নিউইয়র্ক : পঞ্চাশোর্ধ মানুষের মধ্যে গাঁজা সেবনের আধিক্য বাড়ছে। এমনটাই তথ্য উঠে আসছে গবেষণায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই ঘটনা বেশি ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এতে এবার নিয়ন্ত্রণ আনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেখা যাচ্ছে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার হলেই বেশিরভাগ পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তি গাঁজা সেবন করছেন।
জানা গিয়েছে, কেউ কেউ প্রত্যেকদিনই গাঁজা সেবন করে যাচ্ছেন। চিকিৎসককে জিজ্ঞাসার প্রয়োজনও বোধ না করেই চলছে এই কাজ। ১৭ হাজার মার্কিন পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তির মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্যই উঠে এসেছে। মানসিক সমস্যা যাদের রয়েছে তারাও প্রতিকার হিসাবে গাঁজাকেই বেছে নিচ্ছেন।
এত পরিমাণ গাঁজা কোথা থেকে পাওয়া যাচ্ছে? এই খোঁজ করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে এটি সেখানে এখন খুবই সহজলভ্য। যাদের শারীরিক সমস্যা নেই তারা স্রেফ বিনোদনের জন্য এমন ভাবে নির্বিচারে গাঁজা খাচ্ছেন। কেউ কেউ ওষুধের দোকান থেকেই এটা কিনে নিচ্ছেন। অনেকে আবার পার্টি গিয়েও এসব সংগ্রহ করে নিচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে।
মূলত গাঁজা সাইকোঅ্যাক্টিভ ড্রাগ। এটি ওষুধ হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়। গাঁজার প্রধান সাইকোঅ্যাক্টিভ উপাদান টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল, ক্যানাবিনোয়েড্স, ক্যানাবিডিওল, ক্যানাবিনল , টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিভারিন এবং ক্যানাবিগেরো। গাঁজা সাধারণত ধূমপানের মাধ্যমে নেওয়া হয়। অনেকে খাবারের মধ্যে মিশিয়ে অথবা নির্যাস হিসাবে ব্যবহার করেন।
গাঁজা সাইকোঅ্যাক্টিভ এবং শারীরবৃত্তীয় প্রভাবের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণ উপলব্ধি পরিবর্তন করে, চড়া মেজাজ লক্ষ্য করা যায়। খিদে বাড়িয়ে দেয়। ধূমপানের মাধ্যমে এটি সেবন করলে অল্প সময়ের মধ্যেই এই প্রভাবগুলির দেখা যায়।
রান্না করে খাওয়া হলে প্রায় ৩০ থেকে ৬০ মিনিট এর প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। এর প্রভাব পাঁচ-ছয় ঘণ্টা স্থায়ী হতে পারে। স্বল্পমেয়াদী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে এক্ষেত্রে কিছুক্ষনের জন্য স্মৃতি হ্রাস হয়, মুখের ভিতরে শুকনো হয়ে যায়, চোখ লাল হয়ে যায়, উদ্বেগ অনুভূতি হয়।
দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার রয়েছে, তের থেকে ঊনিশ বছর বয়সে সেবন শুরু করলে মানসিক ক্ষমতা হ্রাস হয়। যাদের মা গর্ভাবস্থায় গাঁজা সেবন করেন তাদের শিশুদের মধ্যে আচরণগত সমস্যা দেখা দেয়
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-30 14:43:58
Source link
Leave a Reply