বিশ্বব্যাপী মানসিক রোগীর সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৪৫ কোটি। এই সংখ্যা থেকে বলা যায়, মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব আজ আর নতুন করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। মানসিক স্বাস্থ্যকে বিশ্বব্যাপী প্রাধান্য দেবার প্রচেষ্টা শুরু হয়েছিল অনেক পূর্বে । সেই ধারাবাহিকতায় এ বছর ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব মেন্টাল হেলথ’ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে ‘প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় মানসিক স্বাস্থ্য : চিকিৎসা সম্প্রসারণ ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন।’ বিশ্ব স্বাংস্থ্য সংস্থার সহায়তায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট দিবসটি পালনে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস। বেসরকারি পর্যায়েও গ্রহণ করা হয়েছে নানা উদ্যোগ।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুটি প্রধান কারণে বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে-প্রথমত এদেশে ১৬.১% ভাগ মানুষ ভুগছে কোনো না কোনো মানসিক সমস্যায়, বিপরীতে মনোরোগ চিকিৎসক ও তার সহযোগী পেশাজীবীদের সংখ্যা অত্যন্ত নগণ্য। বাংলাদেশে প্রতি ১ লাখে ০.৪৯ জন করে (অর্থাৎ প্রায় ২ লাখ মানুষের জন্য মাত্র ১ জন করে) রয়েছে মানসিক স্বাস্থ্যকর্মী। মানসিক স্বাস্থ্যকর্মী বলতে বোঝানো হচ্ছে বিশেষজ্ঞ সাইকিয়াট্রিস্ট, মনোচিকিৎসায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট, নার্স, সাইকিয়াট্রিক স্যোশাল ওয়ার্কার, অকুপেশনাল থেরাপিস্টসহ অন্যরা । আবার প্রতি ১ লাখ জনগোষ্ঠির জন্য সাইকিয়াট্রিস্ট রয়েছে মাত্র ০.০৭৩ জন অর্থাৎ প্রায় ১৫ লাখ মানুষের জন্য গড়ে ১ জনেরও কম। সাইকোলজিস্টসহ অন্যদের সংখ্যাও অত্যন্ত অপ্রতুল। সারাদেশে বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে যতগুলো সাইকিয়াট্রিক শয্যা রয়েছে, দেখা যাচ্ছে প্রতি ১ লাখ মানুষের জন্য আছে ০.৫৮টি করে শয্যা । দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবকাঠামো অত্যন্ত মজবুত সাংগঠনিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত, এদেশের মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার মান তৃতীয় বিশ্বের যেকোনো রাষ্ট্রের জন্য ঈর্ষণীয়। তাই মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত এক বিশাল অংশের (১৬.১%) সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে এই অবকাঠামোকে ব্যবহার করতে হবে। বাংলাদেশের মানসিক স্বাস্থ্যের বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করলে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের দাবী রাখে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেন্টাল হেলথ-এর সুপারিশ এবং আমাদের নিজস্ব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সমন্বিত মানসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য নিচের বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে:
জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন-এর ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যকে বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা দরকার। সরকারি দায়বদ্ধতার পাশাপাশি সাধারণ জনগণ, উন্নয়ন সংস্থা এবং বেসরকারি সংস্থাসমূহকেও এ বিষয়ে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে হবে।
মানসিক রোগ বিষয়ে যে ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত রয়েছে তার অবসানকল্পে এবং মানসিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যে বৈরি সামাজিক আচরণ করা হয় তার সংশোধনের জন্য জনমত গঠন এবং বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে এ সম্পর্কে পাঠক্রম চালু করা দরকার। ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে মানসিক ও মাদকাশক্তি বিষয়ের অন্তর্ভুক্তির কাজ চলছে। কাজটি যেন থেমে না যায়, মনে রাখতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে।
