মানব ভ্রূণের সৃষ্টি এবং বিকাশ জীব বিজ্ঞানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়বস্তু। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানে একে নানা ভাবে আলোচনা করা হয় । বিশেষ করে বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিস্কার এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের উপর এর প্রয়োগ এখন নৈত্য নৈমিত্তিক ঘটনা । পুরুষ এবং নারীর শারীরবিদ্যা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য সর্ম্পকে জানতে পুরুষ এবং নারীর একেবারে ভ্রূণ অবস্থা থেকে আলোচনা করতে হয়। সাভাবিক শারীরিক মিলন জীবনের প্রক্রিয়ায় একজন নারী একজন পুরুষ যখন কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়া শারীরিক মিলন ঘটায় তখন নারী এবং পুরুষের শারীরিক ও মানসিক শারীরিক মিলন তৃপ্তি চলে আসে । এ পর্যায়ে পুরুষ নারীর ভেতর বীর্য জমা করে পরবর্তী সময়ে এই বীর্য ফ্যালোপিয়ান টিউবের দ্বারা নারীর গর্ভাশয়ে পৌছায় এবং সেখানে নিষিক্ত হয় । এই বায়োলজিক্যাল শারীরিক মিলনের ফলে একটি মানব ভ্রূনের সৃষ্টি হয়। ক্রোমোজমের যৌগিক মিলন নির্ধারিত হয় মানব ভ্রূনটির লিঙ্গ পুরুষ হবে না কি নারী। একজন নারীর চাইতে একজন পুরুষের গড়ন অবশ্যই আলাদা। নারীর দৈহিক গড়ন এবং বিন্যাশ পুরুষের চেয়ে স্পষ্টতই পৃথক। একজন নারীর জীবনের বিকাশ পুরুষের মতো হয়ে উঠে না । বলা যায় যে, নারী মানসিকভাবেও পুরুষের চাইতে কিছুটা স্বতন্ত্র থাকে। পাশ্চাত্য দেশ গুলোতে নারী পুরুষের দৈনিক পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে পার্থক্য হয়া না একজন পুরুষ যে কাজ করতে পারবে, একজন নারী সেই কাজ কেন করতে পারবে না, এরকম চিন্তা ভাবনা বা সংস্কৃতি পাশ্চাত্যে রয়েছে। তবে হ্যাঁ নারী পুরোপুরিভাবে শারীর বৃত্তিয় কারনে পুরুষের চেয়ে একে বারে পৃথক বা আলাদা । ধারণা করা হয় জিউসের সময় থেকেই নারীর দৈহিক গড়নের ব্যাপারে পার্থক্য সৃষ্টি কারী নানা বিষয়ের গবেষণা মোটামুটি ভাবে শুরু হতে থাকে এবং এ বিষয়ে লেখালেখিও শুরু হয়। পুরুষেরা যুগে যুগে আধিপত্য বিস্তার করেছে সর্ব ক্ষেত্রে যা এই আধুনিক সময়ে নেতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গির সৃষ্টি করে। আজকের যুগের অধিকারের প্রশ্নে সবাই সমান কি নারী কি পুরুষ। শুধু মাবন্যাসের পার্থক্যের কারনে পুরুষ থেকে নারীকে আলাদা করা উচিত অন্য কোনো ক্ষেত্রে নয়। নারীর সাথে পুরুষের প্রথম এবং প্রধান যে পার্থক্য তা