জীবনে চলতে-ফিরতে যেসব আইনি জটিলতায় পড়তে হয়, পাঠকের উকিল বিভাগে ১৫ দিন পরপর তারই সমাধান পাওয়া যাবে।পাঠকের উকিল বিভাগে আইনি সমস্যার সমাধান দেবেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট নাহিদ মাহতাব। স্পষ্ট করে নিজের সমস্যাটি লিখে পাঠান। প্রয়োজনীয় কাগজের অনুলিপি দিন।
খামের ওপর লিখুন :
পাঠকের উকিল, নকশা, দৈনিক প্রথম আলো
সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুলইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা
আমি স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। গত সংসদ নির্বাচনের সময় আমি খুলনা সিটি করপোরেশন থেকে ভোটার হই। কিন্তু নিবন্ধনের সময় ‘জন্মতারিখ’ সম্পর্কিত তথ্যটি দিতে আমি ভুল করি। পরে আমি জানতে পারি, আমার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্মতারিখে অমিল থেকে গেছে। এ ভুলের জন্য আমাকে কী সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে?
রাতুল দত্ত
মিয়াপাড়া, খুলনা।
জন্মতারিখ যদিও আইনগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, কিন্তু বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনে নানা কাজের সঙ্গে জন্মতারিখ সম্পৃক্ত হওয়ায় এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনার সঠিক জন্মতারিখ নির্ধারণ করে শিক্ষাগত সার্টিফিকেটে ভুল জন্মতারিখ সংশোধনের ব্যবস্থা নিতে পারেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক কাগজপত্রসহ (তথ্য সংগ্রহ করে) দরখাস্ত দিলে আপনার জন্মতারিখ সংশোধন করা যাবে। তবে এ ধরনের কাজ কিছুটা সময়সাপেক্ষ। সুতরাং ধৈর্য ধরে আপনাকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। পরবর্তী সময়ে আপনার কোনো সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা নেই।
আমার বাবার জমি উত্তর-দক্ষিণ রাস্তার পূর্ব পাশে। তার পূর্ব পাশে আমার বাবা আমার নামে ৩৩ শতাংশ জমি ক্রয় করেন আমার এক চাচার কাছ থেকে। একই দাগে আরও জমি থাকায় আরেক চাচাতো বোন ১৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেন, যা আমার জমির পূর্ব পাশে। চাচাতো বোন কেনা জমি রেজিস্ট্রি করার সময় পশ্চিম পাশ উল্লেখ করেন। এতে দেখা যায়, প্রথমে আমার বাবার পৈতৃক সম্পত্তি, তারপর তাদের সম্পত্তি, তারপর আমার সম্পত্তি। তখন আমার বাবা তাদের জায়গার বিপরীতে টাকা আমানত করেন। কারণ, চাচাতো বোন তখনো ওয়ারিশ হননি। ওই জায়গাটি আমাদের দখলে ছিল, কিন্তু এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোক তাঁদের জায়গা দখল করে দিয়ে ঘর তুলে দেন। সেই সময় ডিসেম্বর মাসে জজ কোর্ট বন্ধ থাকায় আমরা কিছুই করতে পারিনি। আমানতি নোটিশ থানায় দেখানো হলেও কোনো সাহায্য পাইনি। আমার বাবার একমাত্র ছেলে আমি। আমাকে এবং আমার বাবাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে আমানতি টাকা তুলে নেওয়ার জন্য। এখন আমার করণীয় কী এবং ওই জায়গা কি কখনো আমরা ফিরে পাব?
