দাঁতের অত্য়ন্ত মূল্যবান। এটি যেমন আমাদের আনন্দ ব্যক্ত করতে সাহায্য করে তেমনই খাবার হজমেও এর গুরুত্ব অসীম। চিকিৎসরা বলেন, ভাল করে না চিবিয়ে খাবার খাওয়া উচিত নয়। মাঝে মাঝে দাঁতের প্রতি অযত্নের ফলে দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। দাঁতে ব্যথা থেকে দাঁতে ইনফেকশন, অনেক কিছুই হতে পারে। দাঁতের এই সমস্যা অনেকের ক্ষেত্রেই মারাত্বক হতে পারে। দাঁতের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখলে হার্টের ইনফেকশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যাঁরা হার্টের রোগী তাদের দাঁত সংক্রান্ত কোনো সমস্যায় ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকের তুলনায় দাঁতের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা অনেক বেশি ফলপ্রসূ। সম্প্রতি আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন প্রকাশিত এক গবেষণায় এমনটাই দাবি করা হয়েছে। তাদের গবেষণার বিস্তারিত রিপোর্ট সার্কুলেশন নামক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
Infective endocarditis এক ধরনের হার্ট ইনফেকশন যা প্রধানত ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। এর প্রভাব হার্টের ভালভ ও ব্লাড ভেসেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই রোগ খুবই বিরল প্রকৃতির। যে সমস্ত ব্যক্তির হার্টের ভালভ সংক্রান্ত রোগ বা ভালভের অস্ত্রপ্রচার হয়েছে তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
Viridans group streptococcal infective endocarditis (VGSIE) মূলত দাঁতে জমে থাকা খাবারে উৎপাদিত ব্যাকটেরিয়া থেকে হয়ে থাকে। এর ফলে প্রদাহ ও মাড়িতে ব্যথা হয়। এই ধরনের প্রবণতা হার্টের রোগীদের বিপদ বাড়িয়ে তোলে। গবেষণা অনুযায়ী মূলত চার ধরনের হার্টের রোগীদের দাঁত সংক্রান্ত সমস্যার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে।
১. যাঁদের হার্টের ভালভ মেরামতের জন্য প্রস্থেটিক হার্ট ভালভ বা প্রস্থিটিক কোনো পদার্থ ব্যবহৃত হয়েছে
২. যে সমস্ত রোগীদের পূর্বে Infective endocarditis রোগে আক্রান্ত হওয়ার রেকর্ড আছে
৩. যে সব শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের কনজেনিটাল হার্টের রোগ আছে
৪. যে সমস্ত রোগীরা হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট করেছেন
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এর ২০০৭ সালের গাইডলাইন অনুযায়ী যাঁদের উপরোক্ত রোগের প্রবণতা আছে তাদের ক্ষেত্রে দাঁত সংক্রান্ত কোনো সমস্যার ক্ষেত্রে পরিমিত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।
শরীর স্বাস্থ্য – Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper
2021-04-17 18:44:12
Source link
Leave a Reply