বিন্দু বিন্দু জলে গড়ে ওঠে সিন্ধু। এভাবে সামান্য সঞ্চয় থেকেই বড় সঞ্চয়ী হয়ে ওঠা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক নাগরিকদের সঞ্চয়ী করে তোলার জন্য বিভিন্ন সুবিধা দিচ্ছে। ‘মানুষের হাতে টাকা থাকলে তা সাধারণত খরচ হয়ে যায়। ব্যাংকে মাসে মাসে টাকা সঞ্চয় করে রাখলে প্রয়োজনের সময় এককালীন অনেক টাকা হাতে পাওয়া যায়। আর একজন সাধারণ বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য এটা একটা নিরাপদ ব্যবস্থা। তাই বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের ডিপোজিট হিসাব খোলা দরকার যেকোনো ব্যাংকে।’ জানালেন একটি বেসরকারি ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। যেকোনো ব্যাংকে ডিপোজিট খুললে কী পরিমাণ সুবিধা পেতে পারেন, তা জানানোর জন্য নকশার আজকের এ আয়োজন।
প্রাইম ব্যাংক
প্রাইম ব্যাংকের ডিপোজিট স্কিমের আওতায় রয়েছে প্রাইম মিলিয়নিয়ার স্কিম, ডবল বেনিফিট স্কিম, লাখপতি ডিপোজিট স্কিম, কন্ট্রিবিউটরি সেভিংস স্কিম, হাউস বিল্ডিং ডিপোজিট স্কিম, মাসিক মুনাফাভিত্তিক ডিপোজিট স্কিম ও শিক্ষা সঞ্চয় স্কিম। প্রাইম মিলিয়নিয়ার স্কিমের আওতায় পাঁচ বছর, সাত বছর, ১০ বছর পর্যন্ত ১২ হাজার ৪৬৫, সাত হাজার ৮৯০, চার হাজার ৫৭০ টাকার মাসিক কিস্তির মাধ্যমে আপনি হতে পারেন ১০ লাখ টাকার মালিক। ডবল বেনিফিট স্কিমে আপনি পেতে পারেন সাত বছরে দ্বিগুণ লাভ। সে ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা থেকে ২৫ লাখ টাকা সঞ্চয় করা যাবে। রয়েছে বিনামূল্যে জীবন বীমার সুবিধা। লাখপতি ডিপোজিট স্কিমে আপনি ১৫ বছর, ১০ বছর, পাঁচ বছর অথবা তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয় যথাক্রমে ২৫০, ৫০০, এক হাজার ২৮৫, দুই হাজার ৪০০ টাকার মাসিক কিস্তিতে ডিপোজিট স্কিম খুলতে পারেন। হাউস বিল্ডিং ডিপোজিট স্কিমে ১০ বছর, সাত বছর, পাঁচ বছর যথাক্রমে চার হাজার ৫৭০, সাত হাজার ৮৯০, ১২ হাজার ৪৬৫ টাকা মাসিক কিস্তির মাধ্যমে আপনি একটি বাড়ি নির্মাণ অথবা অ্যাপার্টমেন্ট কেনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেন। জমাকৃত টাকার ওপর মেয়াদান্তে তিন গুণ পরিমাণ ঋণসুবিধা পাওয়া যায়। মাসিক মুনাফাভিত্তিক ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে বাড়তি আয়ের সুযোগ রয়েছে। আমানতের মেয়াদ পাঁচ বছর এবং মেয়াদান্তে মূল জমাকৃত টাকা ফেরত পাওয়া যায়। কন্ট্রিবিউটরি সেভিংস স্কিমে মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। পাঁচ বছর ধরে কিস্তি জমা করতে হবে। পাঁচ বছর পর লাভসহ মোট আমানত তুলে নিতে পারেন অথবা মাসিক পেনশন আকারে নিতে পারেন। শিক্ষা সঞ্চয় স্কিমে পাঁচ বছর ধরে ৫০ হাজার থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে এ কিস্তিতে অংশ নিতে পারেন।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক
