নয়াদিল্লি: দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যখন বিপর্যস্ত পরিস্থিতি। সেখানে গোটা দেশের মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনা কিছুটা শক্ত বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এমন পরিস্থিতিতে টিকার দুটি ডোজের পরিবর্তে যদি একটি ডোজেই তা সম্পন্ন হয়, তবে সবাইকে টিকাকরণের আওতায় আনা সম্ভব হবে। সেইমত দেশে করোনা টিকাকরণ অভিযান এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে কেন্দ্রীয় সরকার (Centre Govt) কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন (Vaccine) দুটি শটের পরিবর্তে একক ডোজেই তা পরিচালনা করা সম্ভব কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ভাবনা শুরু করেছে।
উল্লেখ্য, কোভিশিল্ড (Covishield) ভ্যাকসিনটি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রিটিশ-সুইডিশ ফার্মাসিউটিক্যাল ফার্ম অ্যাস্ট্রাজেনেকা (AstraZeneca) যৌথভাবে তৈরি করেছে। এটি ভারতে সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া উৎপাদন করছে। এটি ভারতে কোভিশিল্ড নামে এবং বাইরের দেশে ভ্যাক্সজেভ্রিয়া নামে পরিচিত। এদেশে সরকার কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের দুটি ডোজের মধ্যে ব্যবধান ৪-৬ সপ্তাহ থেকে ১২-১৬ সপ্তাহে বাড়িয়েছে।
সূত্র অনুসারে, সরকার যদি কোভিশিল্ডকে একক মাত্রায় পরিচালিত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, এটি দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে টিকাকরণের আওতায় আনা সম্ভব হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা যাচ্ছে যে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনটি প্রথমে একক ডোজ হিসাবে পরিচালনা করারা পরিকল্পনা করা হয়েছিল। তবে এর কার্যকারিতা নিয়ে অধ্যয়নের পরে এটি দুটি ডোজ ভ্যাকসিন হিসাবে চূড়ান্ত করা হয়।
অন্যদিকে, ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ অন টিকা ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপের (NTAGI) অধীনে করোনার ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান এন কে অরোরা বলেছেন, একটি মাত্র শট পর্যাপ্ত সুরক্ষা দেবে কিনা তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, “আমরা কোভিশিল্ডের একক শট কতটা কার্যকর তা মূল্যায়ন করছি”।
সুত্র মারফত জানা যাচ্ছে, সরকারের একটি ভাবনা রয়েছে যে কোভিশিল্ডকেও স্পটনিক ভি লাইট (Sputnik Light) এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের (Johnson and Johnson) জনসন ভ্যাকসিনের মতো একই প্ল্যাটফর্মের উপর ভিত্তি করে অন্যান্য জ্যাবগুলির মতো একক ডোজ ভ্যাকসিন হিসাবে পরিচালনা করা উচিত। উল্লেখ্য, সরকার এও বলেছে যে কোভিশিল্ড করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেছে কিনা তা জানতে বিভিন্ন ভ্যাকসিনের ডোজ মিশ্রণের পরীক্ষা করবে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-06-01 15:10:19
Source link
Leave a Reply