গনোরিয়া
পুরুষের গনোরিয়া
ক. প্রস্রাবের সমস্যা এবং মূত্রথলি বড় হয়ে যাওয়া
খ. কিডনি ব্লাডস
গ. এপিডাইমিডিসের বৃদ্ধি
ঘ. অন্ডথলিতে ব্যথা
ঙ. সমকামীদের পায়ুপথে তীব্র ব্যথা
চ. ওরাল শারীরিক মিলনের জন্য মুখে আলসার
ছ. আর্থ্রাটিসের প্রকোপ
জ. মেনিনজাইটিস
ঝ. অবশেষে হার্টের অসুখ ইত্যাদি।
নারীদের গনোরিয়া
ক. লাল, হলুদ অথবা সাদা র্যাস গোপনাঙ্গে
খ.প্রস্রাবের অসুবিধা
গ. জননাঙ্গ বড় হয়ে ফুলে যাওয়া
ঘ. ফ্যালোপিয়ান টিউব বড় হয়ে যাওয়া
ঙ. তলপেটে চিনচিন ব্যথা
চ. পায়ুপথে ইনফেকশন ইত্যাদি।
অন্যান্য ইনফেকশন
আরো কিছু শারীরিক মিলন সংক্রামণ রোগের ইনফেকশন শরীরে ছড়াতে পারে।
গ্রানুলোমা ইনডিজুয়াল
দুই মাসের মাথায় আক্রান্ত পুরুষ বা নারীর গোপনাঙ্গে লাল ব্যথাহীন ফুসকুড়ি ওঠে। এটি ধীরে ধীরে আলসারের রুপ করে এবং সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। লিঙ্গের টিস্যুগুলো এতে দুর্বল ও শিথিল হয়ে পড়তে থাকে। অনেক সময়ই এগুলোর সঠিক উপসর্গ নাও থাকতে পারে।
নিফোগ্রানুলোমা ভেনেরাম
এক প্রকার ব্যাকটিরিয়ার আক্রমণে এই রোগ হয়। ৫ থেকে ২১ দিনের মধ্যে ব্যথাহীন কিছুর্যাশ গোপনাঙ্গ এবং এর কাছাকাছি স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। প্রচন্ড মাথাব্যথা, কুচঁকিতে ব্যথাহীন দানা, হাড়ের জোড়ায় ব্যথা ইত্যাদি উপসর্গদেখা দিতে পারে।
শ্যাংক্রয়েড
হেমোফিলিয়াস ব্যাকটিরিয়ার জন্য শ্যাংক্রয়েড হতে পারে। এটি হলো পুরুষ অথবা নারীর গোপনাঙ্গে ব্যথাযুক্ত আলসারের সৃষ্টি। সাধারণত সালফোনামাইড ওষুধ ডাক্তাররা এজন্য দিয়ে থাকে।
Source: blogspot.com
Friday, February 24, 2006
Leave a Reply