নবজাতক কি যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে? মায়েরা সারাক্ষণ এই উদ্বেগের মধ্যে থাকেন। তাঁর শিশুটি বোধ হয় ঠিক মতো দুধ পাচ্ছে না। এ জন্য হয়তো শিশু রাত জাগে, কাঁদে ও বিরক্ত করে। অনেক সময় আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা শিশুকে দেখতে এসে মন্তব্য করে বসেন, ‘এ তো দেখি বড়ই হচ্ছে না। চোখ-মুখ বসে আছে।’ এসব মন্তব্যে দিশেহারা হয়ে মা তখন একটি বড় ভুল করে বসেন। তাহলো বাচ্চাকে তোলা দুধ খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। এতে শিশুকে ঠেলে দেয় আরও অপুষ্টি, সংক্রমণ ও রোগবালাইয়ের দিকে। তাই কান কথা না শুনে প্রতিটি মায়ের উচিত নিজের সন্তানের প্রয়োজন নিজে উপলব্ধি করতে শেখা।
—শিশুর উজ্জ্বল ত্বক, সজাগ মনোভাব, হাত-পা ছোড়াছুড়ি বা চনমনে থাকা সঠিক পুষ্টির লক্ষণ। রাত জাগা বা কান্না মানেই শিশু পুষ্টি পাচ্ছে না, তা নয়।
—খাওয়ানো শেষে আগেকার ভারী বোধ হওয়া স্তন অনেকটাই হালকা ও খালি বোধ হচ্ছে কি না, খেয়াল করুন।
—দুধ খাওয়ানোর জন্য শিশুকে নিজের শরীরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে স্তনবৃন্তের অনেকটা অংশ শিশুর মুখে ঢুকিয়ে দিতে হয়। স্বাস্থ্যকর্মীর কাছ থেকে দুধ খাওয়ানোর সঠিক পদ্ধতি জেনে নিন আগেই।
—শিশু দুধ খাওয়ার সময় গভীরভাবে লক্ষ্য করুন, তার ঢোঁক গেলার শব্দ শোনা যাচ্ছে কি না বা দৃশ্যত তাকে আরামে গিলতে দেখা যাচ্ছে কি না।
—শিশুর তিন-চার দিন বয়স থেকে ২৪ ঘণ্টায় ছয় থেকে আটবার প্রস্রাব করার কথা। প্রথম চার থেকে সাত দিন ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচবার পায়খানা করলেও বোঝা যাবে যে সে পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে।
—চার দিনের পর থেকে সপ্তাহে সুস্থ শিশুর চার থেকে সাত আউন্স ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার কথা।
সূত্র: বাংলাদেশ ব্রেস্ট ফিডিং ফাউন্ডেশন।
Mfhdn
ভাই আঊল ফাউল কথা বলেন না তো
হস্ত মৈথুন করা কবিরা গুনাহ
যে বিষয়টি জানেন না সেটা লিখছেন কেন