এমন অনেক সমস্যা আছে, যা কাউকে বলা যায় না। এ রকম প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন সারা যাকের। ১৫ দিন অন্তর সুবন্ধু সমীপেষু কলামে চিঠি লিখুন সাদা কাগজের এক পিঠে সংক্ষেপে, ঠিকানাসহ। চিঠি পাঠানোর ঠিকানা :
সুবন্ধু সমীপেষু, নকশা, প্রথম আলো
সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ,
কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
আমার বয়স ২৫ বছর। আমি বিবাহিত এবং চার বছরের সন্তানের মা। আমার ১৪ বছর বয়সে বাবা-মায়ের ইচ্ছায় বিয়ে হয়। বিয়ের দু-তিন বছর পর থেকে স্বামীর সঙ্গে আমার বনিবনা হচ্ছিল না। এর মধ্যে আমার কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। আমি ভেবেছি, হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু একপর্যায়ে সে আমার ও সন্তানের ভরণ-পোষণ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। তার আচরণেও কিছু সমস্যা ছিল। এ কারণে আমি নিজেকে তার কাছ থেকে গুটিয়ে ফেলেছি। এক বছর ধরে তার সঙ্গে আমার কোনো শারীরিক সম্পর্কও নেই। ২০০৮ সালে আমি তাকে তালাক দিই। কিন্তু সে এটা চায়নি। তালাকের ৯০ দিন হওয়ার আগেই তার আত্মীয়স্বজন ও আমার বাবা-মায়ের চাপে সিটি করপোরেশন অফিসে গিয়ে তালাক প্রত্যাহার করি। এখন আমি অনেক মানসিক চাপে আছি। একবার সিদ্ধান্ত নিলাম, আবার তা প্রত্যাহার …এই বিষয়গুলো আমি মেলাতে পারছি না। আমার কী করা উচিত?
ঝরা
উত্তরা থেকে
আপনার উচিত তালাকের সিদ্ধান্তে অটল থাকা। আপনার মোটে ২৫ বছর বয়স। সামনে পুরো জীবনটা পড়ে আছে। এ রকম একটা ছেলের পেছনে কেন আপনি পড়ে থাকবেন! কোনো মানে হয় না।
আমার বয়স ৩৫ বছর। চাকরি করি। যাকে ভালোবাসি তার বয়স ৩৩। সে বিবাহিত, তিনটি সন্তান আছে। মেয়েটি আমার চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী। তার স্বামীর ব্যস্ততার সুযোগে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয় এবং দুজনের সম্মতিতে শারীরিক সম্পর্কে জড়াই। এভাবে প্রায় দুই-আড়াই বছর ধরে চলছে।
একপর্যায়ে তার স্বামীসহ অনেকেই আমাদের সম্পর্কের বিষয়টি বুঝতে পারে; কিন্তু প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। সে তার স্বামীকে জানিয়ে দেয়, কিছু বললে সে আমার হাত ধরে চলে আসবে। ইতিমধ্যে সে আমাকে গোপনে বিয়ে করে তার স্বামীর বাড়িতেই থাকে এবং আমার সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যায়। সমস্যা হলো, ২০০৮ সালে হঠাৎ আমাকে পারিবারিকভাবে চাপ প্রয়োগ করে অন্যত্র বিয়ে করানো হয়। আমার স্ত্রী তার ও আমার সম্পর্কের কথা জেনে যায় এক আত্মীয়ের মাধ্যমে। আর সেই থেকে আমাকে নিয়ে শুরু হয় ত্রিমুখী লড়াই। আমার প্রেমিকা বলে স্ত্রীকে তালাক দিতে আর স্ত্রী বলে প্রেমিকাকে ভুলে যেতে। প্রেমিকাকে অনেক চেষ্টা করেও ভুলতে পারছি না। ইতিমধ্যে আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
মাগুরা।
সবকিছু জেনে সম্পর্ক তৈরি করে আপনি যখন আবার বিয়ে করেছেন, এখন এদিক-সেদিক চিন্তা করলে চলবে না। আপনার উচিত অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর দেখাশোনা করা এবং বিবাহিত জীবনের প্রতি মনোযোগ দেওয়া।
