি, ১.৬৭নয়) অনুযায়ী আপনার BMI হলো ২২.২।
সাধারনত এটা ১৮.৫-এর নিচে থাকলে ওজন কম, ১৮.৫ থেকে ২৪.৯-এর মধ্যে থাকলে ওজন স্বাভাবিক, ২৫ থেকে ২৯.৯ থাকলে ওজন বেশী, আর ৩০-এর উপর থাকলে বুঝতে হবে ওজন অস্বাভাবিক ভাবে বেশী; মেদবহুল বলা যেতে পারে।
BMI মাপতে এই ক্যালুলেটরটা ব্যবহার করতে পারেন- http://www.nhlbisupport.com/bmi/bmi-m.htm
ধন্যবাদ।
amar 22 yers. ami khub cekon . ami onek cests koreyo ektu mota hote parlam na . ekhon apnar kase jante chi ke khabar kele ami mota hobo .jante chi pless ?
আপনি এই লেখাটি দেখে নিন।
amr boyos 21 weight 100kg. height 6ft. ami ki dhoroner exersise korbo. amr 1ta daet chart pela khubi valo hoi. dila upokrito hotam.
আপাতত ধীরে ধীরে দৌড়ানোর চেষ্টা করুন একদিন বাদে একদিন। অন্যদিন হালকা ব্যায়াম করবেন। জিমে হালকা ওয়েট নিয়ে ব্যায়াম করতে পারলে ভালো হয়।
এখনই খাওয়া কমিয়ে দেবেন না। যা খাচ্ছেন, তাই অল্প অল্প করে ঘনঘন খান। পেট ভরে খাবেন না।
এক মাস পরে বা কোন শারীরিক সমস্যা হলে আপডেট জানাবেন।
কিছুদিন আগেও আমার ফিগার দেখে বন্দুরা হিংসা করত কিন্তু এদানিং আমার মেদ ভুঁড়ি আমাকে ভাবিয়ে তুলেছে, আমার উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি, ওজন ৭৪~৭৫ কেজি, কোমর ৩৪ ইঞ্চি, বয়স ৩২, অবিবাহিত এখন থেকেই কি করলে মেদ ভুঁড়ি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে? আমার খাওয়া দাওয়া অনেক কম কিন্তু ঠাণ্ডা পানীয় আমি অনেক পান করি, মিষ্টি জাতিও জিনিস তেমন খাওয়া হয়না। প্রতিদিন অনলাইনে বসে আর শুইয়ে থেকেই প্রায় ১০/ ১২ ঘণ্টা কাজ করি, আপনার সঠিক পরামর্শের অপেক্ষায় থাকলাম।
দৌড়ানো উচিত হবে। খাওয়া দাওয়া কম নয়, বরং অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাবেন, তাহলে মেদ জমবে না। ঠাণ্ডা পানীয়তে প্রচুর সুগার থাকে, পুরাটাই ক্ষতিকর। না খাওয়াই ভালো।
আমার বয়স ২৩ বছর । উচ্চতা ৫ফিট ৩” ওজন ৫৫ কেজি । কোমড় ৩০” । তিন বেলা ভাত খাই সাথে মাছ মাংস শাক সবজি ডাউল ডিম দুধ ( দুধ প্রতিদিন আধা গ্লাস) গড়পরতায় সবি খাই । আমি প্রচন্ড অলস ব্যয়াম করতে ইচ্ছে হয়না । সারদিন চেয়ারে বসে কাজ করি । আমার ভুড়ি বেশি । সহজ উপায়ে ভুড়ি কমানোর সমাধান চাই । প্লিজ সার হেল্প মি
আপনাকে বোধহয় আগেই একই ব্যাপারে বলা হয়েছিল। অলস হলে পেট বাড়বেই। ভোরে খালি পেটে দৌড়াতে হবে যদি কমাতে চান। আর যা আছে, তার চেয়ে যদি আর না বাড়াতে চান তাহলে অল্প অল্প করে ২/৩ ঘন্টা পর পর ৫/৬ বার খেতে হবে।
১. ভুড়ি কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে না দৌড়ে যদি সাইকেল চালাই তাহলে চলবে কি ?
২. না দৌড়িয়ে হাটার গতি বাড়ালে চলবে কি ?
৩. কত সময় হাটতে হবে ?
৪. কার্ব জাতীয় খাদ্য কি কি ?
