মস্কো: জাপানের (Japan) ইয়োকোহামা সিটি ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে করোনা (Corona) আক্রান্ত রোগীর শরীরে এক বছর পরে অ্যান্টিবডির (antibodies) হদিশ মিলেছে। ২১ থেকে ৭৮ বছর বয়সী আড়াইশোজনের উপর ওই সমীক্ষা (Survey) চালানো হয়েছিল। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এপ্রিলের মধ্যে প্রত্যেকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে কারও মৃদু উপসর্গ ছিল কেউ বা ছিলেন উপসর্গহীন। এমনকী বেশ কয়েকজনের অবস্থা করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর সংকটজনকও হয়েছিল। তাঁদের শরীরেও পরের বছরেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।
জাপানের ইয়োকোহামা সিটি ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় আরও দেখা গিয়েছে, যে গত বছর করোনাভাইরাসের হালকা বা কোনও লক্ষণ নিয়ে অসুস্থ হওয়া ৬৯ শতাংশ শতাংশ মানুষের ৬ মাস পরে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাঁরা করোনার দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্রেনের (South Africa Strain) বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরে অ্যান্টিবডি পেয়েছিলেন। তাঁদের শরীরেই করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্টের (Indian Variant) বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ৭৫ শতাংশ, ব্রাজিলের স্ট্রেনের (Brazil Strain) বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ৮১ শতাংশ এবং ইউকে স্ট্রেনের (Uk Strain) বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ৮৫ শতাংশ অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।
ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বিশ্বে করোনা থাবা বসানোর শুরুর দিকে যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের হয় কারও মৃদু উপসর্গ ছিল বা কারও কোনও উপসর্গ ছিল না। তাঁদের অনেকেরই এখন টিকাকরণ হয়ে গিয়েছে। সেই কারণেই তাঁরা করোনার ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিল স্ট্রেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শক্তি পাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শরীরে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য যত তাড়াতাড়ি অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যাবে ততই এই ভাইরাসকে পর্যদুস্ত করার ব্যাপারে এগনো যাবে। গোটা বিশ্ব করোনার করাল গ্রাসে।
তবে এই মুহূর্তে করোনার সেকেন্ড ওয়েভ তছনছ করে দিচ্ছে ভারতকে (India) । দেশজুড়ে করেনাার সংক্রমণ মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি করেছে। প্রতিদিন লক্ষ-লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হ্ছেন করোনায়। এরই পাশাপাশি রোজ করোনা প্রাণ কাড়ছে হাজার-হাজার মানুষের। বিশ্বের একাধিক দেশ ভারতের এই সংকটের সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। অক্সিজেন কনসেনট্রেটর-সহ (Oxygen Concentrators) করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একাধিক মেডিক্যাল সরঞ্জাম পাঠাচ্ছে আমেরিকা, ব্রিটেন থেকে শুরু করে বহু দেশ।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-22 18:12:41
Source link
Leave a Reply