নিপুন, খুলনা।
আপনাকে আপননার ক্রয়কৃত (৩৩ শতক) ভূমি থেকে বা বন্ধকি নেওয়া সম্পত্তি থেকে বেদখল করা হয়েছে, সে ব্যাপারটি চিঠিতে পরিষ্কার নয়। আপনাকে যদি আপনার ক্রয় করা সম্পত্তি থেকে বেদখল করা হয়ে থাকে তার জন্য আপনি দখল পুনরুদ্ধারের মামলা করতে পারেন। বন্ধকি নেওয়া/আমানত নেওয়া সম্পত্তির রেজিস্ট্রি দলিলের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে কি না তাও চিঠি পড়ে বোধগম্য নয়। যদি এ রকম আমানতের ক্ষেত্রে চুক্তি থাকে, তার জন্য চুক্তি প্রবলের বা আপনার শর্ত আদায়ের জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
আমি একজন হিন্দু। আমার দাদুর (মায়ের বাবা) তিন মেয়ে, কোনো ছেলে নেই। প্রথম মেয়ে দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে ১৯৭২ সাল থেকে ভারতবাসী। ছোট ছেলে বাংলাদেশে আছেন। দ্বিতীয় মেয়ের দুই ছেলেসহ প্রত্যেকে অভিবাসন করে ভারতে বসবাস করছেন। ছোট মেয়ের একমাত্র ছেলে আমি। দাদু মারা যাওয়ার আগে, আমার মায়ের বিয়েরও আগে তাঁর বড় মেয়ে মারা যান। আমার মা দাদুর পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন। তাই দাদু তাঁর সব সম্পত্তি ১৯৬৫ সালে আমার মায়ের নামে ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় মাতব্বরদের সইসহ দানপত্র করে যান। কিন্তু দানপত্র রেজিস্ট্রি করা নয়। তত্কালীন চেয়ারম্যান মারা গেছেন। কিন্তু মাতব্বরদের একজন জীবিত এবং তাঁর স্বাক্ষর আছে। দানপত্রের দুটি জমি ছাড়া সব জমিই মায়ের নামে খারিজ করা হয়। দাদুর মৃত্যুর পর থেকে সব জমি আমরাই ভোগদখল করছি। কয়েক মাস আগে মা মারা যাওয়ার পর থেকে ওই বড় মেয়ের ছোট ছেলে সব জমির অর্ধেক দাবি করছে। আমি মানবিক কারণে কিছু টাকা দিতে চাই। কিন্তু সে রাজি নয় এবং জোর করে দখলে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। আবার মামলা করারও হুমকি দিচ্ছে। আইনত সে কি জমি পাবে? পেলে কত ভাগ পাবে? যদি না পায় তবে সে ক্ষেত্রে আমার করণীয় কী? তবে মামলায় জড়ানোর তেমন ইচ্ছা নেই আমার।
বিরেন্দ্রনাথ, খুলনা।
বাংলাদেশে প্রযোজ্য হিন্দু আইনের দায়ভাগের মতবাদ অনুযায়ী কোনো হিন্দু তাঁর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি দান করতে পারেন। দানের ক্ষেত্রে দাতাকে অবশ্যই দানপত্রটি লিখিত ও রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে। হিন্দু আইনে দানের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক, সে কারণে আপনার বর্ণিত দান আইনসম্মত নয়। তবে যেহেতু ওই দানের পরিপ্রেক্ষিতে হস্তান্তর হয়েছে, দানগ্রহীতা দখল পেয়েছেন ও তাঁর নামে নামজারি হয়েছে সে জন্য সাধারণ দেওয়ানি আইন অনুযায়ী দানগ্রহীতা বরাবরে বিরুদ্ধ দখলজনিত স্বত্ব সৃষ্টি হয়েছে এবং তিনি মালিক স্বত্ববান হয়েছেন। আপনার খালাতো ভাইয়ের দাবি আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।
আড়াই বছর আগে পারিবারিকভাবে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই আমার স্বামী আমাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করত। নির্যাতন সইতে না পেরে ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় আমি আমার মায়ের কাছে চলে আসি এবং থানায় একটি জিডি করি। এর তিন মাস পর আমার একটি কন্যাসন্তান জন্ম নেয়। আমার স্বামী আমার এবং আমার বাচ্চার কোনো খোঁজখবর নিত না এবং কোনো খরচ দিত না। আমার মেয়ের যখন পাঁচ মাস বয়স, তখন পারিবারিক আদালতে একটি দেনমোহর আদায় ও ভরণপোষণের মামলা করি। এর কিছু দিন পর স্বামীর