হাইলাইটস
- গবেষণা বলছে এই ডায়েটের নানারকম সুফল রয়েছে।
- এই ডায়েটের সঙ্গে উপোসের খানিক মিল রয়েছে।
- আবার অমিলও কিন্তু আছে
গবেষণা বলছে এই ডায়েটের নানারকম সুফল রয়েছে। এই ডায়েটের সঙ্গে উপোসের খানিক মিল রয়েছে। আবার অমিলও কিন্তু আছে। যেমন যতক্ষণ জেগে থাকবেন তার মধ্যে বেশ লম্বা একটা সময় না খেয়ে থাকতে হবে, এই হচ্ছে নিয়ম। ১০-১২ ঘণ্টা থেকে আরম্ভ করে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত না খেয়ে থাকা যায়।
অনেকে আবার এই না খেয়ে থাকার সময়টায় জলস্পর্শও করেন না, তাকে বলে ড্রাই ফাস্টিং। অনেকে সন্ধে ছ’টার মধ্যে রাতের খাওয়া সেরে নেন, পরদিন সকাল ন’টার আগে কিছু খান না। কেউ কেউ সন্ধে আটটায় খাওয়ার পর পরদিন সরাসরি মধ্যাহ্নভোজ সারেন।
কিন্তু কীভাবে কন্ট্রোল করবেন নিজেকে?
আমাদের চারপাশে হাতের সামনে এত রকম খাবার থাকে যে আমরা নিজেদের লোভ সংবরণ করতে পারি না। না চাইলেও এটা ওটা খাওয়া হয়ে যায়। যা শরীরের জন্য অতিরিক্ত। খেয়াল করে দেখবেন যেদিন আমাদের উপোস থাকে সেদিন কিন্তু খাওয়া তূলনামূলক ভাবে কম হয়। কিন্তু একটানা যদি এই উপোস প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়া যায় তাহলে শরীরে একটা পরিবর্তন আসে। মেটাবলিজমে পরিবর্তন আসায় লিভারের ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে কিটোন তৈরি হয়। সেখান থেকেই শরীরে এনার্জি আসে। ফলে ওজন কমে আর শরীর সুস্থ থাকে।
দেখে নিন বরুণ ধাওয়ান কীভাবে মেনে চলেন এই ডায়েট চার্ট
দিনের মধ্যে ১৪-১৬ ঘন্টা উপোসেই কাটান বরুণ। এরপর তিনি খান এককাপ কফি। সঙ্গে থাকে ডিমের সাদা অংশ/ওমলেট / ওটস। সঙ্গে থাকে সবজি সেদ্ধ আর মাংস। এরপর খান মাখনা। আবার সবজি আর চিকেন সেদ্ধ। সেই সঙ্গে জল, ফলের রস এসব তো থাকেই। এরপর আবার ঘুরে উপোস। এছাড়াও বরুণ যে ফিটনেস ফ্রিক তা সকলেই জানেন। তা তাঁর শরীরচর্চার ভিডিয়ো দেখে সহজেই বোঝা যায়।
এই ১৬ ঘন্টার উপোস আর ৮ ঘন্টার খাওয়ার মধ্যে তিনটে মিল থাকে। এই ডায়েটের মূল লক্ষ্য হল যতক্ষণ খাবার নয় ততক্ষণ কিছুই না। কিন্তু যখন খাবে তখন ৮ ঘন্টার মধ্যে তিনটে মিল খেতে হবে।
নিজে থেকে এসব ডায়েট নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই শুরু করুন।
Lifestyle News in Bengali, লাইফস্টাইল খবর, Health Tips, Fashion Trends and Tips in Bangla
2021-06-01 15:01:33
Source link
Leave a Reply