কিছুদিন পূর্বে এইমসের (AIIMS) ডাক্তার রণদীপ গুলাটিয়া মহামারীতে সংক্রমিত হওয়ার হালকা লক্ষণ যাদের মধ্যে প্রকাশ পাচ্ছে তাদেরকে অযথা সিটি স্ক্যান (ct-scan) করতে মানা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে স্ক্যান করলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
এবারে আরেকটি নতুন তথ্য সামনে এসেছে। আই আর আই এ (IRIA) সংস্থাটি অন্য তথ্যের কথা বলেছে যা এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ডাক্তার রণদীপ প্রয়োজনের থেকে বেশি সিটি স্ক্যান (ct-scan) এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সিটিস্ক্যান করাতে মানা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে সিটি স্ক্যান এর মাধ্যমে যে রেডিয়েশন বেরোয় তা নাকি যথেষ্ট ক্ষতিকারক।
তার বক্তব্য ছিল যে একটি সিটি স্ক্যান (ct-scan) ২০০ থেকে ৪০০ চেস্ট এক্সরের বরাবর এবং পরবর্তীকালে এর থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষ করে তরুণ তরুণীদের জন্য খুবই ক্ষতিকারক।
তাই কোন রকম সমস্যা হলে সবার আগে চেস্ট এক্সরে করানো উচিত। আই আর আই এ এবার বলছে যে ৩০ থেকে ৪০ বছর আগে এমনটা হতো।
তবে আধুনিক সিটি স্ক্যান (ct-scan) এ আল্ট্রা লোড সিটি ব্যবহার করা হয় যা শুধুমাত্র ৫ থেকে ১৯ এক্সরের বরাবর। তাদের বক্তব্য সারা পৃথিবীর রেডিওলজিস্টরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করেন।
তাদের বক্তব্য সিটি স্ক্যান করলে ফুসফুসে কোনরকম আঘাত পড়ে না। তারা এটাই বলতে চাইছে যে একটিমাত্র চেষ্টা সিটি স্ক্যান (ct-scan) করালে কোনো ব্যক্তি উপর রেডিয়েশনের ততটাই প্রভাব পড়ে যতটা এক সালের মধ্যে সেই ব্যক্তি বিভিন্ন ধরনের রেডিয়েশন এর সংস্পর্শে আসেন।
তাদের বক্তব্য সাধারণভাবে মহামারী সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা জানতে আর টি পি সি আর টেস্ট করা হয়। তবে এখন এই পদ্ধতিতে মিউটেন্ট ভাইরাসের কারণে কোন ব্যক্তির শরীরে মহামারী লক্ষণ দেখা গেলেও টেস্ট করার পর রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে।
সিটি স্ক্যান (ct-scan) করলে তারা ঠিক কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তা বোঝা যায়। এর ফলে দ্রুত তাদের চিকিৎসা শুরু করা যায়।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে করোনা আক্রান্ত কিনা তা জানা যায়। অন্যদিকে সিটি স্ক্যান (ct-scan) করলেই করোনা মানুষের শরীরে কতটা গভীরভাবে ঘেঁথে রয়েছে তা বোঝা যায়।
বিশেষ করে যাদের মধ্যে এখন রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে আক্রান্তদের সঠিক সময়ে স্টেরয়েড (steroid) প্রয়োগ করে ফুসফুস খারাপ হওয়া থেকে বাঁচানো যায়।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-05-06 19:57:50
Source link
Leave a Reply