মাঠ পর্যায়ে যারা স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকেন- কম্যুনিটি ক্লিনিকের চিকিৎসক, মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট, ফার্মাসিস্ট, নার্স, স্বাস্থ্য সহকারী, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিলে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় এর অন্তর্ভুক্তি সফল ও বাস্তবানুগ হতে পারে। আমাদের দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় মাঠপর্যায়ের কর্মীরা সরকারের নানা কর্মসূচী বাস্তবায়নে নিয়োজিত থাকেন ণ্ড এসকল কাজের পাশাপাশি তাদেরকে মানসিক রোগ বিষয়ে সচেতন করে তুলতে হবে যাতে তারা অন্যকে সচেতন করতে পারেন এবং সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অতি প্রয়োজনীয় উপাদান হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দেন।
২০০৯ সালের বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে ৫০ শয্যার অত্যাধুনিক মাদকাসক্তি নিরাময় ইউনিট এবং একই দিনে মানসিক স্বাস্থ্যের গবেষণার উন্নতিকল্পে এই হাসপাতালেই চালু হচ্ছে কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লাইব্রেরী। আগামীতে এই ইনস্টিটিউটের সকল সেবাকার্যক্রম ও প্রশাসনকে আধুনিকায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তিসমৃদ্ধ করে ‘ই-মেন্টাল হেলথ’ পরিসেবা চালু করার স্বপ্ন দেখি আমরা। এবছরের মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে আমাদের অংগীকার হোক ণ্ড বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও সহজলভ্য, সময়োপযোগী, জনবান্ধব এবং বিজ্ঞানভিত্তিক করে গড়ে তোলা এবং সেই লক্ষ্যে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার অন্তর্ভূক্ত করার জন্য যার যার সাধ্যানুযায়ী মেধা-মনন ও শ্রমের বিনিয়োগ করা। এর জন্য প্রয়োজন সর্বস্তরের জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ।
মানসিক স্বাস্থ্যের প্রসঙ্গে অবধারিতভাবে চলে আসে মাদকাসক্তির কথা। মাদকাসক্তি একদিকে ধ্বংস করছে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে, তৈরি করছে নানাবিধ মানসিক ও সামাজিক সমস্যা। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে পরিবারের সদস্যদের রয়েছে নানা লুকোছাপা, চিকিৎসা নিয়ে আছে নানা সীমাব্ধতা। তাই আমাদের মেধাবী ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মাদকের করালগ্রাস থেকে বাঁচাতে মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে আরো বেশি নজর দিতে হবে । মাদকের বিস্তার ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে অবশ্যই মাঠ পর্যায়ে অর্থাৎ প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় মাদকাসক্তি নিরাময় ও প্রতিরোধের প্রাথমিক ধারণাও অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। ফলে বিজ্ঞান ভিত্তিক মাদকাসক্তি নিরাময়ের চিকিৎসা ব্যবস্থা হবে সম্প্রসারিত এবং উন্নতি ঘটবে মানসিক স্বাস্থ্যের।
মানসিক স্বাস্থ্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ শিশু মানসিক স্বাস্থ্য। জন্মের সময় অসাবধানতা, অপুষ্টি, শৈশবের নানা রোগের সংক্রমণ, মাথায় আঘাত এবং জন্মগত নানা ত্রুটি এবং শিশুর প্রতি পরিবারের সদস্যদের যথোপযুক্ত আচরণ না করার কারণে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে। এই শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে নানা বিভ্রান্তির পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন সংস্থার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। সাধারণ অসহায় মানুষের আবেগকে পুঁজি করে শিশু মানসিক স্বাস্থ্যকে স্বাস্থ্য সেবাখাত থেকে আলাদা রাখার অংশ হিসেবে শিশুর বিভিন্ন মানসিক সমস্যাকে দেখানো হচ্ছে যে সেটা কোনো রোগ নয়। এভাবে প্রকৃত চিকিৎসাসেবাপ্রাপ্তি নানাভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এই অবস্থা দূর করার জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা এবং সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণ । কেবলমাত্র প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় মানসিক স্বাস্থ্যকে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সেটি অর্জন করা সম্ভব।
