আধুনিক মানুষের পায়ের ছাপ পরীক্ষা করে দুজনের ক্ষেত্রে বিস্ময়কর ব্যতিক্রম পেয়েছেন গবেষকেরা। শনাক্তকরণ যন্ত্রে তাঁদের পায়ের মাঝখানের অংশের ছাপটি বেশ লক্ষণীয়। কেবল গরিলা ও শিম্পাঞ্জি প্রজাতির পায়ের ছাপই এ রকম হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান গবেষক জেরেমি ডিসিলভা বলেন, ব্যাপারটি রীতিমতো অপ্রত্যাশিত। কারণ, গত ৮০ বছরের গবেষণা মেনে নিলে মানুষের পায়ের ছাপ কখনোই এমন হওয়ার কথা নয়।
আমেরিকান জার্নাল অব ফিজিক্যাল অ্যানথ্রপোলজি সাময়িকীতে গত মাসে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই ব্যক্তির পায়ের ছাপে এ রকম ব্যতিক্রম পাওয়া যায়। তাঁদের মা-বাবার পায়ের ছাপও একই রকমের ছিল।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক।
Leave a Reply