শুরু হয়ে গিয়েছে গরমের উত্তাপ। আর এতেই উত্তাল গোটা বঙ্গ। বঙ্গবাসী এখন রীতিমতো ভয় পাচ্ছে রোদের মধ্যে বাইরে বেরোতে। কিন্তু কাজের তাগিদে অফিস তো যেতেই হচ্ছে। ফলে ক্লান্তি ক্লান্তি, মেজাজ, ঘাম এখন নিত্যসঙ্গী।
এই গরমেই আমাদের শরীরে নানারকম অস্বস্তি শুরু হয়ে যায় যার ফলে রীতিমতো শরীর অসুস্থও হয়ে পড়তে পারে। একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ি আমরা এখন। সব কাজে অনীহা সহজেই এসে পড়ে। কেন এমন হয় বা এর থেকে পরিত্রাণের উপায়ই বা কী সে বিষয়ে জানা দরকার সকলেরই।
১. ঘুম কম: এই সময়ে গরম লাগার কারণে ঘুমের পরিমাণ কমে যায়। শরীরে মেলাটনিনের সংখ্যা কমে গেলে ঘুম আসতেও দেরি হয়। যেহেতু গরমে দিন বড় হয় এই জন্য রাতে শরীরকে তা মানিয়ে নিতে সময় দিতে হবে। ঘুম আসতে দেরি হবে এই কারণেই। তবে সঠিক নিয়ম মেনে চলুন। ঘুমের অন্তত দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে। ঘুমের সময় সঙ্গে বা মাথার কাছে ফোন বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস রাখবেন না।
আরো পোস্ট- করোনা থেকে সুস্থ হয়ে এই ব্যায়ামগুলো অবশ্যই করুন
২. শরীরে তাপমাত্রার সমস্যা: বাড়ি থেকে হঠাৎ যদি চড়া রোদে বাইরে যান তাহলেই তৈরি হবে সমস্যা। আপনার শরীর হুট করেই বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হিমশিম খেয়ে যায়। আবার রোদ থেকে এসেই এসিতে বা ফ্যানের তলায় বসবেন না। তাতেই জ্বর, ঠাণ্ডা লাগা, মাথা ধরার মতো সমস্যাগুলো হতে থাকে মাঝে মাঝেই। এই জন্য সঠিক প্রটেকশন নিয়ে তারপর বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করুন।
৩. ক্লান্তি: মেলাটনিন আমাদের শরীরের জন্য খুব জরুরি। অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীরের মেলাটনিন উৎপাদন কমে যায়। তার মাত্রা কমে গেলে আমাদের শরীরের ক্লান্তিভাব আসতে থাকে। কারণ, গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখার জন্য ঘাম হওয়ার প্রয়োজন আছে। আর সেটা করতে শরীরের যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হয়। তাই শরীর অল্প পরিশ্রম করলেই ক্লান্ত হয়ে যায়। এই জন্য রোদে বের হওয়ার আগে ছাতা ও সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-20 17:30:47
Source link
Leave a Reply