দৈহিক সাজা দ্বারা আত্মাভিমানকে অবমূল্যায়ন করা হয়। এটা অনেকটা জীবন অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে। তার মধ্যে রয়েছে শারীরিক নির্যাতন, প্রেমিককে হারানো, যৌন নিপীড়ন, অবহেলা এবং কঠোর মাতৃত্ব-পিতৃত্ব যা যৌনতাকে নেতিবাচক মনোভাব নিয়ে লালন করে। এটা আরো হতে পারে মদ ও অন্যান্য মালামালের ব্যবহার দ্বারা। তারা যাকে ইচ্ছা তাকে এক্সপ্লয়েট করে থাকে তাদের দুর্বল আত্মাভিমানকে পরিপূর্ণ করার জন্য। এটা আরো হতে পারে ক্রনিক অসুস্থতার কারণে, যেমন ডিপ্রেশন ও ডায়াবেটিস।
আত্মাভিমানের অভাবের কারণে আমাদের মধ্যে যৌন আনন্দের বাধা-নিষেধ আসতে পারে দুশ্চিন্তার মাধ্যমে যে, আমাদের কেউ ভালোবাসে কি না, আমরা আকর্ষণীয় কি না, আমরা যথোপযুক্ত কি না এবং আমাদের মতামত ও ইচ্ছা প্রকাশের অধিকার আছে কি না। আত্মাভিমানের অভাবের কারণে এটা প্রকাশ করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় যে, আমরা আমাদের যৌন ইচ্ছার কথা প্রকাশ করতে পারি না এবং আমরা যৌনতার দিক দিয়ে নিজেদের সুরক্ষা করতেও পারি না। এটাও ঈর্ষার আর একটি কারণ যা হচ্ছে মূল্যবান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ভয়ের সংকেত। আত্মাভিমান আমাদের ভালো অনুভব করার জন্য অনুমতি দেয় এবং আমরা যা চাই তার জন্য চাহিদা দেয় এবং আমাদের যৌন স্বাস্থ্যের পরিচর্যা করার জন্য শক্তি যোগায়। যদি আমরা আত্মাভিমান হারিয়ে ফেলি আমাদের জীবনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে, আমরা তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পরামর্শ দিয়ে নতুন করে গড়তে পারি।
Leave a Reply