হলো নারীর স্তন । নারীর স্তন যুগল নিশ্চিত ভাবে তাকে পুরুষের চেয়ে আলাদা করেছে। জন্মগ্রহণের পরে প্রথম পর্যায়ে একটি ছেলে বা একটি মেয়ে শিশুকে আলাদা করা যায়, তাদের লিঙ্গ দেখে এবং পরবর্তী পর্যায়ে স্তনের বিকাশ হতে থাকলে ছেলেকে মেয়ের চাইতে আলাদা ভাবে চিহ্নিত করা সহজ হয়। পুরুষ এবং নারীর দৈহিক গড়নে আরও যে বিষয়টি প্রাধান্য পেতে পারে তা হলো নারীর চাইতে পুরুষের হাড় এবং মাংসপেসি অপোকৃত শক্ত বা দৃঢ় হয় । নারী এবং পুরুষের লৈঙ্গিক পার্থক্য ছাড়া অন্যান্য দৈহিক আর কোনো পার্থক্য নেই পুরুষের প্রধান গোপনাঙ্গ হলো পেনিস বা লিঙ্গ এবং নারীর প্রধান গোপনাঙ্গ হলো ভ্যাজিনা বা জননাঙ্গ পুরুষের লিঙ্গ বহির্মুখি অন্যদিকে নারীর লিঙ্গ অন্তর্মুখি বলেই পুরুষের শারীরিক মিলন চাহিদা বেশি ভাবার কোনো মানে নেই । তবে এটি সত্য পুরুষ নারী চাইতে অল্প সময়ে উক্তেজিত হয়ে পড়ে এবং শারীরিক মিলন আনন্দ লাভ করে । নারী এবং পুরুষের দুটি ত্রোমোজম এক্স এবং ওয়াই মিলে মানব ভ্রূণ সৃষ্টি করে শারীরিক মিলনের পরে পুরুষ সুস্থ বীর্য নারীর জরায়ুতে এবং পরবর্তীতে গর্ভাশয়ে সঠিক তাপমাত্রায় নিষিক্ত হবার পরেই ভ্রূণের সৃষ্টি হয় । নারীর অভিডাক্ট বা গর্ভাশয়ে এই ভ্রূণ বৃদ্দি হতে থাকে । একে স্পার্মাটোজুন অথবা জোনাপেলুসিডা বলা হয়। নারীর গর্ভাশয়ের নিউকিয়স এবং উর্বর ডিমের সম্মিলনে এই ভ্রূণ বড় হতে থাকে পরবতী পর্যয়ে এটি মানব শিশুর আকার ধারণ করে জোনাপেলুসিডা উর্বরতার পরবর্তী ধাপকে ব্লাসটোসিস্ট বলা হয়। ভ্রূণ যখন নারীর গর্বাশয়ে উক্তাপ পেতে পেতে বিকশিত হতে থাকে তখন গ্লিসটোনিগ ঝিল্লি থেকে এক ধরনের শক্ত তরল পদার্থ নারীর জরায়ুতে এবং গর্ভশয়ে এসে জমা হয়। ভ্রূণ যে মাত্রায় বড় হতে থাকে তাকে প্লাসেনটা বলে। এমবিলিকাল কর্ডের সাহায্যে এমবিলিকাস প্রাপ্ত হয়ে ভ্রূণ লেজবিশিষ্ট হয় । পরবতীতে এই প্লাসেনটা এন্টিবডিজের সহায়তায় নারীর গর্ভাশয়ে বড় হতে থাকে । মানব ভ্রূণ নারীর গর্ভে কিভাবে গড়ে উঠতে থাকে তা নিচে পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলো ।
মানব ভ্রূণের ছয় সাপ্তাহ
এই সময়ে গর্ভাশয় কিছুটা স্ফীত হয়ে উঠে । কিন্তু ডাক্তারের প েএটি বলা মুশকিল হয়ে যায় যে আদৌ নারী গর্ভবর্তী হয়ে পড়েছে কিনা । গর্ভাশয় তার প্রয়োজনের তুলনাই একটু বেশি বড় হয়ে যায় ছয় সপ্তাহ নাগাদ ভ্রূনের দৈর্ঘ্য বাড়ে ১.২৫ মিটার । এর চোখের সকেট গঠিত হতে থাকে হাত এবং পায়ের বিছানা তৈরী হয় । গর্ভবর্তী নারীর এই সময়ে মাথা ঘোরাতে পারে এবং বমি হতে পারে । তবে এই সমস্যা দেখা যায় সকালের দিকে । নারীর স্তন এই সময়ে অপোকৃত বড় হয় এবং নারী অনুভব করে তার স্তনের ওজন কিছুটা বৃদ্দি পেয়েছে । তার বার বার মৃত্র ত্যাগের ইচ্ছা হতে পারে এই উপসর্গগুলো নারীর গর্ভাবস্থায় প্রাথমিক পর্যায়ে দেখা যায় ।
