কলকাতা: গরমের প্রকোপ একবাটি টকদই (Curd) শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অনেকটাই উপকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে। বেশিরভাগ ভারতীয় বাড়িতেই টক দই বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয়। অনেকেই গরম পরোটার সঙ্গে, বা লস্যি হিসেবে টক দই খেয়ে থাকেন। এছাড়াও টক দই দিয়ে দই বড়া (Dahi vada), রায়তা (Rayta), ইত্যাদি তৈরি করা হয়।
দুধের ফার্মেন্টেশনের মাধ্যমে তৈরি হয় দই। এবং দইয়ে থাকে ল্যাকটিক অ্যাসিড (lactic acid)। ঘন সুস্বাদু দই সমগ্র পৃথিবীতে একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে গণ্য করা হয় । টক দইয়ের মধ্যে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ১২, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম থাকে। টকদই হজমের জন্যও যথেষ্ট উপকারী। কিন্তু অনেকেই এই ব্যাপারে অবগত নন যে সব ধরনের খাবারের সঙ্গে টক দই খাওয়া যায়না। এমন বেশ কিছু খাদ্য আছে যার সঙ্গে দই খেলে শরীর খারাপ হতে পারে।
১. পেঁয়াজ: রায়তা বানানোর সময় অনেকেই টক দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ ব্যবহার করেন এবং একত্রে সেটি খেয়ে থাকেন। এই অভ্যেস এখনই বন্ধ করা উচিত। কারণ টক দই শরীরকে ঠান্ডা করে, আর পেঁয়াজ শরীরকে গরম করে। একসঙ্গে দই ও পেঁয়াজ খেলে এগজিমা, সোরিয়াসিস ও ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে।
২. মাছ: মাছের সঙ্গে দই খাওয়া কখনই উচিত নয়। কারণ দুটিই হাই প্রোটিন (high protien) জাতীয় খাবার। পুষ্টিবিদদের মতে দুটি হাই প্রোটিন কখনই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। একসঙ্গে একটি উদ্ভিজ প্রোটিন ও একটি প্রাণিজ প্রোটিন খাওয়া যেতে পারে, কিন্তু দুটি একই ধরনের প্রোটিন কখনই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়।
৩. দুধ: দুধ ও দই কখনই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। দুটির উপাদান এক এবং দুটি একই জাতীয় প্রোটিন। দুধ ও দই একসঙ্গে খেলে গ্যাস, ডায়ারিয়া, অ্যাসিডিটির সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।
৪. তৈলাক্ত খাবার: ঘি বা মাখন দিয়ে তৈরি পরোটার সঙ্গে দই খেতে পছন্দ করেন। এই অভ্যাস ত্যাগ করা প্রয়োজন। তৈলাক্ত খাবারের সঙ্গে দই খেলে হজম প্রক্রিয়া ধীর গতিতে হয়, এবং অলস হয়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
৫. আম: আমের (mangoes) সঙ্গে কখনও দই খাওয়া উচিত নয়। দই ও আম একত্রে খেলে শরীরে টকসিন (Toxin) উৎপন্ন হয়। পেঁয়াজের মতই দই ও আম একসঙ্গে খেলে ত্বকের নানা রকম সমস্যা দেখা যেতে পারে।
এছাড়াও অনেকে বলেন রাত্রে কখনও দই খাওয়া উচিত নয়। যেহেতু দই হাই প্রোটিন জাতীয় খাওয়ার এর ফলে শারিরীক সমস্যা হতে পারে
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-06-03 21:03:00
Source link
Leave a Reply