মানবদেহের ত্বকের গঠন বেশ বিস্ময়কর ও জটিল, যা সমস্ত শরীরকে ঢেকে রাখে। ত্বক মূলত তিনটি কাজ করে থাকে। যেমন দেহের অভ্যন্তরীণ গঠনকে রক্ষা করে। শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোষের অব্যবহূত জিনিস বর্জন করে। ব্রণ একটি সাধারণ অথচ দীর্ঘমেয়াদি ত্বকের সমস্যা। এটিকে যত্নের সঙ্গে সারিয়ে না তুললে শেষ পর্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক অবস্থায় এসে দাঁড়ায়। ব্রণ দেহের চর্বিযুক্ত গ্লান্ড সেবাকাস টিস্যুতে বেশি দেখা যায়। যেমন মুখ, ঘাড়, বুক ও কাঁধে। সাধারণত ১২-১৪ বছরের ছেলেমেয়েরা এই রোগে বেশি ভোগে। তৈলাক্ত ত্বকেই ব্রণ বেশি হতে দেখা যায়। এদিকে ২০-৩০ বছরের পর এর প্রভাব কমে গিয়ে ভালো হয়ে যায়। ব্রণের ফলে মুখ ও ঘাড়ের লোমকূপ বন্ধ হয়ে যায় ও মুখে ব্ল্যাকহেড, ছোট গুটি এবং ছোট ছোট ক্ষতচিহ্ন দেখা যায়। সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ব্ল্যাকহেড বা কালো তিল। এতে আক্রান্ত হয় কপাল, কপালের পাশে, গলা, চিবুক, বুক ও পিঠ। এই ব্ল্যাকহেডগুলো সংক্রামক এবং দ্রুত বিস্তার লাভ করে। ব্রণ বেশি দিন স্থায়ী হলে মুখে বিশ্রী দাগ দেখা যায়। ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এই রোগে বেশি ভোগে। এর সঠিক কারণ অবশ্য নির্ণয় করা যায়নি। তবে মেয়েদের ত্বকের নিচে চর্বির পরিমাণ বেশি এবং হরমোনের পরিবর্তনগুলোও ছেলেদের চেয়ে বেশ প্রকট হওয়ায় ব্রণ দেখা যায় বলে ধারণা করা হয়।
ভুল খাদ্যাভাস, অনিয়মিত আহার গ্রহণ, অনুপযোগী খাবার, অত্যধিক শর্করা, অত্যধিক চর্বিযুক্ত খাবার ইত্যাদির জন্য ব্রণ দেখা দিতে পারে। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনও ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ। অত্যধিক চা কফি অ্যালকোহল পান, তামাক সেবন ইত্যাদিও এর কারণ। আবার বয়ঃসন্ধিক্ষণে রাত জেগে পড়াশোনা ও বসে থাকার ফলে বদহজম সৃষ্টি হওয়া, সাধারণ দুর্বলতা ও দুশ্চিন্তা থেকেও ব্রণ হতে পারে।
দিনে ৮-১০ গ্লাস পর্যন্ত পানি এবং তেল-ঝাল-মসলাবিহীন খাবার খাওয়া উচিত। অত্যধিক গুরুপাক খাবার এড়িয়ে চলা ভালো। চিনি ছাড়া লেবুর পানি, তাজা ফলের রস, আপেল, নাশপাতি, আঙুর, আনারস খেতে পারলে ভালো হয়। কাঁচা সবজি অঙ্কুরিত ছোলা, ডাল, কাঁচা বাদাম, যব ও লাল চাল খুবই উত্তম। অধিক শর্করা, অধিক মিষ্টি, অধিক চর্বি সবই পরিহার করা উচিত।
কিছু কিছু খাবার ব্রণের সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়। যেমন—ডুবো তেলে ভাজা খাবার, কোমল পানীয়, সংরক্ষিত খাবার। কড়া চা ও কফি, গুরুপাক খাবার ইত্যাদি।
দেখা যায়, খাবারে লায়াসিন, জিঙ্ক, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি৬ ব্যবহারে ব্রণ দূর হয়। যেকোনোভাবেই হোক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা প্রয়োজন। চিকিৎসক এবং ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রণ হলে ত্বকের যত্ন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন। মারাত্মক অবস্থায় ওষুধ সেবন করাই ভালো। মুখের ত্বকের যত্ন হলো প্রথমে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। তা ছাড়া শসার রস, দুধসহ রান্না করা ওটমিল, গাজরের রস মুখে ব্যবহার করলে উপকর পাওয়া যাবে। অত্যধিক গুরুপাক খাবার না খাওয়া, অধিক রাত না জাগা, শরীরে ধুলাবালি খাম জমতে না দেওয়া, অ্যাসিডিটি হতে না দেওয়া উচিত। মাঝেমধ্যে গরম জলের ভাপ নিলে ভালো হয়।
ব্রণ সারাতে খনিজ লবণের মধ্যে জিঙ্ক, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি৬ ভালো কাজ করে। এ জন্য খেতে হবে শস্যজাতীয় খাবার, মাছ, গরুর কলিজা, মসুর ডাল, বরবটি, রাজমা, পনির, গরুর দুধ, কর্নফ্লেকস, ডিম, তেল, মুলাজাতীয় সবজি, তৈলবীজ, বাদাম, সবুজ সবজি ইত্যাদি।
আখতারুন নাহার আলো
প্রধান পুষ্টি কর্মকর্তা, বারডেম
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জুলাই ০৬, ২০১১
ami boroner jonno ke korte pari . jante chi ……….?