আমি সম্মান প্রথম বর্ষে পড়ছি। ছোটবেলা থেকেই আমার এক আত্মীয় ভাইয়ের সঙ্গে এমন ঘনিষ্ঠভাবে বড় হয়েছি যে কখন থেকে তাকে ভালোবাসতে শুরু করেছি তা ঠিক বলতে পারব না। কিন্তু আমি আমার এই ভালোবাসা নিজেই বুঝতে পারতাম না। এক বছর দুই মাস আগে সে আমাকে ভালোবাসার কথা জানায়। আমি তাকে ‘না’ বলি। কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করিনি। মাঝে মাঝে ভয়ে এবং নিজের দুর্বলতা প্রকাশ না করার জন্য খারাপ ব্যবহার করতাম। আমি যখন বুঝতে পারলাম এই ‘না-না’ বলা অর্থ নিজেকে ধোঁকা দেওয়া, তখন আমি তাকে ভালোবাসার কথা জানাই। উল্লেখ্য, ২০-২৫ দিন আগে আমি তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছিলাম। এখন আমি ক্ষমা চাইলে সে ক্ষমা করেছে বলছে কিন্তু আমাকে গ্রহণ করছে না। গ্রহণ যদি না করে, তবে সে ক্ষমা করা আর না করা তো একই কথা। অবাক লাগছে, মাত্র ২০-২৫ দিনে সে এমন বদলে গেল কী করে? আমার বিশ্বাস, সে আমাকে আজও ভালোবাসে। তবে কেন আমাকে গ্রহণ করছে না? সে কি আমার আগের ব্যবহারের প্রতিশোধ নিতে চায়?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
বগুড়া
অবস্থাদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, এক ধরনের ‘পাওয়ার প্লে’ চলছে। এ রকম সম্পর্কে এটা ঘটতেই পারে। তুমি ছেলেটার কাছ থেকে দূরে থাকো। হয়তো তাতে ব্যাপারটা সমাধান হয়ে যাবে।
কলেজে ভর্তি হওয়ার অনেক আগে থেকেই একজন শিক্ষক সম্পর্কে অনেক প্রশংসা শুনেছি। ভর্তি হওয়ার পর যখন স্যারকে দেখি, তখন থেকেই তাঁর প্রতি আমি দুর্বল হয়ে যাই। স্যার বিবাহিত জানা সত্ত্বেও তাঁকে আমার ভালো লেগে যায়। ইদানীং আমি তাঁকে একদিন না দেখলে থাকতে পারছি না। সামনে আমার ফাইনাল পরীক্ষা। পড়াশোনা, ঘুম ও খাওয়া-দাওয়া মোটেই হচ্ছে না। স্যারকে আমি খুব ভয় পাই, যার কারণে সামনা-সামনি তাঁকে কিছু বলতেও পারছি না। ফোন করেছি এবং অনেক মেসেজ পাঠিয়েছি। জানি না, স্যার সেগুলো পড়েছেন কি না। কিন্তু ফোন করলেও কথা বলার মতো সাহস আমার হয় না। তাঁর ক্লাসে পড়াশোনায় তো মোটেও মনোযোগ দিতে পারছি না। মনে হচ্ছে স্যার বিরক্ত হচ্ছেন। যার জন্য আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।
মনে হচ্ছে স্যারকে ছাড়া আমার যেন একটি দিনও কাটছে না।
পড়াশোনা মনোযোগ দিয়ে করার ইচ্ছা থাকলেও আমি তা পারছি না। এখন আমি কী করব তাও বুঝে উঠতে পারছি না।
নাম ও ঠিকানা প্রকাশে অনিচ্ছুক
এটা একদমই একতরফা প্রেম। কষ্ট পাচ্ছো ঠিকই, সেটা যেমন সত্যি; এটাও সত্যিই যে ভদ্রলোক (তোমার স্যার) তোমার সম্পর্কে একদমই
জানেন না।
তুমিও একদিন ভুলে যাবে এই একতরফা ভালোবাসার কথা। তখন ব্যাপারটা চিন্তা করে তোমার হাসি পাবে।