দেওয়া একটি তালাকের নোটিশ পাই। মামলার শুনানির সময় আমার মেয়ের বিয়ের আগ পর্যন্ত খরচ দাবি করে একটি আবেদন আরজির সঙ্গে সংযুক্ত করি। কিন্তু আমার স্বামী এই আবেদনের ওপর আপত্তি জানিয়ে বলে যে বাচ্চার ডিএনএ পরীক্ষা করা হোক। ডিএনএ পরীক্ষার ব্যাপারে আমার কোনো আপত্তি নেই। কারণ, আমার বাচ্চার জন্মের ব্যাপারে আমার কোনোই সন্দেহ নেই। আমি শুনেছি, ডিএনএ পরীক্ষা করতে অনেক টাকা লাগে। কিন্তু এখন আমার প্রশ্ন হলো, ডিএনএ পরীক্ষার খরচ কি আমাকেই বহন করতে হবে? আমি আমার সন্তান নিয়ে অনেক কষ্টে দিন যাপন করছি। আমি কী করে এই খরচ বহন করব? দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো, আমার স্বামী কর্তৃক দেওয়া তালাকের নোটিশে বিয়ের সঠিক তারিখ ১৩-০৭-২০০৭ দেওয়া থাকলেও তালাক প্রদানের তারিখ ১৬-০৫-২০০৭ তারিখ দেওয়া আছে, যা বিয়েরও তিন মাস আগের তারিখ। আমার কাছে আমার কাবিননামা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে এই তালাক কি কার্যকর হয়েছে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক।
চিঠিতে উল্লিখিত মামলায় আপনার স্বামী বিবাদী হয়ে ডিএনএ পরীক্ষার দাবি জানাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে আপনার স্বামীকেই ডিএনএ পরীক্ষার খরচ বহন করতে হবে। আমার জানা মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ডিএনএ পরীক্ষার একটি বিভাগ আছে, সেখানে স্বল্পব্যয়ে ডিএনএ পরীক্ষা সম্ভব। আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাবে জানাচ্ছি, তালাক প্রদানের তারিখটি করণিক ভুল। এই করণিক বা (ক্লারিক্যাল) ভুলটি নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে সংশোধন করা সম্ভব। এই ভুলের জন্য আপনাদের তালাক অকার্যকর হবে না।
আমার প্রকৃত জন্ম ১৯৯৪ সালে। এখন আমি নবম শ্রেণীতে পড়ি। সামনে আমার রেজিস্ট্রেশন। আমার মায়ের বাড়ি কুমিল্লায়। বাবার বাড়ি ময়মনসিংহে। আমরা সপরিবারে চট্টগ্রামে থাকি। আমার মামা আমার জন্মনিবন্ধন কুমিল্লায় করে দেন। যে কারণে তিনি প্রকৃত জন্মসাল না জেনে ১৯৯৭ লিখে দেন। প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চবিদ্যালয়ে যে ভর্তি সনদপত্র জমা দিয়েছিলাম তাতে ১৯৯৪ সালই লেখা আছে। এখন আমি কি রেজিস্ট্রেশনের সময় ১৯৯৪ সাল উল্লেখ করব, নাকি জন্মনিবন্ধন ১৯৯৭ লিখব?
মো. মহিন উদ্দিন
চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম।
জন্ম, মৃত্যু ও বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৮৮৬ অনুযায়ী আপনি আপনার জন্মনিবন্ধন সংশোধন করতে পারেন। প্রাইমারি ও হাইস্কুলে কী ধরনের সার্টিফিকেট জমা দিয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। জন্মনিবন্ধন সংশোধন করে সংশোধিত জন্মনিবন্ধন অনুযায়ী আপনার রেজিস্ট্রেশন করা উচিত। সঠিক তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাই বাঞ্ছনীয়।
আমার দাদার বাবারা তিন ভাই। দাদা তাঁর ছোট চাচার একমাত্র মেয়েকে বিয়ে করেছেন। আমার দাদির কোনো ভাইবোন নেই। দাদি তাঁর বাবার কাছ থেকে প্রাপ্ত অংশটুকু বিক্রি করে দিয়েছেন। সব সম্পত্তি হিন্দু জমিদারের কাছে বন্ধক ছিল। আমার দাদা ও দাদির বাবা সব সম্পত্তি বন্ধকমুক্ত করার বিনিময়ে দাদির বাবা জমির এক-তৃতীয়াংশের মালিক হয়েছেন। ওই জমি দাদির বাবা আমার দাদির নামে দানপত্র দলিল করে দিয়েছেন। বর্তমানে আরএস ও বিএস জরিপেও আমরা মালিক। এখন আমার দাদার বড় দুই চাচার ওয়ারিশেরা এর বিরোধিতা করছে। এখন আইনগতভাবে আমরা কী করতে পারি? আমরা এর মালিক কিনা?
