নাহিদ মাহতাব জীবনে চলতে-ফিরতে যেসব আইনি জটিলতায় পড়তে হয়, পাঠকের উকিল বিভাগে ১৫ দিন পরপর তারই সমাধান পাওয়া যাবে।পাঠকের উকিল বিভাগে আইনি সমস্যার সমাধান দেবেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট নাহিদ মাহতাব। স্পষ্ট করে নিজের সমস্যা লিখে পাঠান। প্রয়োজনীয় কাগজের অনুলিপি দিন।
খামের ওপর লিখুন: পাঠকের উকিল, নকশা,
দৈনিক প্রথম আলো, সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুলইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা।
আমি বিবিএ তৃতীয় বর্ষে পড়ছি। ২০০৫ সালে এসএসসি পরীক্ষার পর আমার এক আত্মীয়র সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয়। একপর্যায়ে তার চাপে গোপনে তাকে বিয়ে করি। কিন্তু বিয়ের পর জানতে পারি, সে উচ্চমাধ্যমিকের পর আর পড়ালেখা করেনি। তখন আমি ভালো একটি কলেজে পড়ছিলাম। বিয়ের সময় আমার বয়স ১৮ হয়নি। সে একটা কাগজ এনেছিল এবং ওখানে বয়স বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সম্ভবত বিয়েটা রেজিস্ট্রি হয়েছে। এর কিছুদিন পর উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হই এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাই। তখন থেকে তার সঙ্গে আমার সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। সে সামান্য বিষয়ে অকথ্য ভাষায় বকাবকি করত। গায়ে হাত তুলত। আমি কাউকে কিছু বলতে পারতাম না। তাই আত্মহত্যার পথ বেছে নিই, কিন্তু বেঁচে যাই। প্রতিবাদ করলে বা তালাক দেওয়ার কথা বললে সে বলত, পত্রিকায় আমার নামে আজেবাজে কথা লিখবে। আরও নানাভাবে সে হুমকি দিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর আর সহ্য করতে না পেরে পরিবারের সবাইকে সবকিছু জানাই। ২০০৮ সালের শেষে তার সঙ্গে আমার সব সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। এখন কোনো যোগাযোগ নেই। তবে সে ও তার বন্ধুবান্ধব ফোন করে আজেবাজে কথা বলে। আমাকে ও আমার পরিবারকে নানাভাবে হুমকি দেয়। আমি বেশ ভালো ফল করছি। আমার ইচ্ছা, বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেব। কিন্তু এসব চিন্তা সবকিছু ওলটপালট করে দেয়। আমি পাসপোর্টে অবিবাহিত লিখতে চাইছি, এতে কি কোনো সমস্যা হবে? আমার যাতে ক্ষতি না হয়, সে জন্য কী ব্যবস্থা নিতে পারি বা ডিভোর্স কীভাবে দেওয়া যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
চট্টগ্রাম।
কাবিননামায় আপনার তালাক দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া থাকলে আপনি কাজি অফিসের মাধ্যমে তালাক দিতে পারেন। এই তালাক তিন মাস পর কার্যকর হবে। তালাকের পর আপনি পাসপোর্টে অবিবাহিত লিখতে পারেন। কাবিননামায় তালাকই তাওফিজ বা তালাকের ক্ষমতা অর্পিত না থাকলে আপনি মুসলিম পারিবারিক আদালতে বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করার জন্য মামলা করতে পারেন।