মানব ভ্রূণের আট সাপ্তাহ
এই পর্যায়ে ভ্রূনটি অনেক বেশি মানবাকৃতি হয়ে উঠে । এটি লম্বায় ১ ইঞ্চি হয়। শরীরের তুলনায় মাথাটি বড় হয়। বাইরের দিকে কানের অস্তিত্ব বোঝা যেতে শুরু করে । ুদ্র চোখ গুলো চোখের পাপড়ি দ্বারা ঢাকা থাকে , ভ্রূণের ভেতরে একটা কিছু শব্দ হতে থাকে পরবর্তী সময়ে বোঝা যায় এটি ছিল হূদপিন্ড পাকস্থলি থেকে কিডনী পর্যন্ত রক্ত সংবহন প্রক্রিয়া চালু হয় । এই পর্যায়ে ডাক্তাররা নিশ্চিত হন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছে এবং তার বেতরে একটি সুস্থ ভ্রূণের বিকাশ হচ্ছে । যথারিতি নারীদের মাথা ঘোরানো এবং বমি বমি ভাব চলতেই থাকে এবং স্তনের আকৃতি আরেকটু বৃদ্ধি পায় । অনেক ডাক্তার এই সময় নারীকে প্যাপ সিমার বা কার্ভিক্যাল সিমার পরীক্ষা করতে বলেন । পাশাপাশি ডাক্তার গর্ভবতী নারীর হূদপিন্ড,ফুস ফুস এবং ভেরিকোস ভেইন পরীক্ষা করেন । ডাক্তার নারীকে স্তনের যত্ন এবং শিশু জন্মের পরে তাকে স্তন্য দানের ব্যাপারে অবহিত করেন । সেই সাথে নারীর রক্ত এবং মূত্র পরীক্ষা সম্পূর্ণ করা হয়।
মানব ভ্রূণের বার সপ্তাহ-
এই পর্যায়ে নারী তার জরায়ুতে অপোকৃত কোনো নরম মাংসপিন্ডের চাপ অনুভব করে। নারী এই প্রথম বারের মতো তার শরীরের ওজন কিছু পরিমানে বেড়ে গেছে। নারীর খুব স্বাভাবিক কারনে এই সময়ে ত্রুমাগত বমি বমি ভাব এবং বমি চলতে থাকে। এই পর্যায়ে গর্ভস্থ ভ্রূণটির ল্যাটিন অর্থ হলো একটি নতুন প্রাণ। এর দৈর্ঘ সাত সেন্টিমিটার হয় যা প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চির সমান এবং ওজন বেড়ে গিয়ে দাড়ায় চৌদ্দ গ্রাম। ভ্রূণের শরীর বাড়তে থাকে কিন্তু মাথার আকৃতি থাকে একটু বেশি বড়। হাত এবং আঙ্গলে নখের উৎপাদন শুরু হতে থাকে। বাইরের গোপনাঙ্গের প্রকাশ ঘটে কিন্তু বলা যায় না এটি পুরুষ না নারীর গোপনাঙ্গ।
মানব ভ্রূণের ষোল সপ্তাহ-