এই ব্যাংকের ডিপোজিট স্কিমের আওতায় রয়েছে ডিবিবিএল ডিপোজিট প্লাস স্কিম (ডিপিএস), ডিবিবিএল বছরে দেড় গুণ স্কিম (বিডিএস), ডিবিবিএল পিরিয়ডিক স্কিম (পিবিএস), ডিবিবিএল চিলড্রেন এডুকেশন সেভিংস স্কিম। ডিবিবিএল ডিপোজিট স্কিমের প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে মাসিক কিস্তির টাকা জমা দিতে হবে। তিন, পাঁচ, আট ও ১০ বছর মেয়াদে সর্বনি্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা সঞ্চয় করতে পারবে। ডিবিবিএল পিরিয়ডিক বেনিফিট স্কিম (পিবিএস) খুলতে হলে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে ৫০ লাখ পর্যন্ত তিন ও পাঁচ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যাবে। এক মাসের তুলনায় তিন মাস এবং তিন বছরের তুলনায় পাঁচ বছর মেয়াদি কিস্তিতে বেশি লাভ পাওয়া যায়। ডিবিবিএল বছরে দেড় গুণ স্কিমের (বিডিএস) আওতায় এক বছরের মাসিক কিস্তিতে ৫০ হাজার থেকে ৫০ লাখ টাকা সঞ্চয় করলে এক বছর পর দেড় গুণ পরিমাণ লাভ পাওয়া যায়। ডিবিবিএল চিলড্রেন এডুকেশন সেভিংস স্কিমের (চেস) আওতায় আমানতকারী যাঁদের সন্তান আছে তাঁদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার জন্য এ ডিপোজিট স্কিম খুলতে পারেন। এটিতে সবচেয়ে বেশি লাভ পাওয়া যায়। ন্যূনতম ৩০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার মাসিক কিস্তিতে তিন, পাঁচ, আট ও ১০ বছর মেয়াদে সঞ্চয় করতে পারেন।
মাসিক ৩০০ টাকার কিস্তিতে তিন, পাঁচ, আট ও ১০ বছরে যথাক্রমে ১২ হাজার ৬০০, ২৩ হাজার ৬০০, ৪৪ হাজার ৭০০, ৬২ হাজার ৯০০ টাকা লাভ পাওয়া যাবে। রয়েছে ডিপোজিটের বিপরীতে ৯০ শতাংশ ঋণ পাওয়ার সুবিধা।
ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড
ইস্টার্ন ব্যাংক আপনাকে দিচ্ছে ‘ইবিএল ডিপিএস সিকিউর’ স্কিম। এ স্কিমের আওতায় এই ব্যাংকে ডিপোজিট খুলতে হলে ৫০০ টাকা থেকে ১৩ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তিতে টাকা সঞ্চয় করা যাবে। সে ক্ষেত্রে সুদের হার ৯ দশমিক ৫ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদে এ স্কিম খোলা যায়। মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা হলে পাঁচ বছর মেয়াদান্তে লাভের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৯৭৩ টাকা। কোনো কারণে ডিপোজিটরের মৃত্যু ঘটলে মেয়াদোত্তীর্ণ লাভ পাওয়ার সুবিধা রয়েছে।
দ্য সিটি ব্যাংক
ডিপোজিট স্কিমের আওতায় এই ব্যাংকে রয়েছে ‘সিটি সমৃদ্ধি’ ও ‘সিটি প্রজন্ম’ সুবিধা। সিটি সমৃদ্ধি ডিপোজিট খুলতে হলে তিন, পাঁচ, সাত ও ১০ বছর মেয়াদে মাসিক কিস্তিতে ৫০০ টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তিতে হিসাব খোলা যায়। ৫০০ টাকার মাসিক কিস্তিতে তিন বছরের জন্য সুদের হার ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ হলে ম্যাচুরিটি ভ্যালু ২০ হাজার ৮১৩ টাকা, পাঁচ বছরের জন্য সুদের হার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ আর ম্যাচুরিটি ভ্যালু ৩৮ হাজার ৫১৩ টাকা, সাত বছর মেয়াদে সুদের হার ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ হলে ম্যাচুরিটি ভ্যালু পাওয়া যাবে ৬০ হাজার ৩৮৬ টাকা, ১০ বছর মেয়াদে সুদের হার ১০ শতাংশ, ম্যাচুরিটি ভ্যালু এক লাখ তিন হাজার ২৭৬ টাকা। ‘সিটি প্রজন্ম’ আপনার সন্তানের ভবিষ্যতের নিরাপদের জন্য এ ডিপোজিট স্কিম খোলা যায়। জীবন বীমা করার সুবিধা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এক হাজার টাকার মাসিক কিস্তিতে পাঁচ, ১০, ১৫, ২০ বছর মেয়াদে সুদের হার ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৯ শতাংশ হলে ম্যাচুরিটি ভ্যালু যথাক্রমে ৭৬ হাজার ৫০৬, দুই লাখ ৬৫৬, তিন লাখ ৮১ হাজার ২৪৩, ছয় লাখ ৭২ হাজার ৮৯৬ টাকা পাওয়া যাবে।