আমার বিয়ে হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। তখন আমি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। বিয়ের তিন বছরের মধ্যে একটি ছেলেসন্তান হয়। মানসিক যন্ত্রণা করা ও ভরণপোষণ ঠিকমতো না দেওয়ায় অনেকবার চলে আসি বাবার বাড়ি। নিন্দার ভয়ে এবং মা-বাবার অনুরোধে আবার সংসারে ফিরেও গেছি। ব্যবসার কথা বলে আমার স্বামী অনেক টাকাও নিয়েছে। টাকাগুলো আমার মায়ের। আমার কিছু গয়না ছিল, তাও বন্ধক দিয়ে অনেক টাকা দিয়েছিলাম। এত কিছুর পরও আমি আমার সন্তানের কথা চিন্তা করে সংসারে ফিরে গিয়েছিলাম। কিন্তু আবারও সে টাকা চাওয়ায় অনেক ঝগড়া হয় এবং আমি সিদ্ধান্ত নিই, তাকে তালাক দেব। ২০০৮ সালে কাজি অফিসে গিয়ে তালাক দিই। মা-বাবা কেউ জানতেন না। তাঁরা চাইতেন, শতকষ্টের মধ্যেও আমি সংসার করি। আমার স্বামী এই তালাক মানে না। তাই আবার সে কিছুদিন পর পর আমাদের বাসায় আসা-যাওয়া করে। কিন্তু আমার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। সে নাকি জেনেছে, এভাবে একতরফা তালাক হয় না। আমি একটি চাকরি করি। নিজের ও সন্তানের ভরণপোষণ করতে সক্ষম। আমার ইচ্ছা, দূরে কোথাও চলে যাব। মা-বাবা আমাকে বুঝতে চান না। আমাকে আর আমার সন্তানকে মেনে নিয়ে অনেকে বিয়ে করতে চান। কিন্তু কাউকে বিশ্বাস করতে পারছি না। আশা করি, সঠিক সমাধান পাব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ঢাকা
আপনি যেহেতু কাজি অফিসে গিয়ে তালাক দিয়েছেন, সেহেতু আপনার তালাক বৈধ হয়েছে। সাধারণত কাবিননামায় মহিলাদের তালাক দেওয়ার ক্ষমতা উল্লেখ থাকলে কাজি অফিসের মাধ্যমে তালাক দেওয়া সম্ভব। তবে নোটিশ দেওয়ার মাধ্যমে তালাক কার্যকর হয়েছে কি না, তা চিঠিতে উল্লেখ নেই। এ ক্ষেত্রে আপনি তালাক কার্যকরের পদক্ষেপ নিতে পারেন। এ অবস্থায় আপনার স্বামীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক রাখা সমীচীন নয়।
আমার বাবারা আট ভাইবোন। আমার দাদার স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্তি তিনি জীবিত থাকাকালে সন্তানদের নামে একই দলিলে (অংশ উল্লেখ না করে) দলিল করে দেন। এখন আমার দাদা, বাবা ও একমাত্র ফুপু জীবিত নেই। দাদা মারা যাওয়ার তিন-চার বছর আগেই আমার বাবা মারা যান। এ অবস্থায় আমার চাচারা এবং আমার বাবার সন্তান হিসেবে আমরা দুই ভাই দাদার দলিল করা সম্পত্তিগুলো যার যার সুবিধামতো ভোগ করে আসছি। কিন্তু এখন বাবা মারা যাওয়ার আগে তিনি তাঁর নিজের নামে যেসব সম্পত্তি কিনেছিলেন এবং অংশীদার হিসেবে বাবা সম্পত্তির যে অংশ পাবেন, আমার চাচারা সেসব সম্পত্তির দুই আনা অংশ দাবি করছেন।
এ অবস্থায় আমরা দুই ভাই (বোন নেই) ও মা-ই সব সম্পত্তির মালিক, না চাচারাও এর কোনো অংশ পাবেন?