এই সময়ে জরায়ু আরো স্ফতি হয়ে উঠে। ভ্রূণটি আঠারো সেন্টিমিটার বা সাত ইঞ্চি দীর্ঘ হয়ে ওঠে এবং এর ওজন বৃদ্ধি পায় ১০০ প্রাম। এর ছোট শরীরে তুলোনায় মাথা এখনো বড় থাকে। মাথার অংশটির এই পর্যায়ে লাল থাকে কারন স্বচ্ছ আবরন দিয়ে ভ্রূণের রক্ত চলাচল দেখতে পাওয়া যায় স্পন্দন এই সময়ে একটু জোরে সংঘটিত হয়। ভ্রূণের মাংসপেশি এই সময়ে কার্যম হয়ে উঠে। এর শারীরিক মিলন এখনো অনির্দিষ্ট থাকে গর্ভবতী নারী এই পর্যায়ে অজ্ঞান অবস্থা হতে পারে পরবর্তি সময়ে নারীর বিষাদ অবস্থা ডাক্তাররা ল্য করে থাকেন।
মানব ভ্রূণের বিশ সপ্তাহ-
গর্ভবতী নারী এই সময়ে তার গর্ভস্থ শিশুর নড়া চড়া টের পায়। নতুন প্রানের এই শিশুটি নারীর জরায়ুতে লাথি দেয় এবং হাত দিয় গুতো দিতে পারে । নারীর ঘুমন্ত অবস্থায়ও এটি নড়াচড়া করতে পারে এবং জরায়ুতে নানা রকম কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে। এই সময়ে এসে ভ্রূণটি মানুষের আকৃতি ধারন করে । দৈর্ঘ ২৫ সেঃ মিঃ বা ১০ ইঞ্চি হয় এবং ভ্রূণটির ওজন বাড়ে ৩০০ গ্রাম । এক প্রকার হালকা লোমের দ্বারা শিশুটির শরীর আবৃত হতে থাকে । যাকে লানুগো চুল বলা হয়। মাথায় অতি সমান চুলের রেখা দেখা দেয় । চোখের পাপড়ি সামান্য বড় হয় এবং ঝড়ে পরে এবং আবার উঠতে থাকে। গর্ভবতী নারীদের এই সময়ে ওজন বাড়তে থাকে। তবে অনেক নারীর শরীরের কোন পরির্বতন হয় না । এমনটি ও ল্য করা যায়।
মানব ভ্রূণের চব্বিশ সপ্তাহ-
নিশ্চিত গর্ভাবস্থার এই সময়ে নারীর স্বাভাবিক দৈনন্দিন আচার আচরনের পার্থক্য লণীয় হয়। অনেক নারীর রাত্রিকালিন কম ঘুম এবং দিনের বেলায় অতিরিক্ত ও ঘুম কাতুরে অবস্থায় দেখা যায়। কতক সংখ্যায় নারী পিঠের ব্যথায় ভুগে থাকে। গর্ভবতীর নারীর গর্ভস্থ শিশুর ওজন এই পর্যায়ে ৬৫০ গ্রামে উন্নীত হয়। এর দৈর্ঘ প্রায় ৩২ সেমি বা ১৩ ইঞ্চি। এর ত্বক আগের চাইতে কম লালচে থাকে । হৃদস্পন্দনের গতি আগের চাইতে আরো বেশি স্বাভাবিক মাত্রায় চলে আসে।
মানব ভ্রূণের আটাশ সপ্তাহ-
নারীর গর্ভস্থ শিশুর হৃদস্পন্দনের গতি ডাক্তাররা ও এই পর্যায়ে উপলদ্ধি করতে পারেন। ১৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য এই শিশুটির ওজন তখন দাড়ায় ১০০০ গ্রাম বা ১ কিলোগ্রাম। লালচে ত্বক এখন তেল তেলে চর্বি জমতে শুরু করে। গর্ভের ভিতর শিশুটি এখন কাদতেও শুরু করে। নারীর শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক থাকে তবে বুক জ্বালা এবং খাদ্যের হজম না হওয়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে । যদি এই জাতীয় সমস্যা দীর্ঘ সময় চলতে থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।
মানব ভ্রূণের বত্রিশ সপ্তাহ