আচরণগত সমস্যার কারণে রোগী নিয়ে অনেক অভিভাবকরা প্রথমে আসেন হেলথ সেন্টারে। কিন্তু সেখানে সমস্যা শনাক্ত করা সম্ভব হয় না। স্বাস্থ্য সেবাদানকারীতে প্রশিক্ষণ না থাকার কারণে এমনটি ঘটে থাকে। এটি ক্লিনিক্যাল বাধা। দৈহিক স্বাস্থ্য সেবাদানকারী এবং মানসিক স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যেও সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। দেহ-মন যদিও একসূত্রে গাঁথা, মনকে আলাদা করে রাখার কারণে এমনটি ঘটছে। এটি হচ্ছে আর্গানাইজেশনাল বাধা। নীতি নির্ধারণী এবং অর্থনৈতিক বাধাও রয়েছে প্রকটভাবে। এসব বাধা দূর করে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করার আর কোনো বিকল্প উপায় নেই। এই অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে রোগীদের চিকিৎসার ব্যয়ভার কমে যাবে, সহজে সেবা পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত হবে। সর্বোপরি রোগীদের মানবাধিকার রক্ষা করা সম্ভব হবে। অন্যথায় অমানবিক পরিস্থিতির শিকার হতেই থাকবে মানসিক রোগীরা।
এ বছরের মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে আমাদের অংগীকার হোক- প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় মানসিক স্বাস্থ্যের অন্তর্ভুক্তির জন্য স্ব স্ব অবস্থানে থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করা।
ড. মোহিত কামাল
drmohitkamal @yahoo.com
লেখক : মনোচিকিৎসক ও কথাসাহিত্যিক
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, অক্টোবর ১০, ২০০৯
Shopno
Dear Dr
I am a BBA student.Amar kichu problem ache. Please agolor Solve koren.
Amr problem golo holo.
1. Amar classmeat kono meyer sathe ami nije theke kotha bolte parina.Asole amar Echcha thaka sotteo ami kotha bolina, karon amar mone hoy amar face dekhte valo na, ami dekhte sunte valona, tai meyeta jodi amar sathe valo vabe kotha na bole.
2.Jodi kotha boli taholeo amar mone prosno jage meyeta amake faltu vablo naki.Ai vebe amar r kotha bola hoy na.
3.Abar kokhono jodi kono meyeke kono prosno kore valo answer na pai ,tokhon nijeke aro choto vabi , r vabi meyeta buji amar sathe mode dekhaise.Tokhon thekei meyetar proti amar akta rag sristi hoy.Ar por meyetar sathe r konodin kotha bolina.
4. Kono kono meye amar dike always takiye thake. But oder sathe ami j kotha bolbo se sahos ta thakena..
Please amake answer golo diyen.. ami jeno nijeke change korte pari..
God apnar mongol korok………
Bangla Health
সেভাবে দেখতে গেলে খুব কম সংখ্যক মানুষই ভালো চেহারার অধিকারী। তাহলে বাকি মানুষগুলো কিভাবে মেয়েদের আকৃষ্ট করে? অবশ্যই তাদের গুণাবলী দিয়ে। আর এটাই আসল ব্যাপার।
আপনার সমস্যা হলো- আপনার আত্মবিশ্বাস কম। আমিও পারি- এরকম একটা থিম নিয়ে কিছু একটা করার চেষ্টা করুন। ব্যায়াম করতে পারেন। ধরুন- দৌড়াবেন বা সাঁতার কাটবেন। প্রথম ছোট ছোট গোল সেট করবেন। যেমন, ২ সপ্তাহের মধ্যে ২০ মিনিটে ২ কিলোমিটার দৌড়াবেন। এটা করতে পারলে ধীরে ধীরে লক্ষ্য বাড়াবেন। লক্ষ্য অর্জিত হতে থাকলে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস ফিরে আসবে। মনে একটা ভাব আসবে যে আর সবাই পারলে আপনিও পারেন।
মেয়েদের মন এমনিতেই কোমল থাকে। তাই আপনি যে ভয় পাচ্ছেন সেটা অমূলক হবার চান্সই বেশী। আর “ভালো এন্সার”-এর সংজ্ঞাটা আপনার নিজের মন তৈরী করে নিচ্ছে আগে থেকেই, তাই কারো উত্তর পছন্দ না হলে আপনার এমন হচ্ছে।
নিজেকে মুখটা হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করবেন। মেয়েরা যখন তাকিয়ে থাকে তখন একটু হেসে মুখে বা হাত নেড়ে হাই-হ্যালো দেবেন। তারাও হাসলে বা উত্তর দিলে দেখবেন সম্পর্কগুলো সহজ হয়ে গেছে। এগিয়ে গিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন। তবে সাবধান, প্রথমেই না জানিয়ে কারো প্রেমে পড়ে যাবেন না। চেষ্টা করুন আগে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে।
সুন্দরী বা ভালো স্টুডেন্টরা একটু মুড দেখাতেই পারে। এরকম সত্য সহজ ভাবে মেনে নেয়ার চেষ্টা করবেন।
Rana
Dear Dr
Beyam kora chara r kivabe attobisshas barano jay ?? details bolben ki?
