মহামারীর কারণে ভারতের পরিস্থিতি খুবই খারাপ ও সঙ্কটজনক হয়ে চলেছে। তবে খুশির খবর এটাই যে আস্তে আস্তে রোগীরা সুস্থ হচ্ছেন।
যদিও এই রোগের লক্ষণ (symptoms) প্রতিদিন তার রূপ পাল্টাচ্ছে। তবে এতে নিরাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই।
কারণ স্বাস্থ্য দপ্তর এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা নিরলস প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে লক্ষণ ১৪ দিনের মধ্যে ধরা পড়ার মধ্যে পঞ্চম দিন থেকে দশম দিন পর্যন্ত সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই সময়চক্রে রোগীকে যথেষ্ট নজরে ও খেয়াল রাখতে হবে তার পরিবারকে।
লক্ষণগুলিকে দেখুন: এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। তবে এই লক্ষণগুলো খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ডাক্তাররা বলছেন যে সংক্রমণের পঞ্চম দিন থেকে যে লক্ষণগুলো দেখা যায় সেগুলির উপর যথেষ্ট গুরুত্ব আরোপ করা উচিত।
যদি কোনো রোগী আরোগ্য লাভের সময়কালীন পরিস্থিতিতে থাকেন এবং তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে তাহলে তাকে বিশেষ কিছু বিষয়ে নজর রাখতে হবে।
যেমন লক্ষণ তেমন হবে আরোগ্যলাভ: ইনফেকশন (covid infection) ছড়িয়ে যাওয়ার প্রথম দিন গুলোতে লক্ষণগুলির ফলে যথেষ্ট বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। এ সময় কিছু ব্যক্তির শরীরে হালকা লক্ষণ (symptoms) দেখা যায় এবং কারো শরীরে কোন লক্ষণই দেখা যায় না।
তবে বলা হচ্ছে যে পঞ্চম থেকে দশম দিনের মধ্যেকার সময়ে শরীরে ইনফেকশন কতটা গভীর ভাবে ছড়িয়েছে তা নাকি লক্ষ্য করা যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে আইসোলেশন (self isolation) পিরিয়ড থাকার সময় এমন কিছু জটিলতা সামনে আসতে পারে যার সঙ্গে মহামারী আক্রান্ত হওয়ার পরে আপনাকে মুখোমুখি হতে হবে। তারা বলছেন যে প্রথম দিনের পর এই লক্ষণগুলি (symptoms) বিভিন্ন ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন ভাবে প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে।
প্রথমদিকে একে ভাইরাল ইনফেকশন মনে হতে পারে। তবে সংক্রমনের দ্বিতীয় তরঙ্গে দেখা গেছে যে ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করার জন্য শরীরে যে অ্যান্টিবডি (antibody) তৈরি হয় তার অতি সক্রিয়তার ফলে শারীরিক পরিস্থিতি সঙ্কটজনক হতে পারে।
এটি ষষ্ঠ দিন থেকে সপ্তম দিনের মধ্যে হতে পারে। এই সময় থেকেই রোগীর সঙ্গে রোগের আসল লড়াই শুরু হয়।
এই সময় কোন কোন ব্যক্তির শারীরিক পরিস্থিতির ঠিক হতে শুরু করে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে তার উল্টোটাও হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু গম্ভীর লক্ষণ (symptoms) সামনে আসতে পারে।
এই সময়ে অক্সিজেন লেভেল কমে যাওয়া, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, জ্বরের মতো লক্ষণগুলো দেখা যায়। আক্রান্তদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হয় অনেক সময়। আক্রান্তদের হাইপোক্সিয়ার (hypoxia) সমস্যায় পড়তে হয়।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-13 15:58:41
Source link
Leave a Reply