হাইলাইটস
- চিকিত্সাশাস্ত্র অনুসারে ১৫ বছর বয়স থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত একজন মহিলা সবথেকে বেশি ফার্টাইল থাকেন।
- কিন্তু এই সময়ের মধ্যে একটা নতুন প্রাণ পৃথিবীতে নিয়ে আসার দায়িত্ব খুব স্বাভাবিক ভাবেই এখন বেশিরভাগ মহিলাই নিতে চান না।
চিকিত্সাশাস্ত্র অনুসারে ১৫ বছর বয়স থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত একজন মহিলা সবথেকে বেশি ফার্টাইল থাকেন। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে একটা নতুন প্রাণ পৃথিবীতে নিয়ে আসার দায়িত্ব খুব স্বাভাবিক ভাবেই এখন বেশিরভাগ মহিলাই নিতে চান না। নিজেকে একটু গুছিয়ে নিয়ে তারপর মা হওয়া পছন্দ করছেন অনেকে। কেরিয়ারের দিক থেকে দেখতে দেলে ৩৫ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে মা হওয়া একদম উপযুক্ত। কিন্তু শরীর কি বলছে? এত বেশি বয়সে মা হওয়ার ধকল কি শরীর নিতে পারবে?
জেনে নিন কত দেরি করে মা হওয়ার কথা ভাবলে, তখন সত্যিই দেরি হয়ে যাবে।
চিকিত্সাশাস্ত্র অনুসারে মা হওয়ার জন্য ৩৫ বছর বয়সকে advanced maternal age বলা হয়। তবে ৩৫ বছরের পরেও কোনওরকম রিপ্রোডাকশন ট্রিটমেন্টের সাহায্য ছাড়া গর্ভধারণ করা সম্ভব। তবে সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য এতদিন অপেক্ষা না করতেই পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তাররা। কারণ বয়স ৩০-এর কোঠা পেরনোর পরেই প্রেগন্যান্সিতে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। তবে বেশি বয়সে মাতৃত্ব মানেই যে তাঁকে জটিলতার মধ্যে পড়তে হবে, তা নয়। ওই মহিলা শারীরিক ও মানসিক ভাবে কতটা ফিট, তিনি কতটা অ্যাক্টিভ লাইভস্টাইলের মধ্যে আছেন, তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।
এবার আপনি যদি IVF ট্রিটমেন্টের সাহায্যে মা হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকেন, তাহলে আগেই আপনার ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে নিন। প্রত্যেক মহিলার শারীরিক অবস্থা বিচার করে ডাক্তারবাবু জানিয়ে দেবেন কোন বয়স পর্যন্ত তিনি মা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে পারবেন। তার মধ্যেই চেষ্টা করুন গর্ভধারণ করে নিতে। না হলে কিন্তু সত্যিই দেরি হয়ে যাবে।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
Lifestyle News in Bengali, লাইফস্টাইল খবর, Health Tips, Fashion Trends and Tips in Bangla
2021-04-17 13:34:12
Source link
Leave a Reply