Bangla Health
রুচিসম্মত পোষাক-পরিচ্ছদ পরবেন। যেনোতেনো রঙ বা ডিজাইনের পোষাক পরিহার করবেন। দ্রুত হাঁটবেন।সব সময় মাথা আর পিঠ সোজা রাখবেন। কখনোই কুঁজো হবেন না। অন্যের সাথে কথা বলার সময় সোজা হয়ে চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন। ভালো বক্তিতা বা কবিতা আবৃতি শুনবেন। পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেও ওভাবে বলার প্রাকটিস করবেন। অতীত নিয়ে বেশী ভাববেন না। ভাবলেও নিজের সাকসেসফুলের কথা বেশী ভাববেন এবং আপনিও পারেন- এরকম একটা চিন্তা মাথায় ঢুকিয়ে দেবেন। পরচর্চা-পরনিন্দা- এসব এড়িয়ে চলবেন। বরং অন্যের ভালো কিছু দেখলে প্রশংসা করবেন। এতে নিজের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব কমে আসবে। স্কুল, কলেজ, বা কোনো জনসমাগমে সামনের আসনে বসার চেষ্টা করবেন। পিছন থেকে উঁকি-ঝুকি মারবেন না। কোনো আলোচনা বা কথা বলার সময় নিজের মতামত দৃঢ কন্ঠে জানাবেন। উদ্যম বা ইচ্ছাশক্তি ধরে রাখার চেষ্টা করবেন। সবশেষে জীবনে শৃঙ্খলাবদ্ধতা ধরে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।
Liton
Dear Dr
Ami akjon BBA student. Amr boyos 22. Amr hight 5 – 9″. Amr wight 88 kg.Gayer rong Kalo theke kichuta ojjol.Amake amr size ar jonno shob bondhura khepate chay.. Shobai bole tui dindin ato bere jassis keno…?? Abr keo keo bole ami naki class a shob cheye boro manush.. tai amr khub rag hoy r ami jhogra korate chai..Abar keo keo amr figure take valo bole thake.. akhon ami bujina amr friends ra ki amr sathe hingsha kore amake khepay naki amake dekhte kharap lage tai khepay????????
A karone karonr o okarone friends der sathe amr matha gorom hoye thake r ami tader sathe mishte chaileo mon theke mishte parina..
Please apni amake bolon akhon ami ki vabte o korte pari????????
Bangla Health
আশেপাশের অন্য সবার চেয়ে একটু আলাদা হলে সবার চোখ পড়ে। আর বাঙালিদের সমস্যাই হলো অন্যের পিছনে লাগা। তবে আপনার বন্ধুরা হয়তো শুধু মজা করার জন্য এরকম করেন। এতে রাগ বা মন খারাপের কিছু নাই। সহজ ভাবে নিন।
আপনার শরীর যদি পেশিবহুল হয় তাহলে ঠিক আছে, কিন্ত চর্বি বেশি থাকলে কমিয়ে ফেলুন। এটা আপনার ভালোর জন্যই। কেননা উচ্চতা অনুসারে ওজন বেশি হলে শরীরে নানা রকম সমস্যা হয়।
mohin
Ami student. Life a ami kono girl friend paini. R jokhon amr bondhura tader girlfriend k niye berate jay tokhon amr khub hingsa hoy..Tai ami nijer vaggor opor protishod neyar jonno kisudin jabot vabchi harlot meyeder shongo nebo..Ami ki thik korsi?????? R nahole amar ki kora uchit r kivabei nijer mon ke bujabo??????
