নতুন একটি শিশু যখন জন্মগ্রহন করে তখন তাকে নবজাতক বলে । এই নবজাতক অবস্থা দেড় বছর পর্যন্ত থাকে অর্থাৎ একটি শিশুকে দেড় বছর পর্যন্ত নবজাতক বলা যায় । নবজাতকের লালন পালনের ক্ষেত্রে ও প্রাথমিক কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন নবজাতক মেয়ে শিশুর জন্য গোলাপি নবজাতক ছেলে শিশুর জন্য এই সময়ে নীল রঙের তোয়ালা ব্যবহার করা যায় । নবজাতক শিশুর দৈনিক বৃদ্ধি হয় তুলনামূলক ভাবে ধীরে ধীরে । যেমন বয়ঃপ্রাপ্তির পরে একটি ছেলে বা একটি মেয়ের যেভাবে শারীরিক পরিবর্তন এবং বিকাশ লক্ষণীয় হয় । ঠিক তেমনিভাবে একটি ছেলে শিশুর বা মেয়ে শিশুর শারীরিক পরিবর্তন এবং বিকাশ তেমন দ্রুত হয় না । নবজাতক শিশুরও কিন্তু শারীরিক মিলনপুলক সম্ভব । কিভাবে একটি শিশু চরমপুলক পায় তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন কিনসে । তার মতে একটি শিশু যখন তার বয়স দাঁড়ায় এক তখন সে মায়ের স্তনবৃন্ত মুখে পুরে চুষতে থাকে দুধ খাবার জন্য । এই যে মুখের সাথে স্তনবৃন্তে একটা সংযোগ এতে করে শিশু পুলকিত হয় এবং নবজাতকের সাথে শারীরিক মিলনের এটি একটি সমান্তরাল রূপ । সাধারণভাবে একে ’ওরাল ষ্টেজ’ বা ’মৌখিক স্তর’ বলা হয় ।
সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ
Leave a Reply