সারাদেশে যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে অনেক বাবা-মা বেশ ভয় পাচ্ছেন। যদি তারা দুজন একসঙ্গে আক্রান্ত হন! তাহলে তাদের সন্তানের কে পরিচর্যা করবে এই ভেবে ঘুম উড়েছে বাবা-মায়ের। অনেক রাজ্যে দেখা গিয়েছে হাসপাতালে আর শয্যা নেই। ফলে আশঙ্কাজনক না হলে রোগীকে কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
যদিও COVID-19 বাচ্চাদের মধ্যে মারাত্মক হয় না, বিশেষত ১০ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে। কিন্তু তা সত্ত্বেও কীভাবে পরিস্থিতি পরিচালনা করবেন তা নিয়ে উদ্বেগ থাকতেই পারে।এই রকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে কি করবেন তা নিয়েই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ –
১. আপনি এবং আপনার স্ত্রী যদি উভয়কেই করোনা আক্রান্ত হন। এবং দুজনকেই হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। আপনার সন্তান সংক্রমিত হয়নি। অর্থাৎ সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। সেক্ষেত্রে আপনার সন্তানকে এমন একজন বিশস্ত মানুষের কাছে রাখবেন যাকে আপনার সন্তানও যেন বিশ্বাস করতে পারে। সেটা আপনার পরিবারের সদস্য, প্রতিবেশী বা পেশাদার যে কেউ হতে পারে।জরুরী পরিস্থিতির আগে কী করা দরকার তা আগে থেকেই ওই ব্যক্তকে বলে রাখুন। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।
২. জরুরি পরিস্থিতি আসার আগে আপনার সন্তানকে এই বিষয়ে অবহিত করুন। এ জাতীয় পরিস্থিতি তাদের জন্যও বেদনাদায়ক হতে বাধ্য। তাই আগে থেকে এই বিষয়ে সন্তানের সঙ্গে আলোচনা করুন। তাহলে কঠিন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়বে না।আগে থেকে মানসিকভাবে শক্ত থাকলে কঠিন পরিস্থিতিতে সহজে পরিচালনা করা সম্ভব হবে।
৩. অনেক সমাজসেবী সংগঠন আছে যারা এই কঠিন পরিস্থিতিতে মানুষের সঙ্গে কাজ করছে। যদি কারোর রিপোর্ট করোনা পজিটিভ আসে তখন কি করা উচিত সে বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছে।এই সমস্ত সংগঠনগুলোর সঙ্গে আগে থেকেই কথা বলে রাখুন। একসঙ্গে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করুন। যদি বেশ কয়েকটি শিশুর যত্নের প্রয়োজন হয় তবে সংগঠনগুলো বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য কোনও পেশাদার কাউকে রাখতে পারে। এই সংগঠনগুলো আবার একটা বাচ্চাকে দেখাশোনার জন্যে পেশাদার লোক নিয়োগ করে থাকে। বাচ্চাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
৪.কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ম অনুযায়ী, কোনো শিশু করোনা আক্রান্ত কোনো রোগীর সংস্পর্শে এলে তাকে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। তার লক্ষণগুলো পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তেমন সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-18 22:14:38
Source link
Leave a Reply