মো. সোহাগ হোসেন
নওগাঁ
বাবার উত্তরাধিকারী হিসেবে এজমালি সম্পত্তিতে আপনারাসহ অংশীদার। আপনার বাবার নিজস্ব সম্পত্তিতে আপনারা দুই ভাই এবং আপনার মা অংশীদার হবেন। সেখানে আপনার চাচাদের কোনো অধিকার নেই। সুতরাং, আপনার চাচাদের দুই আনা সম্পত্তির দাবি ভিত্তিহীন। উল্লেখ্য, আপনার মা আপনার বাবার সম্পত্তির আট ভাগের এক ভাগের অংশীদার।
আমার চাচার কোনো সন্তান নেই। তিনি মারা যাওয়ার আগে তাঁর সব সম্পত্তি পালিত পুত্র ও তার পরিবারকে লিখে দিয়েছেন। চাচার বাড়ি ও আমাদের বাড়ি একই দাগে। রাস্তায় বেরোতে হলে তাঁর বাড়ির ওপর দিয়ে যেতে হয়। চাচার পালক পুত্র বাড়ির ওপর দিয়ে যাতায়াত নিষেধ করে। আমার বাবা চাচাকে বণ্টননামা দলিল করে দেননি। বাবাও মারা গেছেন। এখন কি কোনো আইনে আমাদের বাড়ির ভাগ বদল করতে পারব? আর চাচার সম্পত্তির অংশ কি আমরা পাব?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
প্রথমত, বাড়ি ভাগের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট দেওয়ানি আদালতে বাটোয়ারা মামলা করতে হবে। দ্বিতীয়ত, আপনার চাচা যেহেতু পুরো সম্পত্তি তাঁর পালক পুত্রের নামে লিখে দিয়েছেন, সেহেতু আপনার চাচার সম্পত্তির কোনো অংশ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তৃতীয়ত, রাস্তায় চলাচলের জন্য বর্ত্তস্বত্ব অথবা ইজমেন্টের মামলা করতে পারেন।
১৯৬৬ সালে আমার দাদা মারা যান। তখন আমার বাবার বয়স ছয় মাস। সে সময় আমার দাদি আমার দাদার সব জমি বিক্রি করে তাঁর ভাইয়ের কাছে চলে আসেন। ১৯৬৯ সালে আমার দাদির আবার বিয়ে হয়। তখন বাবার সঙ্গে দাদির দূরত্ব বেড়ে যায়। বাবা পরের বাড়িতে মানুষ হন। দাদার জমির পরিমাণ ছিল ২০ বিঘা। বাবা ও ফুপু দুজনই ওই সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হন। ২০০৩ সালে বাবা মারা যান। আমরা এক ভাই, এক বোন। বাবা ও ফুপু কেউ কোনো জমি বিক্রি করেননি। তাহলে কি আমরা ওই জমির অংশ পাব? যদি পাই, তাহলে আমাদের কী করতে হবে?
নাহিদা আফরোজ
আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম।
চিঠির তথ্য অনুযায়ী আপনার দাদি অনেক আগে আপনার দাদার পুরো সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়েছেন। আপনার বাবা অথবা ফুপু ওই সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেননি। এ অবস্থায় আপনি আপনার অংশের বিক্রি বাতিল প্রার্থনা করে আদালতে মামলা করতে পারেন।
প্রেমের সম্পর্কের জের ধরে ২০০৮ সালে আমরা সরকারি রেজিস্ট্রি করা কাবিননামার মাধ্যমে বিয়ে করি। কিন্তু এই বিয়েতে আমার স্ত্রীর পরিবার রাজি ছিল না। সে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আমার কাছে চলে আসে এবং পরে আমরা বিয়ে করি। এর পর থেকে আমরা আমার পরিবারের সঙ্গে বসবাস শুরু করি। কিন্তু ২০০৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর স্ত্রীর সঙ্গে আমার দাম্পত্য কলহের সুযোগ নিয়ে শ্বশুর আমার স্ত্রীকে তাঁর কাছে নিয়ে যান এবং তার পর থেকে আমার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ করতে দিচ্ছেন না। কিছুদিন পর আমার বাসার ঠিকানায় একটি তালাকনামা পাঠানো হয়। তবে আমার ধারণা, আমার স্ত্রী স্বেচ্ছায় এই তালাকানামা পাঠায়নি। কারণ তালাকনামায় তার স্বাক্ষর, বিয়ের তারিখ, ঠিকানা ইত্যাদির সঙ্গে আমাদের বিয়ের কাবিননামা ও কোর্ট এফিডেভিটের কোনো মিল নেই। বিষয়টি আমি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানানোর পর তিনি আমার শ্বশুরকে বারবার তলব করা সত্ত্বেও তিনি হাজির হচ্ছেন না।
আমি জানতে চাই, এই তালাক আইনগত বৈধ বলে বিবেচিত হবে কি না, আর যদি অবৈধ হয়, তাহলে এর বিরুদ্ধে আমি কী ধরনের আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারি।
মো. সাহিদুর রহমান
চট্টগ্রাম
আপনি আদালতে দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের মামলা করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ পেশ করে স্ত্রীকে ফেরত আনা সম্ভব।
২০০৮ সালে আমরা দুজন পরিবারের অনুমতি ছাড়া এফিডেভিট করে নোটারি পাবলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে সরকারি কাজি দিয়ে রেজিস্ট্রির মাধ্যমে বিয়ে করি। আমি ও আমার স্ত্রী এখন স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়ছি। চার মাস পর মেয়েপক্ষ বিয়ের ঘটনা জানলে আমাকে ডেকে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরামর্শ দেয় এবং তারপর মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে বলে। আমি অনেক কষ্টে রাজি হই। কিন্তু তার এক দিন পর অন্য কাজির কাছ থেকে দুজন সাক্ষীর স্বাক্ষর দিয়ে অপূর্ণ ডিভোর্স পেপার তুলে আনে। এর সাত-আট দিন পর আমার স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক চাপ দিয়ে স্বাক্ষর নেয়। কিন্তু তখন থেকে আজ পর্যন্ত এক দিনের জন্যও আমাদের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়নি। এমনকি শারীরিক সম্পর্কও আছে। মেয়ের বক্তব্য, তাকে জোর করে ডিভোর্স করানো হয়েছে। আমরা দুজন দুজনকে চাই। এখন মেয়েপক্ষ অন্যত্র বিয়ের জন্য আমার স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করছে। এ অবস্থায় আমি কি আইনের আশ্রয় নিতে পারি? তা কীভাবে? আর ডিভোর্স বৈধ হলে পুনরায় বিয়ে করতে হিল্লা বিয়ের প্রয়োজন আছে কি না?
