ঠোঁটের বা মুখের কোণে প্রথমে লাল ফুসকুড়ি, প্রচণ্ড ব্যথা, তারপর সাদা ফোঁড়ার মতো ফুলে ওঠা অনেককে প্রায়ই কষ্ট দেয়। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস এই ফুসকুড়ি বা ঘায়ের জন্য দায়ী। সাধারণ ভাষায় একে কোল্ড সোরও বলা হয়। তবে কখন কাদের কেন এটা বেশি হয়, তা আজও অজানা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এমন সমস্যার জন্য মানসিক চাপ, হরমোনজনিত পরিবর্তন ও মুখের ভেতর আঘাত দায়ী। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই ঘা ১০ দিনের মধ্যে এমনিতেই সেরে যায়। তবে চিকিৎসকেরা দ্রুত সারার জন্য এন্টি ভাইরাল ক্রিম ব্যবহার করতে পরামর্শ দেন।
তবে ঘন ঘন এমন সমস্যায় যারা ভুগছে, তাদের কিছু খুঁটিনাটি বিষয় মেনে চলা জরুরি। আরজিনিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিডের এই সমস্যার প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়। তাই আরজিনিন বেশি আছে, এমন খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন চকলেট, বাদাম, সয়া ও ডাল। আর উপকারী হচ্ছে অ্যামাইনো অ্যাসিড লাইসিনযুক্ত খাবার যেমন ডিম, মাংস ইত্যাদি। অনেক সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার দুর্বলতা ও ভিটামিনের অভাব এ ধরনের সংক্রমণ ঘটায়। ডায়াবেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণ করুন। যথেষ্ট বিশ্রাম ও পর্যাপ্ত ঘুম ঘা সারার জন্য জরুরি।
সূত্র: অক্সফোর্ড হ্যান্ডবুক অব মেডিসিন।
আমি জানি আমার এ প্রশ্নটা এই আলোচনার সাথে মিলবে না তবুও করছি|আমার বয়ষ ১৮ অতচ আমি উচ্চতায় ৫ ফিট| আমার ছোট ভাই আমার চেয়ে লম্বা এমনকি আমার এলাকার ছোটা ছেলে মেয়ে গুলো আমার চেয়ে লম্বা হয়ে গেছে তাই দেখে আমার খুপ কষ্ট হয় please আমায় লম্বা হওয়ার জন্য কাছু টিপ্স দেন| আমি কি এর জন্য ব্যায়াম করতে পারি?
সাইজ কোন ব্যাপার না। এটা জন্মগত যার উপর মানুষের এখনো কোন হাত নেই। আর এজন্য কষ্ট পাওয়ার কিছু নাই। আপনি নিয়মিত সাঁতার কাটতে পারেন। আপনার যা বয়স তাতে আরো লম্বা হওয়ার সময় পার হয়ে যায় নাই।