পানির অপর নাম জীবন। তবে তা অবশ্যই হতে হবে বিশুদ্ধ। কেননা বিশুদ্ধ পানি পান না করে দূষিত পানি পানের কারণে অনেক সময় মৃত্যুর মতো অনাকাঙিক্ষত ঘটনারও জন্ম দেয়। তাই এ রকম অনাকাঙিক্ষত ঘটনা এড়াতে আগেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। আর এ জন্য প্রয়োজন পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার। সময়ের প্রয়োজনে বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে অফিস-আদালত সবখানেই এখন পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার ব্যবহার হচ্ছে। বাজারে নানা দেশের নানা ব্র্যান্ডের পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার পাওয়া যায়। চলুন, জেনে নিই
ফিল্টারের বাজারদর
আমাদের দেশে চীনা, কোরিয়া ও মালেয়েশিয়ার তৈরি পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টারের চাহিদা বেশি। রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মার্কেট, গুলিস্তান, নিউ মার্কেটসহ বড় বড় শপিং সেন্টারগুলোর ক্রোকারিজ দোকানে পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার পাওয়া যায়। বায়তুল মোকাররম মার্কেটের ফিল্টার বিক্রেতারা জানান, পানির ধারণ ক্ষমতার ওপর ফিল্টারের দাম নির্ভর করে। সেই সাথে পণ্যের মানের ওপরও দাম কম বেশি হয়। গোলাকার, বর্গাকৃতি, ছোট-বড় নানা আকৃতির ও নকশার ফিল্টার বাজারে পাওয়া যায়। আট থেকে ১০ লিটার পানি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ফিল্টারের দাম ৮৫০ থেকে ১ হাজার টাকা, ১৮ লিটারের দাম ১২শ’ থেকে ৩ হাজার টাকা, ২৮ লিটারের দাম ১৫ শ’ থেকে ৩৮ শ’ টাকা, ৩৫ লিটারের দাম ১৭ শ’ থেকে ৪ হাজার টাকা এবং ৪৫ লিটারের দাম ৫ হাজার টাকা। বাজারে চীনা ফিল্টারের দাম তুলনামূলক কম। অবশ্য ফিল্টারের যন্ত্রপাতি আলাদাভাবেও কিনতে পাওয়া যায়। ফিল্টারের ব্যবহৃত কর্ক, সিরামিক, কার্টিস ও মিনারেল স্টোন ৯০ থেকে ৫ শ’ টাকার মধ্যে কেনা যাবে। এ ছাড়া বাজারে ইলেকট্রনিক ফিল্টারও বাজারে পাওয়া যায়। এর দাম ম্যানুয়াল ফিল্টারের চেয়ে কিছু বেশি।
খালেদ আহমেদ
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, জুন ১৫, ২০১০
সৌরভ খান
বর্তমানে পানি পরিশোধন ও বিশুদ্ধ করন পদ্ধতি ফিল্টারের যন্ত্রপাতি গুলো মানসম্পূর্ণ কিনা এবং আমাদের দেশের জন্য কতোটা গ্রহণযোগ্য এই বিষয়ে একবার ভেবে দেখেছি কি?
তাছাড়া বিশুদ্ধ পানি পান করলেই পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায় না, তার কারন আমরা যাবতীয় কাজ করছি দূষিত পানি দিয়ে। যে গ্লাসে পানি পান করছি সেই গ্লাস দুতছি দূষিত পানি দিয়ে, থালা, বাসন, গোসল সহ যাবতীয় কাজ ও সারছি দূষিত পানি দিয়ে। আমরা হাঁফ ভদ্রলোক হয়েছি ঠিক কিন্তু সচেতন চেতনা ভোঁধ নাই তার কারন আমরা বুজিনা কেনও সরিল এবং যাবতীয় বিষয়ে আমাদের আরো যত্নবান হতে হবে।