উল্লেখ্য, আমাকে তালাক নোটিশ পাঠিয়েছে ২০০৮ সালে, অর্থাৎ তিন মাস পর। নোটিশে উল্লেখ ছিল, চেয়ারম্যানকেও এক কপি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে দেখি, সেখানে কোনো নোটিশ আসেনি এবং চেয়ারম্যান বা অন্য মাধ্যমে কোনো সমঝোতা হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১-এর ৭(৬) ধারা অনুযায়ী হিল্লা বিয়ে বা অন্তর্বর্তী বিয়ের কোনো প্রয়োজন নেই। এ ধরনের বিয়ে আইনের পরিপন্থী। তালাক বৈধ হলেও আপনাদের আবার বিয়েতে কোনো বাধা নেই। তা ছাড়া তালাক কার্যকর না হলে আপনি দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের জন্য আদালতে মামলা করতে পারেন।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০১, ২০১১
Raine
Hi sir m rahul m read in class 12.m from…………amar o ak jon khub uchu map ar sothik ukil hobar i6a a6e (lawr).kintu ay law niye amar mone prochur prosno ami tar e uttor apnar ka6 tha k chay.tar e ko ak ta questation korlam.hoyto kichuta bokar moto kotha bolbo..sunun tobe ak jon jokhon ukil ar from ta pay tokhon ga a kalo dress ta pore tokhon tar moddhe on 1 dayito s a jay, amar mone hoy. r ami riti moto ukil k soddha o vokti kori.sry law k ayne k.kintu ami thik bu j uthte pari na j ay ta keno hoy jokhon ak jon babar chokher samne ak jon 6ala k khun kora holo bina dosh a 6ala ti pran haralo bina dosh a baba chokh ar samne 6alar mritu dekhlo othoba sey baba tay jokhon tar nijer my k rape hote dekhlo tokhon sey babai oporadhi k hotta korlo.r tar porey se dhu k galo karagar a ay rokom keno holo?ora ayne vangte par6e r ami ayne hate tulle dosh.tarto kono shasti e hoba dorkar ney karon se dosh kore6e tay tar shasti peye6e.akhon apni bolben ta bole ayne hate newa jay na.kintu na nile upay ki.tar j ar shasti hobe na.karon tar to case lorar moto ortho ney.hoyto sey baba key 302 dhara di a nijer chele k othoba may ar mrittur jonny kara donde dondito korlo.kinba case a here galo sothik proman na jogar korte parar jny 6alar baba.tale oporadhi to oporadh kore law k faki diye shadhin.tale ay ta kamon bichar.ha tarpor sobar sese ak tay kotha vogoban bichar korbe..se jodi kore tale r …..aw ar ki dorkar.jodi tumi vebe thako j vogoban take thik vabe khutiye dekhben tale tumi vul ni j khutiye dekho ay ta pope bolechilen.jay hok sry sir ato questation korar jny.tobe ayta amar nijer moner moddhe dirgho biswas j ami ak jon purfect lawr hobo r oporadhir jonnoy sothik sajar babhosta korbo.tnx 4 ans sir.