গোটা বিশ্বে এই মুহূর্তে মহামারীর বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে। যেখানে বিশ্বের অনেক দেশেই মহামারীর উপর কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ পাওয়া গেছে সেখানে ভারত দ্বিতীয় প্রবাহ পেরিয়েও আরো অনেক এগিয়ে গেছে। যার ফলে সংক্রমণ খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে।
এমনকি ভ্যাকসিন আসার পরেও রেহাই মেলেনি। এর জন্য মানুষের জীবনযাত্রায় সবার প্রথমে পরিবর্তন আনতে হবে, এমনই বলেছেন বিশেষজ্ঞরাও। এবার করোনাকে হারাতে চীন তার মারণাস্ত্র হিসেবে বেছে নিল গরুর দুধ।
শরীরে প্রোটিনের মাত্রা বাড়াতে চীনের সরকার তার নাগরিকদের যতটা বেশি সম্ভব ততটা বেশি পরিমাণে গরুর দুধ পান করার পরামর্শ দিয়েছে। দাবি করা হচ্ছে যে প্রোটিন আমাদের শরীরের ভেতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
গত বছর অর্থাৎ ২০২০ সালে চীনে প্রথম যখন করোনার আবির্ভাব হলো সেই সময় সেখানকার আইন প্রণয়নকারীরা সরকারকে গরুর দুধের ব্যবসার উপর জোর দিতে বলেছিল। সেখানে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল প্রতিটি ব্যক্তির যেনো দিনে অন্তত ৩০০ গ্রাম গরুর দুধ পান করেন।
একটি রিপোর্ট বলছে সাংহাইয়ের একটি হাসপাতালে সংক্রমণ বিভাগের এক ডাক্তার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার শুরুতেই অভিভাবকদেরকে একটি বিশেষ পরামর্শ দিয়েছিলেন। তারা বলেছেন যে বাচ্চাদেরকে যেন নিয়ম করে প্রতিদিন সকালবেলা করে দুধ পান করানো হয় এবং পাশাপাশি ডিম খাওয়ানো হয়।
আরো পোস্ট- নিঃশব্দে ফুসফুসে আঘাত! করোনায় সিটি স্ক্যানই সম্বল
ব্রেকফাস্টে যেন প্রতিদিন তাদের এ দুটি খাবার দেওয়া হয় সে বিষয়ে নজর রাখতে বলেছিলেন তারা। চীনের বেশিরভাগ মানুষই তাদের ব্রেকফাস্টে পাউরুটি এবং পরিজ নামক এক বিশেষ ধরনের দানাশস্য খান।
এদিকে চীনের কিছু মানুষ আবার তাদের ঐতিহ্যগত ব্রেকফাস্ট সেখানে তাদের নিয়মিত ডায়েট এবং দুধ থেকে পাওয়া পুষ্টিকর উপাদান এর কথা বলেছেন। তাদের বক্তব্য ছিল যে খাবারে পরিবর্তন আনতে আনলেও আটকানো অত সহজ নয়।
এছাড়াও প্রোটিনকে খাবারের অন্তর্ভুক্ত করার অনেক উপায় রয়েছে। চীনের সরকার ২০২৫ সাল পর্যন্ত ৪৫০ লাখ টন দুধ উৎপাদনকে লক্ষ্যমাত্রা রেখে এগিয়ে যাচ্ছে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-06 20:31:03
Source link
Leave a Reply