সোনালী ব্যাংক
এই ব্যাংকের ডিপোজিট স্কিমের আওতায় রয়েছে সোনালী সঞ্চয় স্কিম, এডুকেশন ডিপোজিট স্কিম, মেডিকেয়ার ডিপোজিট স্কিম, মাসিক উপার্জন প্রকল্প, বিবাহ সঞ্চয় স্কিম, পল্লী সঞ্চয় স্কিম। সোনালী সঞ্চয় স্কিমে পাঁচ বছর মেয়াদে মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা কিংবা এর গুণিতক সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা করে ডিপোজিট করলে সুদের হার ৮ দশমিক ৫ শতাংশ। মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা হলে লাভের পরিমাণ ৩৮ হাজার ৬৮৯ টাকা। এডুকেশন ডিপোজিট স্কিমের আওতায় ১০ বছর মেয়াদে মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা কিংবা এর গুণিতক হলে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে সুদের হার ৮ শতাংশ। মেডিকেয়ার ডিপোজিট স্কিমের আওতায় ১০ বছর মেয়াদে ৫০০ টাকা কিংবা এর গুণিতক সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা রাখলে সুদের হার ৮ শতাংশ। মাসিক উপার্জন প্রকল্পের আওতায় তিন বছর ও পাঁচ বছর মেয়াদে এককালীন আমানতের পরিমাণ ৫০ হাজার বা এর গুণিতক হলে তিন বছর মেয়াদের ক্ষেত্রে সুদের হার ৯ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ (সরল সুদে) হারে পাওয়া যাবে। বিবাহ সঞ্চয় স্কিমে ১০ বছর মেয়াদে সুদের হার ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ (চক্রবৃদ্ধি হারে)। সে ক্ষেত্রে ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত কিস্তির টাকা জমা করা যায়। পল্লী সঞ্চয় স্কিমে মাসিক কিস্তি ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০, ৫০০ ও এক হাজার টাকা হলে সাত বছর মেয়াদে সুদের হার ৯ শতাংশ (সরল সুদ) পাওয়া যাবে। সব ডিপোজিট স্কিমের বিপরীতে শর্তের বিনিময়ে ৮০ শতাংশ ঋণ দেওয়া হয়।
ট্রাস্ট ব্যাংক
এই ব্যাংকের ডিপোজিট স্কিমের মধ্যে রয়েছে ট্রাস্ট ্নার্ট সেভারস স্কিম; যাতে তিন, পাঁচ, সাত ও ১০ বছর মেয়াদে ৫০০ টাকা থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তিতে জমা করা যায়। মাসিক কিস্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা হলে তিন, পাঁচ, সাত ও ১০ বছরে ম্যাচুরিটি ভ্যালু পাওয়া যায় যথাক্রমে ২০ হাজার ৮৯৭, ৩৮ হাজার ৫১৪, ৫৯ হাজার ৮০১, এক লাখ টাকা। ট্রাস্ট এডুকেয়ার স্কিমে ছয় বছর মেয়াদে ১০ হাজার বা এর বেশি পরিমাণ টাকা মাসিক কিস্তিতে সঞ্চয় করলে ছয় বছর পর ম্যাচুরিটি ভ্যালু বেশি পাওয়া যাবে। ট্রাস্ট এডুকেয়ার স্কিমে তিন বছর ও পাঁচ বছর মেয়াদে ১০ হাজার টাকা আমানত রাখা যাবে। মানথলি বেনিফিট ডিপোজিট স্কিম এক লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা পাঁচ বছর মেয়াদে জমা করা হয়। লাখপতি সেভিংস স্কিমের মাসিক কিস্তিতে তিন বছর, পাঁচ বছর, ১০ বছর মেয়াদে এক লাখ টাকা মাসিক কিস্তিতে রাখা যায়। সুদের হার যথাক্রমে ১০ দশমিক ১০ শতাংশ, ১০ দশমিক ৪৭ শতাংশ, ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ঢাকা ব্যাংক
