এটি একটি শারীরিক মিলন বাহিত রোগ। সারা বিশ্বে বছরে প্রায় দুইশ মিলিয়ন গনোরিয়া রোগী পাওয়া যায়। নারীদের জন্য কোনো কোনো সময় এটি খুব মারাত্নক হয়ে দাঁড়ায়। এক ধরণের মেইজেরিয়া গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে এই রোগ হয়ে থাকে । সাধারণত এটি শরীরের স্পর্শে বিশেষ করে গোপনাঙ্গের স্পর্শে অন্যকে সংক্রমিত করে। ওরাল এবং এনাল শারীরিক মিলনের ফলে এটি আরো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে । ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী নারীদের গনোরিয়া হবার সম্ভাবনা থাকে সবচেয়ে বেশি। অনেক পুরুষের চেয়ে নারীর দৃশ্যমান ইনফেকশন থাকে। নারীর প্রথম উপসর্গ হলো মূত্র ত্যাগের সময় জ্বালাপোড়া করা । ইনফেকশন কমানো না গেলে এই রোগের কারণে গোপনাঙ্গ সিথিল হয়ে যেতে পারে। অনেক নারীর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী শারীরিক মিলন সমস্যা দেখা দিতে পারে । আবার দীর্ঘ সময় ইনফেকশনের জন্য মস্তিষ্ক, ত্বক এবং হাড়ের জোড়ায় সমস্যা হতে পারে । গনোরিয়া সাধারন উপসর্গগুলো হলো।
লালা অথবা হলুদ বর্ণের র্যাস।
মূত্র ত্যাগের অসুবিধা।
জননাঙ্গ বড় হয়ে ফুলে যাওয়া।
সামান্য জ্বর।
তলপেটে চিন চিন ব্যথা।
মেনিনজাইটিস।
মুখে আলসার।
পায়ু পথে ইনফেকশন।
গনোরিয়ার চিকিৎসা –
গনোরিয়ার চিকিৎসা প্রধাণত পেনিসিলিন দ্বারা হয়ে থাকে। যদি রোগীর পেনিসিলিন সংক্রান্ত সমস্যা থাকে, তবে রোগীকে নিম্নোক্ত ওষুধগুলো সেবন করতে হবে। যেমন-
ক্যাপসুল এমপিসিলিন ৫০০ মিঃগ্রাঃ সপ্তাহে একবার।
ট্যাবলেট নরফঙ ৪০০ মিঃগ্রাঃ সপ্তাহে তিন দিন।
ইনজেকশন জেন্টামাইসিন ৮০ মিঃগ্রাঃ দিন দুইবার করে তিনদিন।
সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ
limon12
vai amar age is 17.amar ondo tholite chulkani hoi.amar dui raner chipai doud ache.doud er jonno ki kono medicine ache?thakle please janaben.
Bangla Health
ডাক্তার দেখিয়ে নিবেন।