সিটি স্ক্যানের উচ্চ তেজস্ক্রিয় বিকিরণ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু প্রয়োজনে রোগীকে তো সিটি স্ক্যান যন্ত্রের নিচে শুতেই হয়। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি কম তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকিরণ করে, এমন দ্বিতীয় প্রজন্মের সিটি স্ক্যান পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। সম্প্রতি জার্নাল রেডিওলজিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এতে যাঁদের সফলভাবে করোনারি সিটি এনজিওগ্রাম করা হয়েছে, তাঁরা অন্যদের তুলনায় অনেক কম তেজস্ক্রিয়তার শিকার হয়েছেন। দ্বিতীয় প্রজন্মের এই আধুনিক ৩২০ ডিটেক্টর সিটি স্ক্যানারের গড় তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা ০.৯৩ মিলিসিভার্ট, যেখানে পুরোনো প্রথম প্রজন্মের সিটি স্ক্যানের তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা ছিল ২.৬৭ মিলিসিভার্ট। এতে করে রোগীর দেহে তেজস্ক্রিয় বিকিরণের মাত্রা সাফল্যের সঙ্গে অনেকখানি কমিয়ে আনা সম্ভব হলো।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৩
Leave a Reply