এই ব্যাংকের ডিপোজিট পেনশন স্কিমের আওতায় রয়েছে চার, পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয় ও ১০ বছর মেয়াদে ৫০০ টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তিতে সঞ্চয় করার সুবিধা। চার, পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয় ও ১০ বছরে ৫০০ টাকা মাসিক কিস্তিতে ২৮ হাজার ৭৫৮, ৩৭ হাজার ৭৭৬, ৪৭ হাজার ৬৭০, ৫৮ হাজার ৪৮১, ৭০ হাজার ৩৬৩, ৮৩ হাজার ৪৩৭ ও ৯৮ হাজার ৯৯ টাকা পাওয়া যাবে। আরও রয়েছে স্পেশাল ডিপোজিট স্কিম, যার আওতায় এক লাখ টাকার বিপরীতে যত টাকা সঞ্চয় করবে তাতে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ সুদ হারে লাভ করার সুবিধা পাওয়া যাবে।
ইসলামী ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংকে ডিপোজিট স্কিমের আওতায় রয়েছে মুদারাবা মেয়াদি হিসাব, মুদারাবা হজ সঞ্চয়ী হিসাব, মুদারাবা বিশেষ সঞ্চয়ী হিসাব, মুদারাবা মাসিক মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয় হিসাব, মুদারাবা মোহর সঞ্চয় প্রকল্প, মুদারাবা মেয়াদি হিসাবে তিন, ছয়, ১২, ২৪ ও ৩৬ মাস মেয়াদে অথবা বছরের যেকোনো সময় সর্বনি্ন ১০০ টাকা অথবা ১০০ টাকার গুণিতক হিসাবে এর বেশি যেকোনো পরিমাণ টাকা মাসিক কিস্তিতে জমা রাখা যায়। মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবে ১২ কিস্তিতে বছর ধরা হয়। জমাকৃত টাকার ওপর দৈনিক স্থিতির ভিত্তিতে ১ দশমিক ১০ শতাংশ ধরে ওয়েটেজ মুনাফা দেওয়া হয়। মুদারাবা বিশেষ সঞ্চয় পেনশন হিসাবে ২০০, ৩০০, ৪০০, ৫০০, ৬০০ টাকা এবং এর গুণিতক সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তি জমা দিতে পারেন। পাঁচ বছর মেয়াদে ওয়েটেজ ১ দশমিক ১০ এবং ১০ বছর মেয়াদে ওয়েটেজ ১ দশমিক ৩০। মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের ক্ষেত্রে মাসিক মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয় হিসাবে কমপক্ষে এক লাখ বা এর গুণিতক জমা করা যায়।
ব্র্যাক ব্যাংক
এই ব্যাংকে এক বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৫০০ টাকা অথবা পাঁচ-এর গুণিতক মাসিক কিস্তিতে সঞ্চয় করা যায়। মেয়াদান্তে ম্যাচুরিটি ভ্যালু পাওয়া যায়।
জেনে নিন
— যেকোনো ব্যাংকে ডিপোজিট খুলতে হলে আমানতকারীর বয়স ১৮ বছরের ওপর হতে হবে।
— অবশ্যই বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে।
প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা জমা দিতে হবে।
— আমানতকারী যে ব্যাংকে ডিপোজিটের হিসাব খুলবেন সেই ব্যাংকে তাঁর সঞ্চয়ী/চলতি হিসাব থাকতে হবে।
— যদি আমানতকারী প্রি-ম্যাচিউর এনক্যাশমেন্ট করেন তাহলে তিনি কোনো সুদের হারের টাকা পাবেন না।
নাঈমা আমিন
সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো, আগস্ট ১৮, ২০০৯
Pudina pata
কোন ব্যাংককে টাকা রাখলে লাভ বেশি,
Mahiuddin Hossain
ইস…
Pudina pata
কোন ব্যাংককে টাকা রাখলে লাভ বেশি
Pudina pata
kon bank ke taka rakhle lav beshi