Bangla Health
দেখুন, এটাকে সরাসরি খারাপ বলতে পারছি না। তবে নিজের উপর রাগ করে এমন করাটা মনে হয় ঠিক হবে না। রাগ হয়ে আপনি এমন কিছু উলটাপালটা কাজ করে ফেলবেন বা যা করছেন তা ঠিক মতো করতে পারবেন না, তখন নানান সমস্যা হতে পারে। আপনি নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ান। আপনার বন্ধুদের গার্লফ্রেণ্ড থাকলে আপনার কেন থাকবে না? তবে আগেই কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কারো সাথে সম্পর্কে জড়াবেন না। আগে সবার সাথে খোলা মনে মেলামেশা করুন। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। ধীরে ধীরে কাউকে ভালো লাগলে ভদ্রভাবে মনের কথা খুলে বলুন। হ্যাঁ, না- যাই উত্তর আসুক- সেটাকে পুরুষের মত মেনে নিন। বন্ধুত্ব বজায় রাখুন। কেননা মেয়েদের সাথে খারাপ সম্পর্ক করে কোন লাভ হয় না। বরং সম্পর্ক থাকলে তারাও আপনাকে কারো সাথে সম্পর্ক করে দিতে পারেন।
যা হোক, শুধু ঘরে বসে যদি ভাবেন যে বন্ধু নাই, তাহলে হবে না। মানুষের সাথে মিশুন, কেউ না কেউ আপনার জন্য ঠিকই আছে।
munim
আমর বয়স 24,আমার সমস্সা হচ্ছে আমি যখনি ঘুমাতে যাই তখনি আজেবাজে চিন্তা আমাকে আকরে ধরে! খুবিই অনর্থক ভাবনা,হাস্যকর ও বটে ! কিন্তু শত চেস্টা করেও এগুলো মাথা থেকে সরাতে পারিনা,ফলে ঘুমের বারটা বাজে !প্রায় প্রতিদিনিই এর সাতে যুদ্ধ করতে হয়! কোনোদিন হয়তো জিতে গিয়ে সামান্য ঘুমাতে পারি!উল্লেখ্য ঘুমের মধ্যে বেশি বিরক্ত করলেও,এই উদ্ভট ভাবনা সময় সুযুগ বুঝে অন্য সময়ও বিরক্ত করতে ছারেনা !য্খন মনে এই ভাব্নার উদ্রেক হয় তখন এটাকে না তারানো পর্যন্ত মানসিক ভাবে শান্তি পাইনা ! অনেক কস্টে আছি ! আমি অনেকদিন যাবত এরকম আধ্গুম ঘুমিয়ে আসছি, দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন ! ( আমি ভালভাবে হয়তো গুছিয়ে লিখতে পারিনি,আপনি নিশ্চই আমার সমস্যাটা বুঝতে পেরেছেন)
Bangla Health
ঘুমের আগে একটু মেডিটেশন করতে পারেন। এতে মন শান্ত ও ধীর স্থির হতে পারে।
ঘুম বেশি ঘুমের সমস্যা হলে ডাক্তার দেখিয়ে হালকা ঘুমের ঔষধের ব্যবস্থা করতে পারেন। আর সবসময় চেষ্টা করবেন একই সময়ে বিছানায় যেতে।
জিয়াউল
প্রিয়া স্যার, আমরা জানি ভাললাগা ভালবাসা এক নয় তাই দয়া করে বিস্তারিত ভাবে বলবেন কী “ভাললাগা কি?” ও “ভালবাসা কি?”