amar boyosh 18.hight 5 foot4 inch.weight 59.amar ghareo pithe onek gulo pimple ache abong khub betha hoy.e chara amar gharer kachta khub kalo.ki korle ai somssha theke mukti pabo?bolle khub upokar hoy.
পিম্পলগুলোতে কখনোই হাত লাগাবেন না বা নখ দিয়ে খুতবেন না। ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধের ব্যবস্থা করেন।
কালো ঘাড়ের জন্য কলারওয়ালা জামা বা গেঞ্জি পরবেন। রোদে কম যাবেন।
Vaia amr broner karone muke dag sristy hoiece dag sara nor janno ami ki krthe pari aktu bolben pls
প্রথমত ব্রণে কখনোই হাত লাগাবেন না, নখ দিয়ে খুটবেন না। এটা করলেই দাগ থেকে যাবে। নইলে আপনা থেকেই ব্রণ সেরে গিয়ে আবার মুখ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আর ব্রণ যাতে না হয় সেজন্য মুখে কখনোই সাবান বা শ্যাম্পু লাগাবেন না। গন্ধ আছে এমন কোনো ক্রিম লাগাবেন না। তৈলাক্ত কোনো কিছু লাগাবেন না।
মুখে রোদ লাগাবেন না। ধূলা-বালি থেকে দূরে থাকবেন।
এলকোহল ফ্রি আর ওয়েল ফ্রি কোনো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।
খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে একটু নজর দিতে হবে। প্রচুর শাকসবজি আর পানি পান করতে হবে।
আমার কপালে ব্রণের কারনে কালো দাগের সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় সব সময়ই কপালে ব্রণ থাকে।সম্পুর্ন রুপে ব্রণ সারাতে আমার কি করা উচিত?
চিকিৎসা বিজ্ঞানের কাছে ব্রণ আজও একটা রহস্যময় ব্যাপার। ধারণা করা হয় কিছু হরমোনের জন্য এগুলো হয়। কিন্তু ঠিক কোন হরমোন, এবং কেন- তা ভালো করে জানা যায় না।
সাধারণত দেখা যায়, মানসিক অবস্থা খারাপ থাকলে, খাওয়া-দাওয়া অনিয়মিত করলে, ঘুমের ব্যাঘাত হলে, এসব বেশি হয়।
তবে ব্রণ হলে আপনা থেকেই সেগুলো আবার সেরে যায়। আমাদের যেটা করা উচিত, তা হলো- ব্রণে কখনোই স্পর্শ না করা। কখনোই হাত লাগানো যাবে না বা নখ দিয়ে খোটা যাবে না। এটা করলেই কালো দাগ হয়ে যাবে।
আপনি খাওয়া-দাওয়া আর ঘুম ঠিক রাখবেন। প্রচুর পানি পান করবেন। আর ধূলোবালি এড়িয়ে চলবেন।
ব্রণের কালো দাগ সারাতে প্রাকৃতিক ভাবে (ভেষজ উপাদান) কি ব্যবহার করা উচিত?
লাইফস্টাইল সুন্দর হলে ত্বক এমনিতেই সুন্দর হবে। তখন কালোদাগ ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে। সময়মতো পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত একই সময়ে ঘুমানো, রাত না জাগা, নেশা-ধূমপান এড়িয়ে চলা, এবং ব্যায়াম।
ব্রণের কারনে মুখে কালো দাগ পড়ে গেছে । দাগ মিটাতে কি করবো ?