প্রশ্ন চারটির উত্তর দিবেন প্লিজ….. প্রতিক্ষায় রইলাম ।
১. অবশ্যই সাইকেল চালাতে পারেন। আসলে কার্ডিও ব্যায়ামগুলো মাঝে মাঝে বোরিং লাগে। তাই হাঁটা, দৌড়, সাইকেল চালানো, সাঁতার, বেত লাফানো- পরিবর্তন করতে পারেন।
২. হ্যাঁ হবে, তবে সময় একটু বাড়াতে হবে। গতি এমন হতে হবে যেন হার্টবিট মিনিটে ১২০-এর বেশি হয়।
৩. নির্ভর করছে আপনার টার্গেট কিরকম। ৩৫ মাইল যাওয়া মানে ১ পাউণ্ড ওজন কমানো। একদিন পরপর ব্যায়াম করলে ২ সপ্তাহে ১ পাউণ্ড ওজন কমাতে পারবেন যদি ব্যায়ামের দিন ৫ মাইল করে যান। দৌড়ালে সময় কম লাগবে, হাঁটলে বেশি। তো হাঁটলে তো আর নিয়মিত ৫ মাইল হাঁটতে পারবেন না। ৩ মাইল হাটলে হয়তো ৪৫ মিনিট লাগবে। তখন হয়তো প্রতিদিন হাঁটতে হবে যদি ওজন ঐ একই রেটে কমাতে চান।
৪. কার্ব হলো কার্বোহাইড্রেটের সংক্ষিপ্ত রূপ, যার অর্থ শর্করা, খাদ্যের তিনটি উপাদানের মধ্যে একটি। বাকি দুটি হলো প্রোটিন ও ফ্যাট।
আমার বয়স ২৩ বছর । উচ্চতা ৫ফিট 6” ওজন 62.300 কেজি ।আমার BMI =22.2। আমি বুজতে পারছি যে আমার তলপেট টি একটু একটু করে বাড়ছে।
৩ বেলা ভাত খাই খাওয়ার চেষ্টা করি কিন্তু দুপরে office আর কাজ এ বাহিরে থাকলে পারাটা/ কাবাব,তেহারি খাই & কোমল পানিও প্রতিদিন খাই।প্রতিদিন অনলাইনে বসে থেকেই প্রায় ৭/ ৮ ঘণ্টা কাজ করি। দুপরে বাহিরে থাকলে ৩০ মিনিট হাটা পরে,হাঁটলে প্রচুর গাম হয়।
আমার করনিও কি প্লিজ বলবেন…………
আপনার ওজনের তুলনায় BMI একটু বেশিই মনে হচ্ছে, অর্থাৎ তলপেটে ফ্যাট আছে। তিন বেলা না খেয়ে খাওয়া ভাগ করে ৫/৬ বার খান। এতে ফ্যাট কম জমবে। কোমল পানীয় না খাওয়াই ভালো।
ভোরবেলা না খেয়ে দৌড়াতে পারলে ভাল হবে।
ধন্যবাদ SIR,
আপনার পোড়ামোশশো অনুজাই কাজ করছি ,কিন্তু
আমার দেহর তুলনায় মুখ আর স্বাস্থ্য কিছুটা নাজুক …যদি সকাল বেলা নিয়মিত দৌড়াই তাহলে কী মুখ আর স্বাস্থ্য আরও কমে যাতে পাড়ে?
PLEASE বলবেন………।।
দৌড়ালে ফ্যাট সব জায়গা থেকেই ফ্যাট, সেই সাথে কিছু পেশীও কমবে। তবে এক দিন দৌড়, একদিন জিমে ব্যায়াম- এভাবে চালালে বডি ঠিক থাকবে, শুধু ফ্যাট কমবে।
amr bois 18 hight 5′ but amr ozon 78 ami amr ozon nia khub e bibroto akta meye hesabe…..
kivabe ami amr ozon komate pare plz bolben ki???
আপাতত ভোরে উঠে দৌড়ানো শুরু করেন। অল্প অল্প করে ২/৩ ঘন্টা পর পর খাবেন। প্রতিবার খাবারে কার্ব প্রোটিন ও ফ্যাটের সমন্বয় রাখবেন।
প্রতিদিন সেক্স করলে ওজন এমনিতে কমতে থাকে । বেশী বেশী সেক্স করে বিষয়টি ঠিক কিনা দেখ !!!!!!!!
আমার বয়স ২২ ।উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। ওজন ৫৮ কেজি । আমার বিম কত? আমার মেদ দিন দিন বেড়ে যাচেছ্। কি করতে পারি?
বিএমআই ক্যাকুলেটর-এ মেপে নিতে পারবেন। আপনার বেলায়: ২১.২৮।
মেদ বাড়লে দৌড়াবেন। বিকেলের পর কার্ব কম খাবেন। পেট ভরে না খেয়ে অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাবেন।
Sir amar age 21 bosor amar hieght 5.5″ and wieght 62.plz amar bim janan.