স্যার আমার মনে হয় সত্যিকারের ভালবাসা কি সেটা বুঝার জন্য বয়স এর প্রয়জন হয় এখন আমি কি সঠিক ?| যদি ঠিক হয়ে থাকে দয়া করে বলবেন যে কত বছর বয়স থেকে মানুষ সত্যিকারের ভালবাসা বুঝতে পারে ???
আমার একজন বন্ধু (তানযিলা আক্তার মমিতা) আছে আমি তাকে প্রচুর ভালবাসি বাট তাকে আমি কিছু বলিনি কারন আমি মনে করি তার এখন ১৪ বছর তাই সে বুঝেনা সত্যিকারের ভালবাসা কি ! এখন আমি যদি আমার মনের কথাটা তাকে বলি তাহলে তাকি ঠিক হবে ?? আবার পরশু আমি তাকে দুষ্টমি করে বলি ‘তুমার কি কোন বয় ফ্রেন্ড আছে?’ পরে সে বলে না | তারপর রাতে তার মোবাইল থেকে এই এসএমএস টা আসে “Amar jibona 1st valobasici ‘Tanvir ka’ tar porao or satha amar relation cilo but Hridoy namar cala ka balobaslam sa amaka care onno jonar kaca chola galo kinto akhono tanvirar satha amar relation acha.” এখন তার এই SMS আমি গভীর ভাবে পরলে আমার মনে হয় এটা সত্যিকারের ভালবাসা নয় ভাললাগা কেননা একই গাড়িতে দুই নৌকা
Sir, amar kacha bisoita khubi important so somadhan dile khubi upokrito o khushi hobo………..
Bangla Health
সুন্দর কিছুকে পঞ্চইন্দ্রিয় দিয়ে অনুভব করে যদি সুখ লাভ হয়, সেইটাই ভালোলাগা।
ভালোবাসার সংজ্ঞা দেয়া কঠিন।
ভালোবাসা বোঝার নির্দিষ্ট কোন বয়স নেই। একটা বাচ্চা ছোট বেলাতেই বুঝে যায় তার মায়ের ভালোবাসা।
আপনার বন্ধু ভালোবাসা বোঝে কিনা, সেটাও সঠিক করে বলা যায় না।
Robi
আমার বয়স ২১ কিন্তু, আমার চেহারা ১৪ বছরের মত,গোফ দাড়ি কম, তাই নানাভাবে হীনমন্যতায় ভুগি। আমার আসলে কি সমস্যা আমি জানি না,কোন ডাক্তারের কাছেও কখনো যাইনি। এখন আসলে আমার কি করা উচিত দয়া করে বলবেন কি?
Bangla Health
গোফ-দাড়ি দিয়ে কিছু প্রমাণ হয় না। দুশ্চিন্তা করবেন না এসব নিয়ে।
PRADIP CB
আমার বাম চোখের চশমার পাওয়ার -12 এবং ডান চোখের পাওয়ার -19।
এই অবস্থায় ডক্টর আমাকে বলেছেন, আমার বয়স 22 বছর পার হলে ল্যাসিক অপারেশন করতে হবে। সে পর্যন্ত আমাকে কন্টাক্ট লেন্স (Contact Lens) পরতে হবে, কারন -19 পাওয়ারের চশমা অনেক মোটা হবে।
কিন্তু কন্টাক্ট লেন্স (Contact Lens) পরা, খোলা ব্যবহার করা অনেক ঝামেলার বেপার। আমি এখন জানতে চাই, এমন কোন পদ্ধতি আছে কি যার মাধ্যমে চশমার পাওয়ার ঠিক রেখে চশমার গ্লাস অপেক্ষাকৃত পাতলা করা যাবে কি?
আর Hi-index গ্লাস এর মাধ্যমে কি চশমার পাওয়ার ঠিক রেখে চশমার গ্লাস অপেক্ষাকৃত পাতলা করা যাবে কি?
এটা নিয়ে আমি খুব দুশ্চিন্তায় আছি, জানালে ভীষন উপকৃত হব।
আর চোখের ল্যাসিক করার নির্দিষ্ট বয়সসীমা কত?
|
Bangla Health
পাওয়ার বেশি হলে লেন্স পাতলা রাখা আরো কঠিন ব্যাপার।