ব্রণ হলে তাতে হাত লাগাবেন না, নখ দিয়ে খুঁতবেন না।
দাগ বসে গেলে সময় লাগবে। পানি, শাকসবজি বেশি খাবেন। রাতে অনেক ঘুমাবেন।
মুখে ব্রনের দাগ ও গর্ত দুর করার কোন ঔষধ আছেকি? PLS একটা ক্রিমের নাম বলেন যাতে ব্রনের বিশ্রী দাগ দুর হবে ।
না, কোন ঔষধ নেই। তবে আপনি একজন ত্বক বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারেন। আপনার সমস্যার ধরন বুঝে সমাধান থাকতে পারে।
রয়েল ভাই আপনি একটা কাজ করতে পারেন তা হল বোটানিকের স্পট আউট ফেশওয়াশ এবং স্পট আউট ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন॥আমি নিজে ব্যবহার করছি এবং আমার মুখে কালো দাগ ও কমে গিয়েছে॥
যারা ব্রনের সমশ্যায় ভুগছেন । আমি কিছু টিপস ও ঔষধ দিচ্ছি মেনে চলবেন ইনশাআল্লাহ ব্রন নিরাময় হবে । ৫ ওয়াক্ত নামায পড়বেন ।অন্য ধর্ম হলে সবসময় পরিস্কার থাকবেন । মুখে তৈলাক্ত ক্রিম লাগাবেন না । রাতে সোবার আগে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ দুয়ে নেবেন । অধিক রাত জাগবেন না । হস্থমৈথুন করবেন না । পচুর শাক সবজি পুষ্টিকর খাবার খাবেন । বারেবার ক্রিম স্নো পরিবর্তন করবেন না । ব্রনের জন্য
একটি ক্রিম এর নাম বলছি ফ্রেসলুক জেল(Freshlook gel) ziska company. ব্যবহার করবেন । ব্যবহার বিধিঃ কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ দুয়ে আলতো করে তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছবেন । আক্রান্ত স্থানে খুব অল্প পড়িমান (টিসু পড়িমান) লাগাবেন । ক্লিন্ডামাইসিন ক্যপসুল ৩০০এম জি ক্রয়ের সুবিদার্থে ব্যন্ড নেম লিখছি Climycin 300mg/Clindacin 300mg/ clindax 300mg/clinex 300mg দিনে ২টা খাবেন । সকাল- রাত্রি ১৫ দিন । ধন্যবাদ
দাগের জন্য কি করতে পারি ?
লাইফস্টাইল ঠিক রাখলে দাগগুলো ধীরে ধীরে কমে যাবে।
amar boys 21 ebong ami ekta may.
amar kub besi muke dag maje maje muke kub muta muta bron uthe
jar karone ekon muke onek dag. amar tok kub susko. ar ami kunu doroner cream amar onurud please
jodi dag jabar kunu upay thake ar bron komanur kunu upay thake tahole please
please doya kore bolun
ব্রণের সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। ব্রণ হলে আপনা থেকেই কিছুদিন পর সেরে যায়। শুধু জীবনযাপন পদ্ধতি ভালো রাখতে হয়। ব্রণ হলে তাতে হাত লাগাবেন না, নখ দিয়ে খুঁতবেন না। এতে দাগ বসে যাবে। মুখে প্রচলিত সুগন্ধি জাতীয় সাবান, শ্যাম্পু লাগাবেন না। সামর্থ থাকলে এলকোহল ফ্রি ফেসওয়াস দিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে একবার মুখ ধুয়ে নেবেন। ধূলোবালি এবং রোদে যাবেন না। পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন। খাওয়া-দাওয়ার প্রতি নজর রাখবেন। শাকসবজি, ফলমূল এবং বেশি করে পানি পান করবেন। রাত জাগবেন না।
এতেও না কমলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ দেখাবেন।
isotretinoin grup এর roaccutane ঔষধ খান.কোন ব্রন থাকবে না
ADMIN ভাই এক্কেরে ঠিক কতা কইছে । মাইন্যা চইলেন ভাল ফল পাইবেন । আর আমি ইব্রাহীম উপরে কিছু কতা লিখছিলাম লক্ষ কইরেন তাহাতেও ভাল ফল পাইবেন ।
