প্রকৃতি আমাদের কত বড় বন্ধু তা এতদিন আমরা বুঝতে পারিনি। তাই এখন মহামারীর কারণে প্রতি মুহূর্তে আমরা অক্সিজেনের অভাব বোধ করছি।
অনেকেই রীতিমতো হাসপাতালে দৌড়াচ্ছে অক্সিজেনের সমস্যা নিয়ে। কারণ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তার অন্যতম লক্ষণ হয় শ্বাসকষ্টের সমস্য।
সেই সময় আক্রান্তদের অক্সিজেন লেভেল (oxygen level) কমতে থাকে। এর ফলস্বরূপ ক্লান্তি ও দুর্বলতা, ঝিমুনিভাব চলে আসে।
অনেক সময় এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক ধরনের চিকিৎসাও হার মেনে যায়। তবে যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদেরকে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যায় না।
অনেক সময়ে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করাতে বলেন ডাক্তাররা। সেক্ষেত্রে তাদেরকে বাড়িতে এমন কিছু উপায় নিজেদের ভেবে রাখতে হবে যাতে এই সমস্যা যখন তখন হলে তারা প্রাথমিকভাবে তা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন নিজেরাই।
যা করতে হবে:
১. এই সময়ে কোন শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দিলে গভীরভাবে শ্বাস নিতে হবে আস্তে আস্তে। এতে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে যে বাতাস আপনি গ্রহণ করবেন (inhale) এবং ত্যাগ করবেন (exhale) সেই গ্রহণ করা বাতাস আপনার ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারবে এবং রক্ত প্রবাহে অক্সিজেন সরবরাহ বেড়ে যেতে পারে।
২. এখন বিভিন্ন পার্কগুলি বন্ধ। তাই সবুজে ভরা কোন বাগান বা বাড়ির ছাদ বা খোলা কোন জায়গায় আপনাকে কিছুক্ষণ হাঁটাচলা (morning walk) করতে হবে।
এর কারণ হলো যাতে আপনি বিশুদ্ধ বাতাসের সংস্পর্শে থাকতে পারেন অন্তত ৩০ মিনিট। এর জন্য যারা সুস্থ থাকতে চায় তাদেরকে বলা হয় প্রতিদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে অন্তত ৩০ মিনিট খোলা জায়গায় হাঁটাচলা (morning walk) করতে।
৩. আপনি যে ঘরে রয়েছেন সেখানে আপনি এই সময়ে আইসোলেশনে (self isolation) থাকলেও আপনার ঘরে ভেন্টিলেশনের (ventilation) ব্যবস্থা রয়েছে কিনা বা যথেষ্ট বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে কিনা তা দেখে নেবেন।
৪. রোজ নিয়ম করে সাঁতার কাটা (swimming) বা অল্প শরীরচর্চা (workout) করতে পারলেও অক্সিজেন সরবরাহ বজায় থাকবে শরীরে। তবে যাদের শরীরে কোন বিশেষ সমস্যা রয়েছে বিশেষ করে হাড়ের ক্ষেত্রে, তারা এগুলো করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।
৫. এর পাশাপাশি খাবারের দিকেও আপনাকে নজর দিতে হবে খাবারে। একবারটি টকদই আপনি দুপুরে রাখতে পারেন।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে এক কাপ গ্রিন টি পান করা খুবই ভালো। এর পাশাপাশি প্রতিদিন খাবারের মধ্যে একমাত্র বাদাম রাখতে পারেন।
পালং শাকে অক্সিজেন রয়েছে প্রচুর।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-10 14:24:37
Source link
Leave a Reply