বিএমআই ক্যাকুলেটর দিয়ে নিজেই মেপে নিতে পারেন।
সেলুলাইট কি? ইন্ডিয়ান চ্যানেল গুলু তে মেদ কমানোর যে সব তেল মাখা বা চা খাওয়ার কথা বলা হয় সেগুলু কি আসলেই কারযকরি?
প্রত্যেকের শরীরে একটা মিনিমাম চর্বির দরকার হয়। এর বাইরে বাড়তি যে চর্বি সেটাই হলো সেলুলাইট নামক মেদ বা চর্বি।
ওসব অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার, যা নিয়ে এখনো ব্যাপক গবেষণার প্রয়োজন। এমনিতে যে খুব কাজ হচ্ছে, এমন দেখা যায় না।
আমার বয়স ২১ বসর। উচ্চতা ৫।১ইঞ্ছি , ওজন ৭৮কেজি। আমি প্রায় ৮-৯ মাস জিমে গিয়ে ছিলাম। তখন আমার ওজন ৫৫কেজি পর্যন্ত হয়েছিল। কিন্তু আর্থিক কারনে ও পড়ার চাপের কারণে প্রায় ২ বছর যাওয়া হয় নাই । তাই দিন দিন ওজন বেড়েই চলছে। আমার ঘন ঘন ক্ষুধা লাগে। আমি দৌড়াতে গেলে বুক ধড়পড় করে। তাই কতক্ষণ হাঁটতে হবে আর কি কি করতে হবে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব। আমি অবিবাহিত।
ঘনঘন ক্ষুধা লাগার বিষয়টা ভালো। আপনি ২/৩ ঘন্টা পর পর অল্প অল্প করে খাবেন। একবারে পেট ভরে খাবেন না। প্রতিবার খাবারে কার্ব প্রোটিন ও ফ্যাটের মিশ্রন থাকা উচিত। কখনোই শুধু কার্ব খাবেন না। বিকেলের পর কার্ব কম খাবেন।
প্রথমেই দৌড়াতে যাবেন না। আগে হাঁটা দিয়ে শুরু করবেন। ভোরবেলা হাঁটতে পারলে ভাল হয়। ৩ মাইল করে হাঁটবেন। এমন দ্রুত হাঁটবেন যাতে হার্টবিট মিনিটে ১২০-এর বেশি থাকে।
আমার বয়স ২৬ বছর উচ্চতা ৫ ফুট ৭” ওজন ৭৪ কেজি। ১৫ দিনের মধ্যে ২ কেজি ওজন কিভাবে কমাব।
অল্প সময়ে বেশি ওজন কমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এতে আপনার হয় কম খেতে হবে, বা অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে- দুটোই ক্ষতিকর। ৩৫ মাইল দৌড়ালে ১ পাউণ্ডের মত ওজন কমে। সেই সাথে যদি প্রতিদিন ৫০০ ক্যালরি করে কম খান, তাহলে দ্বিগুণ ওজন কমবে। অর্থাৎ এখন আপনাকে ১৫ দিনের প্রতিদিন ৫ মাইল করে দৌড়াতে হবে এবং ৫০০ ক্যালরি কম খেতে হবে। তবেই ২ কেজি কমবে।
আমার তেমন কোন অসুবিধা নাই। শুধু পেটটা কিছুটা বের হয়েছে।
কি করি বলুন তো?
আর যাতে না বাড়ে সেজন্য খাবার কম কম করে ঘনঘন খাবেন। আর কমাতে চাইলে দৌড়াতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ স্যার।
জিমে ভর্তি হয়েছি। এখানে ব্যায়াম করার ফলে প্রচুর ক্লান্তি হয়।
এখন আলাদা কি কি খাবার খেতে হবে?
ক্লান্তি এড়াতে ঘনঘন খেতে হবে, আর রাতে অনেক ঘুমাতে হবে। স্বাভাবিক খাবারই খেতে পারেন। ডিম, দুধ, মাছ, মাংশ, দই, কলা- এসব বেশী খাবেন।
ামার age ১৮।ামি বিবাহিটও।ামি লমবা হছছি ৫”৩।াকহন ামি মটা হিীা গীাচী।ামার ওজওন ৬২ kg।াকহওন ামি কি কওরা ওজওন কমাব ।ামি নিজীকি ৫৫ kg টী নিটী চহাচচি।ামি চিকওন হওটী চাচচী।াকওন ামি কি কি খাব ার কি কি exersise করব।
আপনার বাংলিশ কমেন্টে উত্তর দেয়া হয়েছে।