এই পর্যায়ে নারীর গর্র্ভস্থ শিশুটির দৈর্ঘ্য বিকশিত হয় ১৭ ইঞ্চিতে এবং এর ওজন বৃদ্ধি পায় ১৮০০ গ্রামে। হালকা ত্বকের বদলে বরং গাঢ় ত্বকের সৃষ্টি হতে থাকে। মাথার হাড় আরো কিছু পরিমাণে শক্ত হয় গর্ভবতী নারীর শারীরিক অন্যান্য পরিবর্তন গটতে তেমন একটা দেখা যাই না ,দুর্বলতা বাড়তে পারে । করো কারো ক্ষেত্রে মূত্র ত্যাগ কালীন জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয় । গর্ভাবস্থার এই পর্যায়ে নারীর শরীরে ভেতর গর্ভস্থ শিশুর নাড়াচড়া পূর্বের তুলনায় আরো বেশি পরিমানে বেড়ে যায় । নারী টের পাই যে তার ভেতর একটি শিশু অবিরাম নাড়াচড়া করে চলছে ।
মানব ভ্রূণের ছত্রিশ সপ্তাহ-
মাতৃত্বকালীন এই সময়ে অধিকাংশ নারীর শারীরিক অস্বস্তিবোধ বেড়ে যেতে পারে । বুক জ্বালাপোড়া করা এবং বিকেলের দিকে দুর্বল লাগা এবং মাথা ঘোরানো খুব স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া গর্ভাবস্থার এই পর্যায়ে নারীর গর্ভাস্থ শিশুর শারীরিক ওজন দাড়ায় ২৫০০ গ্রামে । দৈঘ্য ১৮ ইঞ্চিতে উন্নীত হয় । ঘাড়ে এবং ত্বকের নিচে এই সময়ে মেদ জমতে থাকে এবং ত্বক পুরুষ্ঠ হয়ে উঠে । কোনো শিশু যদি ৩৬ সপ্তাহে জন্ম গ্রহন করে তবে ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রে তার বেচে থাকার সম্বাবনা থাকে ।
মানব ভ্রূণের চল্লিশ সপ্তাহ
গর্ভাবস্থার এটি পূর্ণাঙ্গ সময় । নারী তার শিশু প্রসবের জন্য অপো করতে থাকে শিশুর এই পর্যায়ের শারীরিক দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায় ৩০ ইঞ্চি । ওজন ৩৩০০ গ্রাম । বালক শিশুর ওজন বালিকার চাইতে ১০০ গ্রাম বেশি হয় । বিভিন্ন ওজনের শিশু প্রসবিত হতে পারে মাথার শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপারটি নির্ভরশীল । প্রসবের পরে বোঝা যায় । শিশুটি কোন লিঙ্গের । অর্থাৎ এটি ছেলে না মেয়ে শিশু । প্রথম পর্যায়ে অর্থাৎ নবজাতক শিশু শরীরের লোমগুলো জন্মগ্রহনের প্রথম কয়েকদিনের মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যায় শ্বাস-প্রশ্বাস এবং হৃদস্পন্দন এই সময়ে আরো দৃঢ় হয় । ছেলে শিশুর অন্ডকোষ তার অন্ডথলির ভেতর থাকে, শিশুর চোখ পরিস্কার হয় এবং আবছাভাবে সে দেখতে শুরু করে । মাথা এবং নাকের গড়ন স্বাভাবিক হয়ে উঠে ।
সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ
gafur
good advaice…….thanks for that
Roney
ami akta bishoy jante chai sheta holo ami jokhon sex korbo tokhon jonite kotodure birjo rakhle sontan jonmo hobe
Bangla Health
যতটা সম্ভব ভিতরের দিকে।