আমার বয়স ২২ । বিশেষ করে আমার মুখে,বুকে এবং হাতের চামড়ার নিচে বিচি জাতিও ব্রণ এর সমস্যাই ভুগসি প্রাই ৩ বসর । আমি অনেক ডক্টর দেখাইচি, ওষুধ খেলে মুখের ব্রণ কিছুটা কমে। কিন্তু ওষুধ খাওয়া সেরে দিলে আবার বেরে যাই। আমি doxacil খাই এটা খেলে মুখের ব্রণ কমে থাকে। দয়া করে সঠিক সমাধান দিলে উপকৃত হব।
চুশ্চিন্তা আর খারাপ চিন্তা মাথায় আনবেন না। রাতে অনেক ঘুমাবেন। প্রচুর পানি পান করবেন, শাক সবজি বেশি করে খাবেন। আর এগুলো নখ দিয়ে খুঁতবেন না। এলকোহল ও অয়েল ফ্রি প্রসাধনী ব্যবহার করবেন।
জনাব,
আমি একজন ছাত্র, আমার বয়স ২১। আমি ৩/৪ বছর ধরে ব্রণ সমস্যাই ভুগছি। আমার মুখে বুকে হাতে এমনকি দুই থোরাতেও বিচি জাতিও শক্ত ধরনের ব্রণ। হাত দিলে গুটি জাতিও মনে হয়। এগুলোর মুখ নাই তবে দুই একটার মুখ বের হলে এটা খুতলে সাদা ক্রিম জাতিও বের হয়। তবে মুখে দুই ধরনের ব্রণ আছে, একটা বিচি জাতিও এটা হলে সারতে চায়না, অনেকদিন থাকে। আর একটা হল পুঁজ জাতিও এটা না খুতলে সাল হয় এবং এর মাথা কাল হয়। এছাড়া আমার মাথাইও চাকা চাকা ধরনের হয়। এটা মাঝে মাঝে অনেক চুলকায় এবং আঠালো পানি জাতিও বের হয়। এবং মাথা ভরতি মরা চামরা দেখা যায়, এবং প্রচুর চুল ওঠে।
আমি অনেক ডাক্তার এর ওষুধ খাইছি। কিন্তু কোন ফল পাইনি।
তবে আমি ওষুধ খেলে পুঁজ জাতিও মুখের ব্রণ কমে যায়, কিন্তু আবার কিছুদিন পরে নতুন ব্রণ হয়। ফলে আমার মুখে কালো দাগ এবং গর্ত হয়েছে।
আমি শেষ বার ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে দেখাই তিনি আমাকে নিম্ন লিখিত ওষুধ খেতে বলেন, ,
১/ tab.levogen (500) ..0+0+1..
2/betameson-n cream ( আক্রান্ত স্থানে)
3/k-sil bar soap ( দিনে দুই বার মুখে
4/Eromycin lotion (k-sil bar সাবান দিয়া দিনে দুই বার মুখে)
এগুলো আমি ঠিক ঠাক খাই।
কিন্তু তার পরেও আমি কোন উপকার পাইনি।
জনাবের কাছে আমার অনেক অনেক অনুরোধ যদি আমাকে ব্রণ, মুখের দাগ এবং গর্ত সমস্যার জন্য সঠিক পরামর্শ এবং ওষুধ দিতেন তাহলে আমি অনেক উপকৃত এবং চির কৃতজ্ঞ থাকব।
ব্রণের নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই।
এটা হলে এবং যাতে না হয়, সেজন্য কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে মাত্র। যেমন এসবে হাত বা নখ না লাগানো। ধূলা-বালি থেকে দূরে থাকা। অয়েল ফ্রি এবং এলকোহল ফ্রি ফেসওয়াস বা ক্রিম ব্যবহার করা। রোদে না যাওয়া। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। শাকসবজি এবং বেশি করে পানি পান করা। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা। আজেবাজে চিন্তাভাবনা না করা। রাত না জাগা। নেশা না করা।
Sir, Amar age 25. Amar face e maje maje onek bron uthe ebong ta onekdin thake kintu problem ta holo bron finish hoar por face e GORTER shisti hoi. Ekta notun bron hoi ar ekta notun GORTER shisti hoi. puro face e scatter hosse. Kivabe GORTO finish korte pari. Pls sir kisu ekta bolen–
একবার গর্ত হয়ে গেলে তেমন কিছু করার থাকে না। বয়স বাড়লে কিছু কিছু সমান হয়ে যায়। আপনার উচিত ব্রণ হলে তাতে হাত না দেয়া, নখ দিয়ে না খুঁটানো।