আমার বয়স ২৬। চাকরি করি। আজ থেকে প্রায় নয় বছর আগে একজনের সঙ্গে গভীর প্রেমে জড়িয়ে পড়ি। সে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। বিবাহিত এবং দুই সন্তানের জনক। তার স্ত্রী তার সমবয়সী এবং বড় চাকরি করে। স্ত্রীর শারীরিক সমস্যার কথা বলে সে আমার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। তখন আমার বয়স কম থাকায় আমি কোনো রকম বাধা দিতে পারিনি। শুধু বিয়েটুকু বাদ দিয়ে আজ অবধি সে আমার সব রকম দায়িত্ব পালন করে আসছে। বাইরের লোকের কাছেও সে আমাকে স্ত্রী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিতে দ্বিধা করে না। তার বন্ধুমহলেও আমার যথেষ্ট সম্মান রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তার সঙ্গে এভাবে কাটাতে আমার আর ভালো লাগছে না। এ জন্য তার সঙ্গে মাঝেমধ্যে খারাপ ব্যবহার করলেও শারীরিক প্রয়োজনে সে আমার কাছে আসতে বাধ্য হয়। এ অবস্থায় আমার পক্ষে অন্য কাউকে বিয়ে করে সুখী হওয়া সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে কোন ধরনের কৌশল অবলম্বন করলে তার কাছ থেকে স্ত্রীর মর্যাদা পেতে পারি? উল্লেখ্য, তার সঙ্গে আমার সম্পর্কের যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সাতক্ষীরা
এই লোক কোনো দিনই আপনার কাছে ধরা দেবে না। শারীরিক চাহিদার কারণে সে আপনার সঙ্গে লেগে আছে। আমি বলব, আপনি এই লোকের কাছ থেকে যত শিগগির সম্ভব দূরে সরে যান।
আমি সম্মান দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছি। দুই বছর আগে আমাদের এলাকার একটি ছেলের সঙ্গে টেলিফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। প্রথম দিকে আমি তার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী ছিলাম না। পরবর্তী সময়ে কথা বলতাম। ছেলেটি আমার বয়সী, তবে অন্য জায়গায় পড়াশোনা করে। ছেলেটি আমাকে ভালোবাসার কথা বললে আমি প্রথমে রাজি হইনি। পরে রাজি হই। স্কুল-জীবনের একটি ছেলের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ছিল। তাকে বললে সে বলে, আগের ওসব কোনো ব্যাপার না। সে শুধু আমাকে ভালোবাসে। আমাকে না পেলে তার পড়াশোনা হবে না। এমনকি সে আমাকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু সম্পর্কের দেড় বছরের মাথায় এসে সে কিছুদিন ধরে আমার সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করে। আগের ছেলেটিকে নিয়ে সে অনেক বাজে কথা বলে। অথচ সে জানত যে সেই ছেলেটির সঙ্গে আমার তেমন গভীর সম্পর্ক ছিল না। সে আমাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চায়। কিন্তু তাকে আমি ভালোবাসি এবং এখন অনেক কষ্ট পাচ্ছি। ফোন করলে সে ধরে না। আমি স্বাভাবিকভাবে দিন কাটাতে পারছি না। প্রতি রাতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে থাকি। পড়াশোনা সেদিন থেকেই বন্ধ হয়ে আছে। আমি তাকে ফিরে পেতে চাই। এখন আমি কী করব কিছুই বুঝতে পারছি না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
খুলনা
এ রকম হতে পারে। ছেলেটি নানা রকম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে। জেনে বা অজান্তে এ রকমটা হচ্ছে।
তবে তোমার কাজটা ছোট করে দেখার নয়। অল্প বয়সে বা চারিত্রিক কারণে একজন মানুষ অনেক ধরনের আচরণ করতে পারে। তার মানে এই নয় যে তুমি তোমার জীবন নষ্ট করে দেবে।
পড়াশোনা করো। ভেবে দেখো, এ রকম একজন মানুষের জন্য জীবনটা জলাঞ্জলি দেওয়া কি বুদ্ধিমানের কাজ?
