পানি খেতে হবে পরিমিত। প্রতিদিনের পস্রাবের পরিমানের ওপর নির্ভর করবে কতটুকু পানি রোগী খেতে পারবেন।
০ কিডনি রোগী মাছ, মাংস, দুধ, ডিম প্রভৃতি প্রাণীজ আমিষ সীমিত পরিমাণে খাবেন। রোগীর রক্তের ক্রিয়েটিনিন, শরীরের ওজন, ডায়ালাইসিস করেন কিনা, করলে সপ্তাহে কয়টা করেন তার ওপর নির্ভর করবে প্রতিদিন কত গ্রাম প্রোটিন খাবেন তার পরিমাণ।
০ উদ্ভিজ প্রোটিন বা দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রোটিন যেমন-ডাল, মটরশুটি, সিমেরবীচি যে কোন বীচি ডায়েট চার্টে থাকবে না।
০ যে সমস্ত- সবজি খাবেননা: ফুলকপি, বাধাকপি, গাজর, ঢেঁড়শ, শিম, বরবর্টি, কাঠালের বীচি, শীমের বীচি, মিষ্টি কুমড়ার বীচি, কচু, মূলা এবং পালং, পুঁইশাক ইত্যাদি।
০ ফলের ক্ষেত্রেও আছে নানান রকম নিষেধাজ্ঞা। প্রায় সব ফলেই সোডিয়াম পটাশিয়ামের আধিক্য আছে বলে কিডনি রোগীদের জন্য ফল খাওয়া একটা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। বিশেষ করে আঙ্গুর, কলা, ডাবের পানি। অল্প পরিমাণে আপেল এবং পেয়ারা তুলনামূলক নিরাপদ।
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১১
Leave a Reply