এই মুহূর্তে আমাদের আশেপাশে ছড়িয়ে রয়েছে এই মারণ ভাইরাস (covid-19)। এই ভাইরাসটি (covid-19) কখন কার শরীরে থাবা বসায় সে খবর আগে থেকে আমরা বুঝতে পারি না।
ধীরে ধীরে লক্ষণ প্রকাশ পেতে শুরু করলেই করানো হয় টেস্ট এবং তারপরেই রিপোর্ট (covid-19) আসে সামনে। সেই রিপোর্ট পড়তেই সকলের চোখে জল।
এরপর রোগীর কাজ হলো গোটা ১৪ দিনের জন্য পরিবার এবং আপনজনদের থেকে দূরে থাকা। সেই ১৪ দিন যাপনে রয়েছে কষ্ট।
সেই সঙ্গে শারীরিক সমস্যাও তো রয়েছে। তাই রোগীর পক্ষে একা একটি মুহূর্ত পেরোনো সম্ভব নয়।
রোগীর আপনজনদের ও তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাকে ভরসা (mental support) জোগাতে হবে। বিশেষ করে সেই রোগী যদি আপনার বাড়ির কোন অভিভাবক হন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে নিতে হবে বড় দায়িত্ব (mental support)।
আরো পোস্ট- রোগ প্রতিরোধে বরবটির বীজ, স্যালাডেও রাখুন চমক
অনেক সময় এই মুহূর্তে সেই অভিভাবকের সন্তান হতাশ হয়ে পড়েন কারণ তিনি একতরফা একাই হয়ে গেলেন। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন এ সময় তাকেও সামলাতে হবে বিশেষ কিছু বিষয়।
১. আপনার প্রথম কাজ হলো যিনি আক্রান্ত তার থেকে নিজেকে আইসোলেট (self isolation) করে ফেলা। যদি সম্ভব হয় তাহলে একবার নিজের শারীরিক পরীক্ষাও করিয়ে নিন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সেই মতই ওষুধ খেতে হবে। বাড়িতে একটি থার্মোমিটার (thermometer) এবং পালস অক্সিমিটার (oxymeter) রাখুন।
২. এরপর আক্রান্তর সঙ্গে বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের শারীরিক দূরত্ব তৈরি করুন। দরকার হলে আক্রান্তকে একটি অন্য ঘরে পাঠিয়ে দিন এবং দরকার ছাড়া তার সঙ্গে সামনে গিয়ে যোগাযোগ করবেন না।
সেক্ষেত্রেও ১ মিটার দূরত্ব বজায় রাখবেন। সারাক্ষণ বাড়িতে আক্রান্ত এবং অন্যান্য সদস্যদের মাস্ক (N-95 mask) পরে থাকতে হবে।
৩. রোগীর অক্সিজেন স্যাচুরেশন (oxygen saturation) লেভেল দিনে চার থেকে পাঁচবার পরীক্ষা করুন এবং রোগীকে অবশ্যই ৫ থেকে ৬ মিনিট হাঁটতে হবে প্রতিদিন।
যদি অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল (oxygen saturation) ৯৫ এর উপর থাকে তাহলে তা স্বাভাবিক তবে ৯০ থেকে ৯৫ এর ভেতরে থাকলে সেক্ষেত্রে তা চিন্তার বিষয় এবং সেক্ষেত্রে প্রোনিং পদ্ধতি মেনে চলা উচিত রোগীর (proning position)।
এই পদ্ধতিতে (proning position) রোগীকে পেটের উপর ভর করে উপুড় হয়ে শুতে হয় অথবা এক দিক কাত করে শুতে হয়।
৪. প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয় পান করতে হবে এই সময়। মূলত এই সময় রোগীর ক্ষুধা কমে যায়।
সেই কারণে দিনে তিনবার যেন তিনি ঠিকমতো খাবার খান সেটি লক্ষ্য রাখতে হবে। রোগীর জন্য আলাদা বাসন কাব্য ট্রাভেল এবং বিছানা করে দেওয়া উচিত।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-16 18:45:45
Source link
Leave a Reply