আমি একটা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছি। চার বছর আগে ইন্টারনেটে চ্যাট করতে গিয়ে নেহাতই ছেলেখেলার মতো একটা মেয়েকে আমার মুঠোফোন নম্বর দিই। তখন হূমায়ুন আহমেদের খুব ভক্ত ছিলাম। তাই তাঁর উপন্যাসের একটা জনপ্রিয় চরিত্রকে আমি আমার আইডি হিসেবে ব্যবহার করতাম। এর তিন মাস পর হঠাৎ একটা মেয়ে আমাকে খুদেবার্তা (এসএমএস) পাঠায় এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের মধ্যে একটা সম্পর্ক হয়ে ওঠে। আমি ভাবতাম, বড়লোকের মেয়ে, হয়তো বোকা বানাতে চাইছে। তাই আমি ওকে অনেক মিথ্যে বলতাম, দেখা করতে চাইতাম না। আমি বিশ্বাস করতাম না যে ও আমাকে ভালোবাসে। একদিন আমার এক বন্ধু ওকে বলে দেয় যে ওর আর আমার ধর্ম আলাদা। এটা শুনে ও সেদিন খুব কান্নাকাটি করে। বুঝতে বাকি থাকল না, আমাকে দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য কাজটি হয়ে গেছে। বুকের ভেতর সব সময় একটা পাপবোধ কাজ করতে থাকল। তখনো আমাদের দেখা হয়নি বা কেউ কাউকে চিনি না। শুধু ফোনে যোগাযোগ। সে আমাকে বলত, একবার যখন ভালোবেসে ফেলেছে, তখন তার আর কিছুই করার নেই। আর এভাবেই পার হতে থাকল আমাদের পরিচয়ের প্রথম বছরটি। হাজার অনুরোধের পর একদিন ওকে আমার ছবি দেখাই আর সেদিন ওর ছবি দেখে আমিও মুগ্ধ হয়ে যাই। অতঃপর দেখা। একটা সময় আমাদের ভালোবাসা দৈহিক সম্পর্কে পৌঁছে যায়। তার কলেজ খুব কড়া ছিল আর ওর মা-বাবা ওকে নিয়ে আসতেন বলে আমাদের মাসে খুব বেশি হলে দুবার দেখা হতো। শুধু মাঝেমধ্যে ফোনে কথা বলা আর ই-মেইলে যোগাযোগ হতো আমাদের। ওর সঙ্গে সব দিক দিয়েই মিলে যেত আমার, শুধু ধর্ম ছাড়া। আর এ নিয়ে অজস্রবার আমাদের ঝগড়া হতো। আবার কিছুক্ষণ পর সরি বলে আমরা স্বাভাবিক হয়ে যেতাম। কিন্তু আজ প্রায় এক মাস হতে চলছে, ও আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছে। আমি যেন নিজ ধর্মের মেয়েকে বিয়ে করি, সে জন্য সে আমাকে চাপ দিচ্ছে। বলছে, ওর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হলে আগে আমাকে বিয়ে করতে হবে। ওর ইচ্ছে ছিল, আমি যেন ওর ধর্ম গ্রহণ করি। কিন্তু আমরা দুজনই মা-বাবার একমাত্র সন্তান। তাই পরিবারের অনেক দায়িত্ব আমাদের ওপর। আমার মনে আছে, আমার পরীক্ষার সময় সে আমার জন্য প্রার্থনা করত, চোখের জল ফেলত। সে ও তার ধর্ম—দুটোই আমার কাছে ধ্রুব সত্য। তাই কখনো চাইনি, কখনো ওকে বলিনি তাকে আমার ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে। আমি শুধু এতটুকুই জানি, এখনো সে আমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে; আর ওকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আমরা বিয়ে করলে আমাদের সন্তান কোন ধর্মের হবে। ভেবে পাই না কিছুই। শুধু অপেক্ষায় আছি।
অনুরোধ একটাই, প্রকৃত মানুষ হিসেবে জানাবেন, আমাদের কী করা উচিত। হাজারো মানুষের কাছে দোয়া বা আশীর্বাদ চেয়ে বেড়াই। আপনারা যাঁরা পড়ছেন, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ঢাকা।
আমি যত দূর জানি, আমাদের দেশে না হোক, পাশের দেশ নেপালে গিয়ে সিভিল ম্যারেজ সম্ভব আর জীবনযাত্রায় যাঁর যা ধর্ম, তা পালন করবেন।
ছেলেমেয়েদের গড়ে তুলবেন এমনভাবে, যাতে তারা নিজ ধর্ম নিজেই নির্ধারণ করতে পারে।
বিভিন্ন ধর্মের মানুষ কি জগৎ জুড়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছে না।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ২৫, ২০১০
Leave a Reply