গোলাম সারোয়ার
মুরাদনগর, কুমিল্লা।
আপনার দাদির বাবা তাঁর জীবদ্দশায় তাঁর সম্পত্তি দাদির নামে দান করে দিয়েছেন। এই দানবলে আপনার দাদি ওই সম্পত্তির মালিক স্বত্ববান হয়েছেন। আপনার চিঠি অনুযায়ী তা যথাযথ ও কার্যকরী হয়েছে। তাই আপনার দাদার বড় চাচারা ওই দানকৃত সম্পত্তিতে কোনো দাবি উত্থাপন করতে পারেন না এবং তাঁদের দাবি আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে আপনার কোনো মামলা করার প্রয়োজন নেই। দাদার চাচারা মামলা দায়ের করলে আপনি মামলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আমি এক ব্যক্তিকে হ্যান্ডনোটের মাধ্যমে আট লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম। তিনি ওই টাকা ফেরত না দেওয়ার কারণে আমি তাঁর নামে ৪০৬ ও ৪২০ ধারায় মামলা করি। মামলা শুনানি পর্যায়ে পৌঁছালে তিনি তাঁর উকিলের মাধ্যমে ১৫০ টাকার ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আমার সঙ্গে একটা আপসরফা (কপি সংযুক্ত) সম্পাদন করেন, যাতে তাঁকে কিছু টাকা ছাড় দিয়ে কয়েক কিস্তিতে টাকা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়। ওই আপসরফা দলিলে তাঁর উকিল দুই নম্বর সাক্ষী থাকেন, যা নোটারি করানো হয়। এরপর আপসরফার ভিত্তিতে আমাকে প্রথম কিস্তির টাকা দিলে মামলাটি তুলে নিই। কিন্তু পরবর্তী সময় তিনি আর কোনো টাকা না দেওয়ায় আমি তাঁর বিরুদ্ধে জজ কোর্টে অর্থ আদায়ের মামলা করি।
উল্লেখ্য, আমার বিবাদীর উকিল যিনি ওই আপসরফার দুই নম্বর সাক্ষী ছিলেন, তিনি জজ কোর্টে বিবাদীর পক্ষে ওই মামলা পরিচালনা করছেন এবং আমার উকিলের আরজির জবাবে তিনি ওই আপসরফা দলিলে তাঁর মক্কেলের সইয়ের বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন। আমার প্রশ্ন, যেহেতু তিনি ওই আপসরফা দলিলের একজন সাক্ষী, সেহেতু তিনি নিজে এ মামলা পরিচালনা করতে পারেন কিনা এবং এটা তাঁর পেশাগত অসদাচরণের মধ্যে পড়ে কিনা? যদি উত্তর ইতিবাচক হয়, তবে এ বিষয়ে তাঁর বিরুদ্ধে আমি কোনো আইনি ব্যবস্থা নিতে পারি কিনা?
খোন্দকার আসাদুজ্জামান
খুলনা
কোনো উকিলের দলিলের সাক্ষী হতে আইনগত কোনো বাধা নেই। তবে মামলা পরিচালনাকারী উকিল তাঁর মক্কেলের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সাক্ষী না হওয়াই বাঞ্ছনীয়। একবার সাক্ষী হওয়ার পর পুনরায় তাঁর পক্ষে মামলা পরিচালনা করাও সমীচীন নয়। তবে এ ধরনের আচরণ পেশাগত অসদাচরণের মধ্যে পড়ে না। যদি উকিল তাঁর স্বাক্ষর অস্বীকার করেন সে ক্ষেত্রে আপনি আদালতে দরখাস্ত দিয়ে হস্তরেখা বিশারদের পরীক্ষার মাধ্যমে ওই স্বাক্ষর প্রমাণ করতে পারেন। আপনি টাকা আদায়ের জন্য মামলা করেছেন। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, আপনাকে টাকা আদায়ের ক্ষেত্রে মনোযোগী হতে হবে।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০৯, ২০১০
Leave a Reply